Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
May 13, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, MAY 13, 2025
বিশ্ব নেতা ও তাদের সঙ্গীদের পোশাকের দাম দেয় কারা?

আন্তর্জাতিক

বিবিসি
16 September, 2024, 02:30 pm
Last modified: 17 September, 2024, 02:31 pm

Related News

  • ‘যুক্তরাজ্যে আসবেন না’; চাকরি না পেয়ে আমার ৯০% সহপাঠী ফিরে গেছেন: যুক্তরাজ্যপ্রবাসী নারী
  • কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব, চাপের মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা
  • চড়চড় করে বাড়ছে সোনার দাম: গয়না বেচে দিতে, গলিয়ে ফেলতে হুড়মুড়িয়ে দোকানে ছুটছে মার্কিনীরা
  • শুল্ক কমাতে রাজি যুক্তরাষ্ট্র-চীন, ৯০ দিনের জন্য স্থগিত 
  • ইউরোপীয় মিত্রদের উপেক্ষা করেই ইউক্রেনের সঙ্গে পুতিনের আলোচনার প্রস্তাবে সমর্থন ট্রাম্পের

বিশ্ব নেতা ও তাদের সঙ্গীদের পোশাকের দাম দেয় কারা?

যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডি কোনো নির্দিষ্ট বেতন বা খরচ কিছুই পান না। যদিও তার জন্য বেতনভুক্ত কর্মী নিযুক্ত আছে এবং তার জন্য একটি কার্যালয়ও বরাদ্দ আছে। তিনি ফ্যাশন আইকন হিসেবে অনেকের মনোযোগ ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতেও থাকেন। কিন্তু তার পোশাকের এ খরচ আসে কোত্থেকে?
বিবিসি
16 September, 2024, 02:30 pm
Last modified: 17 September, 2024, 02:31 pm
ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন জো বাইডেনের অভিষেক অনুষ্ঠানে পরে যাওয়া পোশাকটি স্মিথসোনিয়ান যাদুঘরে দান করা হয়েছিল। ছবি: গেটি ইমেজ।

বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী নেতা এবং তাদের সঙ্গীদের জন্য ফ্যাশন শুধু ব্যক্তিগত বিষয় নয়। বরং তা ক্ষমতা, প্রতিনিধিত্ব এবং প্রতীকবাদের অংশ। তবে এই পোশাক এবং ফ্যাশনের পেছনে যে-সব উপকরণ থাকে, সেগুলো মাঝে মাঝে বিতর্কের সৃষ্টি করে। এসব ক্ষেত্রে অনুদান, ব্যক্তিগত খরচ এবং সরকারি তহবিলের ব্যবহারের মধ্যে ভারসাম্য রাখার চেষ্টা সবসময় সহজ হয় না। তাই এসব নিয়ে বিতর্ক থেকেই যায়। 

যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা বিবিসির প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাজ্যের কমনওয়েলথ ও পররাষ্ট্র বিষয়কমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি বলেছেন, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ও তার স্ত্রী ভিক্টোরিয়া যুক্তরাজ্যকে প্রতিনিধিত্ব করতে গিয়ে নিজেদেরকে সেরা দেখানোর জন্য পোশাকের জন্য অনুদান গ্রহণ করেছেন। 

কারা এসব অনুদান দেন, এ প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন দেশের সর্বোচ্চ করদাতাদের দিকেই ইঙ্গিত করছেন এ পররাষ্ট্রমন্ত্রী। 

লেডি ভিক্টোরিয়া জুলাই মাসে ওয়াশিংটনে তার প্রথম আন্তর্জাতিক ইভেন্টে তার স্বামী স্যার কিয়ারের সঙ্গে যোগ দেন। ছবি: গেটি ইমেজ।

সম্প্রতি ব্রিটিশ লেবার পার্টির নেতা ও প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এবং তার স্ত্রী ভিক্টোরিয়া স্টারমারের বিরুদ্ধে পোশাকের অনুদান গ্রহণের বিষয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। লেবার পার্টির দাতা লর্ড ওয়াহিদ আলির কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর জন্য কেনা পোশাক সংসদীয় নিয়ম ভঙ্গ করে ঘোষণা না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিবিসিকে ল্যামি এ প্রসঙ্গেই জানাচ্ছিলেন।

