Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
May 14, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, MAY 14, 2025
১০ দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি দিলেন ৬৩ বিশিষ্ট নাগরিক

বাংলাদেশ

টিবিএস ডেস্ক
22 March, 2020, 04:30 pm
Last modified: 22 March, 2020, 07:45 pm

Related News

  • একই ব্যক্তি ‘বিরতি দিয়ে’ তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন- এমন সুযোগ রাখার প্রস্তাব বিএনপির
  • বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার কথা বললেন ড. ইউনূস
  • ‘ধার করে চলা’ সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর; ফেসবুকে খোলা চিঠিতে প্রশ্ন তাসনিম জারার
  • কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মার্ক কার্নি
  • আগের চেয়ে সুস্থ আছেন খালেদা জিয়া

১০ দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি দিলেন ৬৩ বিশিষ্ট নাগরিক

করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ১০ দফা দাবি জানিয়ে খোলা চিঠি লিখেছেন দেশের ৬৩ বিশিষ্ট নাগরিক। রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সামিনা লুৎফা গণমাধ্যমে এই চিঠি পাঠিয়েছেন। 
টিবিএস ডেস্ক
22 March, 2020, 04:30 pm
Last modified: 22 March, 2020, 07:45 pm

১০ দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি দিলেন ৬৩ বিশিষ্ট নাগরিক। খোলা চিঠিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাপকাঠিতে করোনা সংক্রমণের যে চারটি স্তরের কথা বলা হয়েছে বাংলাদেশ এর তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করেছে বলে দাবি করা হয়। অর্থাৎ দেশের ভেতরেই এই রোগ সামাজিক সংক্রমণের পর্যায়ে ঢুকে পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ভূমিকার পর চিঠির অনুলিপি নিচে তুলে ধরা হলো- 

করোনা সংক্রমণের চতুর্থ স্তর হলো; ব্যাপক সংক্রমণ ও মৃত্যু। চীন, ইরান, ইতালি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি থেকে আমরা পরিষ্কার ধারণা করতে পারি যে, কীভাবে অতি দ্রুত জ্যামিতিক গতিতে এই মহামারি দাবানলের মতো সারা দেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, দুই মাস সময় পেলেও সরকার সমস্যার দিকে কোনো মনোযোগই দেয়নি। 

উপদ্রুত দেশগুলো থেকে দেশে প্রত্যাবর্তনকারী প্রবাসী ভাই-বোনদের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুসরণে কোয়ারেন্টিন না করার সরকারি ব্যর্থতা প্রমাণ করে যে সমন্বয়হীনতা ও প্রস্তুতির অভাব দেশকে কত বড় বিপদে ফেলতে পারে।

এই মহাবিপদ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেই, সমন্বয় নেই, আক্রান্ত রোগী শনাক্তকরণের পর্যাপ্ত উপকরণ ও ব্যবস্থাপনা দেশে নেই; নেই চিকিৎসকদের রক্ষার ব্যবস্থা, নেই যথেষ্ট মাস্ক, স্যানিটাইজার ও ভেন্টিলেটার! পরীক্ষার ব্যবস্থা ছাড়া সরকার আক্রান্ত সংখ্যার যে তথ্য দিচ্ছে তা তাই বিশ্বাসযোগ্যতা পাচ্ছে না। দেশের হাসপাতাল ও জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় বিরাজমান দুর্বলতা ও প্রস্তুতিহীনতা অনুধাবন করে দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।

উদ্বেগের আরও কারণ হচ্ছে জাতির মহাবিপদের মুহূর্তে দুর্যোগ মোকাবিলার কোনো সমন্বিত উদ্যোগ না নিয়ে উল্টো বাস্তবতা অস্বীকার করে 'সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন' বলে সরকারের মিথ্যা সাফল্যের বন্দনায় মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ব্যস্ততা এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য আমাদের গভীরভাবে চিন্তিত, ক্ষুব্ধ ও হতাশ করে। 

বিভিন্ন ছাত্র যুব সংগঠনসহ স্বেচ্ছাসেবী ব্যক্তি ও সংগঠনের দায়িত্বশীল কাজই এখন পর্যন্ত আমাদের ভরসা। কিন্তু এসব উদ্যোগ সমন্বয়েরও কোনো আগ্রহ সরকারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না।

