Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
May 18, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, MAY 18, 2025
‘রাশিয়ার ভ্যাকসিনের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, শতভাগ ফলদায়ক’

ফিচার

টিবিএস ডেস্ক
21 August, 2020, 08:15 pm
Last modified: 22 August, 2020, 05:59 am

Related News

  • ২০২৫ সালেই মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো ফিরতে শুরু করবে: রাশিয়া
  • এয়ারলাইন্সগুলোর সামনে টিকা পৌঁছে দেওয়ার শতাব্দীর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
  • দ্রুত টিকা বিতরণে গণিত বিশেষজ্ঞদের দেখানো কৌশল
  • করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে ইরানে মসজিদ, স্কুল বন্ধ
  • ‘লং কোভিড’ কিছু মানুষ কেন পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছে না 

‘রাশিয়ার ভ্যাকসিনের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, শতভাগ ফলদায়ক’

গেমেলিয়া ইনস্টিটিউডের তৈরি এ ভ্যাকসিন গবেষণায় মূল বিনিয়োগ করে দেশটির রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল- আরডিআইএফ। ভ্যাকসিন নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য হিন্দু’র বেশকিছু প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তহবিলটির মুখ্য নির্বাহী কিরিল দিমিত্রিয়েভ।
টিবিএস ডেস্ক
21 August, 2020, 08:15 pm
Last modified: 22 August, 2020, 05:59 am
রাশিয়ান ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের মুখ্য নির্বাহী কিরিল দিমিত্রায়েভ ভ্যাকসিন উৎপাদনের বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া নিয়েও ব্যাখ্যা দেন। ছবি: দ্য হিন্দু

সপ্তাহখানেক আগেই নিজ দেশে উৎপাদিত কোভিড-১৯ প্রতিষেধক অনুমোদনের ঘোষণা দেন- রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ফলে কর্তৃপক্ষের চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া পৃথিবীর প্রথম কোভিড প্রতিরোধী ভ্যাকসিনে পরিণত হয় স্পুতনিক-ভি। 

রাশিয়ার গেমেলিয়া ইনস্টিটিউডের তৈরি এ ভ্যাকসিন গবেষণায় মূল বিনিয়োগ করে দেশটির রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল- আরডিআইএফ। প্রেসিডেন্টের ঘোষণার এক সপ্তাহ পর- ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য হিন্দু'র বেশকিছু প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তহবিলটির মুখ্য নির্বাহী কিরিল দিমিত্রিয়েভ।

লিখিত আকারে দেওয়া এসব প্রশ্নের উত্তরে তিনি ভ্যাকসিনটির দ্রুতগতির গবেষণা ও অনুমোদন প্রক্রিয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ও সমালোচনার জবাব দেন। একইসঙ্গে, বর্তমানে পরীক্ষাধীন অবস্থায় থাকা যেকোনো ভ্যাকসিনের চাইতে এটি 'নিরাপদ' বলেও দাবি করেন তিনি।  

তার নিজের পিতামাতাকেও ভ্যাকসিনটির ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে- উল্লেখ করে তিনি বলেছেন; এর ফলে কোনো বিরূপ পার্শ্বঃপ্রতিক্রিয়াও দেখা যায়নি তাদের দেহে।

রাশিয়ার তৈরি ভ্যাকসিন নিয়ে পাঠকের অনুসন্ধানী জিজ্ঞাসার খোরাক যোগাতেই কিরিলের সঙ্গে দ্য হিন্দুর লিখিত প্রশ্নোত্তর পর্ব তুলা ধরা হলো।
 
দ্য হিন্দু: ভ্যাকসিন অনুমোদনের আগে রাশিয়া কি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে প্রাক-যোগ্যতার সনদ পাওয়ার জন্য যোগাযোগ করেছে?

কিরিল দিমিত্রিয়েভ: শুরু থেকেই রাশিয়া এগিয়েছিল। এর আগে আমরা করোনাগোত্রের আরেক ভাইরাস- মার্স প্রতিরোধে একটি সফল ভ্যাকসিন তৈরি করতে পেরেছিলাম। কোভিড-১৯ সৃষ্টিকারী সার্স কোভ-২ জীবাণু গঠনগত দিক থেকে মার্সের সঙ্গে ৮০ শতাংশ মিলে যায়। তাই প্রথম থেকেই খুব নিরাপদ পথে গবেষণা শুরু করার সুযোগ পান আমাদের বিজ্ঞানীরা। 

রাশিয়ার তৈরি ভ্যাকসিনটি আসলে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিদ্যমান অ্যাডনোভাইরাল-ভেক্টর প্লাটফর্মের উপর ভিত্তি করে প্রস্তুত করা। এ ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় অ্যাডনোভাইরাসগুলোকে ভ্যাকসিনে সঞ্চালক বাহন বা ভেক্টর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় করোনাভাইরাসের গায়ের কাঁটা সদৃশ আবরণ বা এস-প্রোটিন থেকে প্রস্তুতকৃত এবং জেনেটিকভাবে পরিবর্তিত- রোগ প্রতিরোধী উদ্দীপক মানবকোষে যুক্ত করা হয়।  

ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে শতভাগ সেচ্ছাসেবীর দেহে ২১ দিনের মধ্যে ফলপ্রসূ রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে উঠতে দেখা গেছে। ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার পর শারীরিক প্রতিরোধ সক্ষমতা আরো বাড়তে দেখা যায়। প্রয়োগের পর শরীরে দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা কবচ তৈরি হওয়াও লক্ষ্য করেন আমাদের বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে সকল স্বেচ্ছাসেবী সুস্থ আছে। নিবিড় পর্যবেক্ষণে তাদের মধ্যে একজনের দেহেও অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পার্শ্বঃপ্রতিক্রিয়া বা ভ্যাকসিনের নেতিবাচক প্রভাব ধরা পড়েনি।  

আপনাদের জেনে রাখা উচিৎ; আমি, আমার স্ত্রী এমনকি আমার ৭৪ বছরের বৃদ্ধ মাতাপিতাও ভ্যাকসিনটি নিয়েছেন। অথচ আমরা কেউই নেতিবাচক কিছু অনুভব করিনি। সকলেই বেশ ভালো আছি। 

এতো গেল নিরাপত্তা নিয়ে কথা। এবার কার্যকারিতা সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য যোগ করছি। 

ভ্যাকসিনের ফলদায়ক গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হয়েছি; স্বেচ্ছাসেবীদের রক্তের নির্যাস; উচ্চমানের এবং সম্পূর্ণ নির্ভুল প্রক্রিয়ায় পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। সকলের রক্তেই উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিবডির উপস্থিতি মেলে। তাছাড়া, স্বেচ্ছাসেবীর দেহের রোগ প্রতিরোধ কোষ ভ্যাকসিনে থাকা নিষ্ক্রিয় করোনাভাইরাসের এস-প্রোটিনের সংস্পর্শে এসে কী প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে; তাও আমরা পরীক্ষা করি। এ পরীক্ষায় রক্ত কণিকায় অ্যান্টিবডি এবং কোষের জীবাণু প্রতিরোধে উদ্দীপনা উভয় বিষয়টি প্রমাণিত হয়। তাছাড়া, নিবন্ধন মানেই পরীক্ষা সমাপ্তি- এমন নিয়মে আমরা বিশ্বাসী নই। রাশিয়া এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনেই হাজার হাজার লোকের দেহে স্পুতনিক-ভি নিবন্ধন পরবর্তী পরীক্ষার অংশ হিসেবে প্রয়োগ করার উদ্যোগ চলমান রয়েছে।     

গত ১১ আগস্ট রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ভ্যাকসিনটির অনুমোদন দেয়। এসময় বিশ্বের অধিকাংশ দেশ এ আবিষ্কারকে সহযোগিতার এক উজ্জ্বল প্রতীক হিসেবে স্বাগত জানায়। অনেক দেশ এর কার্যকারিতা প্রমাণে নিজস্ব গবেষণার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যা আমরা সানন্দে গ্রহণ করেছি। 

প্রশ্ন: কিন্তু, জার্মানির মতো কিছু দেশতো ভ্যাকসিনটির অনুমোদন ও গবেষণা প্রক্রিয়া নিয়ে সমালোচনা করেছে। তারা ভ্যাকসিনের মান, কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা নিয়ে নিশ্চিত হতে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহের আহ্বান জানিয়েছে। আরডিআইএফ প্রধান হিসেবে এ ব্যাপারে আপনার কী প্রতিক্রিয়া? 

কিরিল: করোনাভাইরাস থেকে আপামর জনতাকে সুরক্ষিত রাখতে বিশ্বব্যাপী যে প্রচেষ্টা চলছে- স্পুতনিক-ভি ভ্যাকসিনের অনুমোদন তারই অংশ। এটা নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। সাধারণ মানুষকে সুরক্ষিত রাখার উদ্যোগে এটি বিশাল এক মাইলফলক। কারণ, ভ্যাকসিনটি শুধু মানুষকে ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে মুক্ত রাখবেনা, বরং এটি মহামারিজনিত প্রভাবে বিধস্ত বিশ্ব অর্থনীতির দ্রুত পুনরুত্থান নিশ্চিত করবে।  

ভ্যাকসিনটি নিরাপদ এবং ফলপ্রসূ প্রমাণিত হওয়ায়; আমরা পৃথিবীর সকল দেশকে এটি সরবরাহ করতে চাই। এই লক্ষ্যে আগ্রহী দেশের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা হবে। ভারতের সঙ্গেও আমরা এমন অংশীদারিত্বে আগ্রহী।  