বিবিসি আয়োজিত 'সানডে উইথ লরা কুইন্সবার্গ' প্রোগামে ল্যামি বলেন, "আমেরিকান জনগণের কাছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডিদের সেরা দেখাতে বড় বড় করদাতাদের অর্থে তাদের জন্য বিশাল বাজেট থাকে।"

তবে সরকারিভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পোশাকের জন্য বরাদ্দ থাকলেও ফার্স্ট লেডির জন্য কোনো বরাদ্দ নেই। আর এ নীতি নিয়ে অনেকেই তাদের অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। 

মার্কিন প্রেসিডেন্টদের জন্য থাকলেও, ভাতা নেই ফার্স্টে লেডির

বেশ কয়েকটি দেশে নেতাদের জীবনযাপনের খরচ আসে করদাতাদের কাছ থেকে। এ খরচের মধ্যে পোশাকও অন্তর্ভুক্ত।

মার্কিন প্রেসিডেন্টরা বার্ষিক চার লাখ ডলার বেতনের বাইরে আরো ৫০ হাজার ডলার পেয়ে থাকেন পোশাক ও যাবতীয় খরচের জন্য।

মেলানিয়া ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, যে তার জ্যাকেটের স্লোগানটি তার সমালোচকদের জন্য একটি বার্তা ছিল। ছবি: গেটি ইমেজ।

তবে ফার্স্ট লেডি এমন কোনো নির্দিষ্ট বেতন বা খরচ কিছুই পান না। যদিও তার জন্য বেতনভুক্ত কর্মী নিযুক্ত আছে এবং তার জন্য একটি কার্যালয়ও বরাদ্দ আছে। ফার্স্ট লেডি ফ্যাশন আইকন হিসেবে অনেকের মনোযোগ ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন।

এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণগুলোর মধ্যে রয়েছে মেলানিয়া ট্রাম্পের 'আই রিয়েলি ডোন্ট কেয়ার, ডু ইউ?' লেখা জারা ব্র্যান্ডের জ্যাকেট। তিনি পোশাকটি একটি অভিবাসী কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় পরেছিলেন। অপরদিকে মিশেল ওবামার আলেকজান্ডার ম্যাককুইন ব্র্যান্ডের উজ্জ্বল লাল রঙের পোশাকটিও নজর কেড়েছিল অনেকের। তিনি সেটি চীনের সাবেক প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় পরেছিলেন।

বেশ কয়েকজন ফার্স্ট লেডি জানিয়েছেন, তাদের নিজেদের পোশাকের খরচ নিজেকেই বহন করতে হতো।

জর্জ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী লরা বুশ তার ২০১০ সালের স্মৃতিকথায় লিখেছেন, "ফার্স্ট লেডি হিসেবে ফ্যাশনের মান বজায় রাখার জন্য আমাকে যে-সব ডিজাইনার পোশাক কিনতে হতো, তা দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম।"

তিনি আরও লিখেছেন, "হোয়াইট হাউজে আমাদের প্রথম বছরের শেষে আমাদের হিসাবরক্ষক জর্জকে বলেছিলেন যে প্রেসিডেন্ট হওয়াটা অনেক খরচের ব্যাপার। আর তিনি মূলত আমার পোশাকের খরচের কথাই বলছিলেন।"

চীনের সাবেক প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় মিশেল ওবামা আলেকজান্ডার ম্যাককুইন ব্র্যান্ডের উজ্জ্বল লাল রঙের পোশাকটি পরেছিলেন। ছবি: গেটি ইমেজ।

মিশেল ওবামার প্রেস সেক্রেটারি জোয়ানা রশহল ২০১৪ সালে সিএনবিসিকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, "মিসেস ওবামা তার নিজের পোশাকের জন্য নিজেই অর্থ ব্যয় করতেন "