এতো বড় মাপের একটি মহামারী সামাল দেয়ার জন্য সঠিক ও সমন্বিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য। আমরা চাই,সরকার আর কালক্ষেপণ না করে অবিলম্বে আন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয় করে, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, পরিবেশবিদ এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞমন্ডলীর সমন্বয়ে একটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করবে। 

এই মহাপরিকল্পনা কার্যকর করবার জন্যে দেশের নাগরিকদের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধি নিয়ে একটি স্বাধীন উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন মাল্টি-ফাংশনাল ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করতে হবে, যারা নিয়মিতভাবে সরকারের কাজের তদারকি করবে, দিক নির্দেশনা প্রদান করবে এবং সকল নাগরিককে প্রকৃত তথ্য জানাবে। এর জন্য তথ্য ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

উদ্বিগ্ন নাগরিক হিসেবে সরকারের প্রতি আমাদের আরও আশু দাবি হচ্ছে: 

১. আমরা চাই, সরকার আর কালক্ষেপণ না করে শ্বেতপত্রের মাধ্যমে করোনা মহামারি রোধের পরিকল্পনা ও কার্যকর প্রণালী জনসমক্ষে প্রকাশ করবে। শ্বেতপত্রে থাকবে ঢাকাসহ প্রতিটি জেলা-উপজেলায় কতজন স্বাস্থ্যকর্মী আছেন এবং তাদের সুরক্ষার পর্যাপ্ত সরঞ্জাম কবে পর্যন্ত নিশ্চিত করা যাবে, প্রতিটি হাসপাতালে সর্বোচ্চ কতটি বেড প্রস্তুত করা যাবে, প্রতিটি হাসপাতালে কতটি ভেন্টিলেটর প্রস্তুত আছে, করোনা পরীক্ষার কতগুলো কিট আছে, প্রতিদিনের ব্যবহারের মানসম্মত গ্লাভস, মাস্ক ইত্যাদির মজুত কতদিনের মধ্যে নিশ্চিত করা যাবে, এসব তথ্য প্রকাশ করতে হবে।

২. অবিলম্বে দেশের সব জায়গায় বিনামূল্যে টেস্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কিটসহ বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহ ও তার ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। মাস্ক, সাবান, স্যানিটাইজার জোগান নিশ্চিত করতে হবে। কিট তৈরির কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে দ্রুত খালাস ও কর মওকুফের ব্যবস্থা করতে হবে।

৩. দেশের সব প্রবেশপথ সতর্ক নজরদারির আওতায় নিতে হবে। অবিলম্বে করোনা সংক্রমণের সময় আক্রান্ত দেশগুলো থেকে ফিরে আসা প্রবাসীদের অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে সম্ভাব্য বা ইতোমধ্যে আক্রান্ত অঞ্চলের মানচিত্র তৈরি করতে হবে। গুরুত্ব অনুযায়ী অঞ্চলভিত্তিক জরুরি ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের ভেতর কক্সবাজার, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ পর্যটন গন্তব্যগুলো বন্ধ করে দিতে হবে।

৪. কোয়ারেন্টিনের জন্যে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে দূরে বড় হোটেল-মোটেল-রিসোর্টসহ উপযোগী ভবনগুলো অস্থায়ীভাবে ব্যবহারের জন্যে নির্দিষ্ট করতে হবে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্টেডিয়াম, জিমনেশিয়াম, খালি ভবনে অস্থায়ী হাসপাতাল নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীকে যুক্ত করা সম্ভব। সিএমএইচ ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে সমন্বিত পরিকল্পনায় যুক্ত করতে হবে।

৫. ডাক্তার-নার্সসহ সব স্বাস্থ্যকর্মীর নিরাপদ পোশাক ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করতে হবে। স্বাস্থ্যকর্মীদের দীর্ঘ মেয়াদি স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্যে দ্রুত প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের আয়োজন করতে হবে। দেশের পোশাক কারখানা ব্যবহার করে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার জন্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পিপিই (পারসোনাল প্রটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট) সরবরাহ করতে হবে।