বিশ্বের অন্যান্য দেশের ভ্যাকসিন উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকে আমাদের প্রযুক্তিগত প্রয়োগ ও মানের কিছু স্বতন্ত্রতা রয়েছে। আমাদের ব্যবহৃত অ্যাডনোভাইরাল-ভেক্টর প্রযুক্তি মানবদেহে উর্বরতা কমানো বা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী প্রভাব তৈরি করবে না। এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে আমরা নতুন কিছু কৌশল প্রয়োগ করেছি। হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবীর দেহে পরীক্ষার পর এ সুরক্ষা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সেই তুলনায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের প্রার্থী ভ্যাকসিনের গবেষণায়; এসব পন্থা অনুসরণ করা হয়নি।  

আমাদের অনুসৃত এ পদ্ধতিটি বর্তমানে মানবদেহে একটি ভাইরাসের জেনেটিক সংকেত যুক্ত করার সবচেয়ে নিরাপদ উপায়। শুধু রাশিয়া নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেও প্রযুক্তিটি ব্যবহার করা হয়েছে। মহামারির শুরু থেকেই রুশ বিজ্ঞানীরা নতুন করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের জিন সংকেত ইতোপূর্বে নিরাপদ বলে প্রমাণিত একটি অ্যাডনোভাইরাস-ভেক্টর প্রযুক্তির সাহায্যে মানব কোষে যোগ করার চেষ্টা করেছেন। 

প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রার্থী ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রুশ গবেষকরা অ্যাডনোভাইরাল-ভেক্টর প্রযুক্তির দুইটি ধরন প্রয়োগের প্রস্তাবনা দেন। 

এরমধ্যে Ad5  প্রথমে ও তারপর Ad26 ধরনটি দ্বিতীয় স্তরের ভ্যাকসিন তৈরিতে যুক্ত করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় শরীরের কোষগুলোকে ফাঁকি দেওয়া যায়। কারণ প্রথম ধরনের ভেক্টরের বিরুদ্ধে কোষগুলো কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তোলে, তাই দ্বিতীয়ভাগে ব্যবহৃত ভেক্টর এদের বোকা বানিয়েই কোষে যুক্ত হয়ে ভাইরাসের বিরুদ্ধে আরো তীব্র প্রতিরোধ গড়তে সহায়ক হয়। 

আমি ইতোমধ্যেই উল্লেখ করছি, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে আমাদের অর্থায়নে উৎপাদিত ভ্যাকসিন গ্রহণকারীদের দেহে শতভাগ ফলদায়ক রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে উঠতে দেখা গেছে। আর পার্শ্বঃপ্রতিক্রিয়াও ছিল শূন্যের কোঠায়। 

Related Topics

টপ নিউজ

রুশ ভ্যাকসিন / স্পুতনিক-ভি / বিশ্ব মহামারি / আরডিআইএফ / কিরিল দিমিত্রিয়েভ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ১০ বছরের গোল্ডেন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে ভিয়েতনাম
  • ঢাকায় এক কুয়া আছে, কুয়ায় পানিও আছে, সে পানি ওয়াসার চেয়ে ভালো!
  • বাংলাদেশকে এড়িয়ে মিয়ানমার হয়ে সমুদ্রপথে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত হবে উত্তর-পূর্ব ভারত: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
  • ১২৫ বছরে কারও চোখে পড়েনি ভ্যান গখের চিত্রকর্মে লুকানো এই বৈজ্ঞানিক রহস্য
  • স্টিভ লং: জার্মান ইউটিউবারের বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প
  • স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক-ফলসহ ৭ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত

Related News

  • ২০২৫ সালেই মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো ফিরতে শুরু করবে: রাশিয়া
  • এয়ারলাইন্সগুলোর সামনে টিকা পৌঁছে দেওয়ার শতাব্দীর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
  • দ্রুত টিকা বিতরণে গণিত বিশেষজ্ঞদের দেখানো কৌশল
  • করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে ইরানে মসজিদ, স্কুল বন্ধ
  • ‘লং কোভিড’ কিছু মানুষ কেন পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছে না 

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

১০ বছরের গোল্ডেন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে ভিয়েতনাম

2
ফিচার

ঢাকায় এক কুয়া আছে, কুয়ায় পানিও আছে, সে পানি ওয়াসার চেয়ে ভালো!

3
আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশকে এড়িয়ে মিয়ানমার হয়ে সমুদ্রপথে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত হবে উত্তর-পূর্ব ভারত: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

4
আন্তর্জাতিক

১২৫ বছরে কারও চোখে পড়েনি ভ্যান গখের চিত্রকর্মে লুকানো এই বৈজ্ঞানিক রহস্য

5
ফিচার

স্টিভ লং: জার্মান ইউটিউবারের বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প

6
বাংলাদেশ

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক-ফলসহ ৭ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net