মার্কিন ফার্স্ট লেডিরা প্রায়ই সরকারের পক্ষে উপহার হিসেবে পোশাক গ্রহণ করতে পারেন। কিছু কিছু ডিজাইনার আছেন যারা তাদের প্রচারের জন্য ফার্স্ট লেডিদের পোশাক দেওয়াকে স্বাগত জানান। কারণ এতে পোশাকগুলোর দাম সহজেই কয়েক হাজার ডলারে পৌঁছে যায়। ফলে হোয়াইট হাউসের তুলনামূলক কম সম্পদশালী বাসিন্দাদের জন্য এসব অনুদানই পোশাক পরার একমাত্র উপায়। 

জোয়ানা রশহল বলেন, "যে কোনো সরকারি বা ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এমন প্রোগামে যেমন- রাষ্ট্রীয় সফরের সময় ফার্স্ট লেডি ডিজাইনারের উপহার হিসেবে এবং মার্কিন সরকারের পক্ষে পোশাক গ্রহণ করতে পারেন।"

স্মিথসোনিয়ান মিউজিয়াম জানিয়েছে, বর্তমান ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন ২০২১ সালে তার স্বামীর অভিষেক অনুষ্ঠানে যে পোশাকটি পরেছিলেন, তা ডিজাইনার আলেকজান্দ্রিয়া ও'নিল 'ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনকে সম্মান জানিয়ে' দিয়েছিলেন। মূলত ডিজাইনার তাকে পোশাকটি ধার দিয়েছিলেন।

অন্যদিকে, তার পূর্বসূরি মেলানিয়া ট্রাম্প ইতিহাসের সবচেয়ে ধনী প্রেসিডেন্টের স্ত্রী ছিলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য নিজের পোশাক নিজেই কিনেছিলেন। পোশাকটি ডিজাইন করেছিলেন হার্ভে পিয়েরে।

যুক্তরাজ্যে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের স্ত্রী সারা ব্রাউন ডাউনিং স্ট্রিটে থাকার সময় উপহার গ্রহণের বিশেষ করে পোশাক গ্রহণের সমস্যার কথা বলেছিলেন।

২০১১ সালে প্রকাশিত তার লেখা বই 'বিহাইন্ড দ্য ব্ল্যাক ডোর'-এ লিখেছেন, "আমি দ্রুতই বুঝতে পারলাম, অনেক ডিজাইনার ও খুচরা বিক্রেতা আছেন, যারা আপনাকে বিনামূল্যে পোশাক দিতে প্রস্তুত।"

তবে, পার্লামেন্ট সদস্যরা ও তার সঙ্গীরা বিনামূল্যে এসব উপহার কীভাবে ব্যবহার করবেন, তা নিয়ন্ত্রণ করার অনেক নিয়ম রয়েছে। এছাড়া ক্ষমতা ব্যবহার করে বিনামূল্যে জিনিস নেওয়ার নৈতিক দিকও রয়েছে।

সারা ব্রাউন এ সমস্যার ব্যাখ্যা করে বলেছেন, "১০ নং উপদেষ্টা ও আমি মিলে এমন একটি উপায় বের করেছিলাম, যা সবার জন্য কাজে দিয়েছিল। যে কোনো পোশাক আমি রাখতে চাইলে, আমি কিনতে পারি। আবার বিনামূল্যে দেওয়া পোশাক বা গয়না, আমি খুচরা মূল্যের প্রায় ১০ শতাংশ দিয়ে 'ভাড়াও' নিতে পারি এবং পরে তা ফেরত দিতে পারি।"

যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডি লরা বুশ তার ফ্যাশন পছন্দের জন্য সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। ছবি: গেটি ইমেজ।

অন্যান্য দেশে নেতারা কী করেন?

যুক্তরাষ্ট্রে ও যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন নিয়মের প্রচলন থাকলেও বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গীরা সাধারণত তাদের ফ্যাশন পছন্দের জন্য অনুদারের ওপরই নির্ভর করে থাকেন বলে মনে করা হয়।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গী ব্রিজিট ম্যাক্রোঁর জন্য পোশাকের কোনো সরকারি বাজেট নেই। তাই ধারণা করা হয় তিনি লুই ভিটনের মতো প্যারিসের নামি ফ্যাশন হাউস থেকে পোশাক ধার নেন।