৬. গণপরিবহন ও গণপরিসরগুলো এবং সংক্রমণের হটস্পট নিয়মিত জীবাণুমুক্ত করার ব্যবস্থা নিতে হবে। জেলখানার ঝুঁকিপূর্ণ জনচাপ দূর করে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে, জনচাপ কমাতে বিনা বিচারে আটক, মেয়াদ উত্তীর্ণদের মুক্তি দিতে হবে। ছিন্নমূল, ভাসমান মানুষদের জন্যে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় শিবির খুলে তাদেরকে সরিয়ে নিতে হবে। গাদাগাদিভাবে বাস করা বস্তিবাসীদের নিরাপত্তায় প্রতিটি বস্তিতে পরিচ্ছন্নতার উপকরণ সরবরাহ এবং করোনা মনিটরিং সেল স্থাপন করতে হবে। রোহিঙ্গা আশ্রয়কেন্দ্রেও একই রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করবার জন্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে।

৭. করোনা সংক্রান্ত জরুরি কাজ ছাড়া পোশাক কারখানাসহ বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকদের আপদকালীন সময়ে সবেতন ছুটি দিতে হবে। ছুটিকালীন শ্রমিকদের মজুরি যাতে ঠিকমতো পরিশোধ হয়, সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে।

৮. নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মজুতদারি বন্ধ করে ন্যায্যমূল্যে বিক্রির ব্যবস্থা করতে হবে। নিম্ন আয়ের এবং রোজগার হারানো মানুষদের জন্যে রেশনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। এই সুযোগে ঋণখেলাপি, চোরাই টাকার মালিকদের কোনো বাড়তি সুবিধা দেওয়া যাবে না।

৯. বিশেষজ্ঞ, স্বাস্থ্যকর্মী, ধর্মীয় নেতাদের সাহায্যে পাড়ায় পাড়ায় স্থানীয় ক্লাব, সংগঠন ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ ও পর্যাপ্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম দিয়ে তাদের প্রচার ও রোগ প্রতিরোধে কাজের সুযোগ দিতে হবে।

১০. এর পাশাপাশি ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া মোকাবিলায় সরকারের কী পরিকল্পনা তা প্রকাশ করতে হবে। বর্ষা আসার আগেই আমাদের ডেঙ্গু মৃত্যু রোধ করবার প্রস্তুতিও শেষ করতে হবে, যেটি একই কমিটি থেকে পরিচালিত হতে পারে।

নাগরিকদের পক্ষে:
১। আনু মুহাম্মদ, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২। তানজীমউদ্দিন খান, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩। মোশাহিদা সুলতানা, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪। বীথি ঘোষ, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মী, সমগীত
৫। অমল আকাশ, শিল্পী ও সংগঠক, সমগীত
৬। সায়েমা খাতুন, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭। সামিনা লুৎফা, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮। মাহা মির্জা, গবেষক
৯। মিজানুর রহমান, জনস্বার্থ আন্দোলন কর্মী
১০। সিউতি সবুর, শিক্ষক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১১। সাঈদ ফেরদৌস, শিক্ষক , জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১২। লুবনা মরিয়ম, সাংস্কৃতিক কর্মী, শিল্পনির্দেশক, সাধনা।
১৩। রুশাদ ফরিদী, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। গোলাম মোর্তজা, সাংবাদিক
১৫। ফারজানা ওয়াহিদ শায়ান, সংগীতশিল্পী
১৬। রেহনুমা আহমেদ, লেখক ও গবেষক
১৭। নাজনীন শিফা, অ্যাক্টিভিস্ট, গবেষক
১৮। ড দীনা এম সিদ্দিকী, নৃবিজ্ঞানী ও শিক্ষক
১৯। মুক্তশ্রী চাকমা, অধিকারকর্মী ও গবেষক
২০। খুশী কবির, মানবাধিকার কর্মী
২১। কাজলী শেহরীন ইসলাম, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২২। রোবায়েত ফেরদৌস, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। সুলতানা কামাল, মানবাধিকারকর্মী
২৪। অরূপ রাহী, কবি ও সংগীতশিল্পী
২৫। সৌভিক রেজা, শিক্ষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। নাসরীন খন্দকার, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। আজফার হোসেন, শিক্ষক ও লেখক
২৮। আইনুল ইসলাম, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। নায়লা আজাদ, নাট্যকর্মী ও শিক্ষক
৩০। আলী রীয়াজ, শিক্ষক ও লেখক
৩১। শহিদুল আলম, আলোকচিত্রী ও লেখক
৩২। রেজাউর রহমান লেনিন, গবেষক এবং মানবাধিকার কর্মী
৩৩। ইফতেখারুজ্জামান, ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ
৩৪। বদিউল মজুমদার, সংগঠক সুজন
৩৫। জোবাইদা নাসরীন, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। মীর্জা তাসলিমা সুলতানা, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭। শাহীন আনাম, অধিকারকর্মী, মানুষের জন্য
৩৮। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, পরিবেশ অধিকারকর্মী
৩৯। গীতি আরা নাসরীন, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪০। তাসলিমা আখতার, আলোকচিত্রী ও শ্রমিক অধিকারকর্মী
৪১। অবন্তী হারুন, শিক্ষক, ইউল্যাব
৪২। মানস চৌধুরী, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। বীণা ডি'কস্টা, শিক্ষক ও লেখক
৪৪। রিদয়ানুল হক, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। আনিসুল ইসিলাম হিরু, নৃত্যশিল্পী, শিল্প নির্দেশক, সৃষ্টি সংস্কৃতি কেন্দ্র
৪৬। নোভা আহমেদ, শিক্ষক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭। লুৎফুর রহমান, কৃষিবিদ ও গবেষক
৪৮। সাদাফ নূর, শিক্ষক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। লুৎফুন হোসেন, সাবেক শিক্ষক, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৫০। নুসরাত চৌধুরী, নৃবিজ্ঞানী ও শিক্ষক
৫১। শিল্পী বড়ুয়া, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল ও কলেজ
৫২। মাইদুল ইসলাম, শিক্ষক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫৩। রোজিনা বেগম, গবেষক
৫৪। কল্লোল মোস্তফা, প্রকৌশলী, লেখক
৫৫। জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, আইনজীবী
৫৬। হাফিজ উদ্দীন খান, সুজন
৫৭। আইনুন নাহার, শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮। সৌম্য সরকার, শিক্ষক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯। কাজী মারুফুল ইসলাম, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬০। ফাহমিদুল হক, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬১। অমিতা চক্রবর্তী, শিক্ষক, সম্পাদক- বয়ান
৬২। আরমান হোসেন, ক্ষুদে ব্যবসায়ী
৬৩। হামিদা হোসেন, মানবাধিকারকর্মী

