বাদল-মির্জা বিরোধ: কোম্পানীগঞ্জে আ.লীগ নেতা বাদল গ্রেপ্তার

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন। এবিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন। এবিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
বাদলের স্ত্রী সেলিনা আক্তার কাকুলি বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে মিজানুর রহমান বাদল জেলা শহর মাইজদীতে যায়। বিকেলে একদল সাদা পোশাকধারী পুলিশ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে থেকে তাকে গাড়ীতে তুলে নিয়ে যায়।
এদিকে মিজানুর রহমান বাদলের সাথে থাকা চরএলাহী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক জানান, মিজানুর রহমান বাদল এবং তিনি বিকেলে প্রেসক্লাবের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এসময় কয়েকজন সাদা পোশাকধারী ডিবি পুলিশ বাদলকে গাড়ীতে তুলে নিয়ে যায়। তবে এসময় তিনি (রাজ্জাক) একটু দূরে ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বসুরহাট বাজারে মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নিজ কার্যালয়ের সামনে নারী দিবসের অনুষ্ঠানে ও পরে বসুরহাট বঙ্গবন্ধু চত্বরে মির্জার সমর্থকদের ওপর হামলা অভিযোগ এনে বুধবার রাতে উপজেলা আ.লীগের সভাপতিকে প্রধান আসামী করে ৯৭জনের নামে মামলা দায়ের করেন ছাত্রলীগ নেতা আরিফুর রহমান। এ মামলায় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলকে তিন নং আসামী করা হয়েছিল। এছাড়াও এ মামলায় অজ্ঞাত ১৫০-২০০জনকে আসামী করা হয়েছে।