২০১৯ সালে প্রকাশিত বই "ম্যাডাম লা প্রেসিডেন্ট"-এ বলা হয়েছে, তার কার্যালয় তাকে কোন পোশাকগুলো অনুদানের এবং কোনগুলো তার নিজের সেগুলোর রেকর্ড রাখে। তবে তার সঙ্গী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ নিজের অতিরিক্ত ব্যয়ের জন্য সমালোচিত হয়েছেন।

এই বছর একটি সংবাদপত্রে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিজিটের কার্যালয় প্যারিস থেকে ব্রাজিল যাওয়ার একটি ফ্লাইটে শুধু তার দুটি স্যুট পরিবহনের জন্য প্রায় ৪,০০০ ইউরো (৩,৩৮০ পাউন্ড) খরচ করে একটি বিজনেস ক্লাস আসন সংরক্ষণ করেছিল।

২০২৩ সালের জার্মানিতে প্রথম ছয় মাসে মন্ত্রীরা হেয়ারড্রেসার, মেকআপ আর্টিস্ট এবং ফটোগ্রাফারের জন্য ৪৫০,০০০ ইউরো ব্যয় করার জন্য সমালোচিত হয়েছিলেন। যদিও সেখানে পোশাকের জন্য নির্দিষ্ট কোনো তহবিল নেই বলে মনে হয়।

ডেভিড ল্যামির মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে, পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ডাউনিং স্ট্রিট যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের পোশাকের অনুদান সম্পর্কে জানিয়েছে, তারা এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা আরো জানায়, তারা বিশ্বাস করে যে তারা অনুগত ছিলেন। এ মাসে আরও তদন্তের পর তারা আরও কিছু বিষয়ের ঘোষণা দিবেন।

Related Topics

টপ নিউজ

পোশাক / যুক্তরাজ্য / যুক্তরাষ্ট্র / নেতা / বিশ্বনেতা / করদাতা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • মধ্যরাতে অধ্যাদেশ জারি করে বিলুপ্ত এনবিআর, ক্ষুব্ধ কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা
  • ব্যবসার ওপর আরও চাপ আসছে, সরকারের ন্যূনতম কর প্রায় দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা
  • লোকসান কাটিয়ে উঠতে ৯০০ কোটি টাকার সরকারি সহায়তা চাইছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল
  • লোডশেডিং কমাতে আরও তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল করবে সরকার: জ্বালানি উপদেষ্টা
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ আ.লীগের বিরুদ্ধে সরকার যেসব ব্যবস্থা নিতে পারবে
  • হুন্ডির প্রভাব কমে যাওয়ায় ১০ মাসেই ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্সের রেকর্ড

Related News

  • ‘যুক্তরাজ্যে আসবেন না’; চাকরি না পেয়ে আমার ৯০% সহপাঠী ফিরে গেছেন: যুক্তরাজ্যপ্রবাসী নারী
  • কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব, চাপের মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা
  • চড়চড় করে বাড়ছে সোনার দাম: গয়না বেচে দিতে, গলিয়ে ফেলতে হুড়মুড়িয়ে দোকানে ছুটছে মার্কিনীরা
  • শুল্ক কমাতে রাজি যুক্তরাষ্ট্র-চীন, ৯০ দিনের জন্য স্থগিত 
  • ইউরোপীয় মিত্রদের উপেক্ষা করেই ইউক্রেনের সঙ্গে পুতিনের আলোচনার প্রস্তাবে সমর্থন ট্রাম্পের

Most Read

1
বাংলাদেশ

মধ্যরাতে অধ্যাদেশ জারি করে বিলুপ্ত এনবিআর, ক্ষুব্ধ কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা

2
অর্থনীতি

ব্যবসার ওপর আরও চাপ আসছে, সরকারের ন্যূনতম কর প্রায় দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা

3
বাংলাদেশ

লোকসান কাটিয়ে উঠতে ৯০০ কোটি টাকার সরকারি সহায়তা চাইছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল

4
বাংলাদেশ

লোডশেডিং কমাতে আরও তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল করবে সরকার: জ্বালানি উপদেষ্টা

5
বাংলাদেশ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ আ.লীগের বিরুদ্ধে সরকার যেসব ব্যবস্থা নিতে পারবে

6
অর্থনীতি

হুন্ডির প্রভাব কমে যাওয়ায় ১০ মাসেই ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্সের রেকর্ড

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net