Related Topics

টপ নিউজ / মতামত

খোলা চিঠি / প্রধানমন্ত্রী / বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরাকে বিদেশ যেতে বাধা
  • জুনে আইএমএফ-এর ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ
  • ‘যুদ্ধ কোনো বলিউড সিনেমা না’; কূটনীতিক পথেই সমাধান: ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান নারাভানে
  • চীনের যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র পাকিস্তানকে ভারতের বিরুদ্ধে জয় এনে দিয়েছে
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা: সাজা কমিয়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৭ আসামিকে যাবজ্জীবন, বাকিদের ১০ বছরের জেল
  • সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আ.লীগ নিষিদ্ধ জরুরি ছিল, নির্বাচন অভ্যন্তরীণ বিষয়: দিল্লির মন্তব্যের জবাবে প্রেস সচিব

Related News

  • একই ব্যক্তি ‘বিরতি দিয়ে’ তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন- এমন সুযোগ রাখার প্রস্তাব বিএনপির
  • বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার কথা বললেন ড. ইউনূস
  • ‘ধার করে চলা’ সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর; ফেসবুকে খোলা চিঠিতে প্রশ্ন তাসনিম জারার
  • কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মার্ক কার্নি
  • আগের চেয়ে সুস্থ আছেন খালেদা জিয়া

Most Read

1
বাংলাদেশ

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরাকে বিদেশ যেতে বাধা

2
অর্থনীতি

জুনে আইএমএফ-এর ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

3
আন্তর্জাতিক

‘যুদ্ধ কোনো বলিউড সিনেমা না’; কূটনীতিক পথেই সমাধান: ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান নারাভানে

4
আন্তর্জাতিক

চীনের যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র পাকিস্তানকে ভারতের বিরুদ্ধে জয় এনে দিয়েছে

5
বাংলাদেশ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: সাজা কমিয়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৭ আসামিকে যাবজ্জীবন, বাকিদের ১০ বছরের জেল

6
বাংলাদেশ

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আ.লীগ নিষিদ্ধ জরুরি ছিল, নির্বাচন অভ্যন্তরীণ বিষয়: দিল্লির মন্তব্যের জবাবে প্রেস সচিব

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net