Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

ভারতের শ্মশানগুলোতে লাশের স্তূপ, সারা রাত জ্বলছে চিতা

'আমাদের একটি ব্যর্থ সরকার রয়েছে যারা মহামারির দ্বিতীয় তরঙ্গের সংক্রমণ প্রতিরোধের কোনো পরিকল্পনাই করেনি।'
ভারতের শ্মশানগুলোতে লাশের স্তূপ, সারা রাত জ্বলছে চিতা

ফিচার

টিবিএস ডেস্ক
30 April, 2021, 06:25 pm
Last modified: 30 April, 2021, 06:29 pm

Related News

  • ইউক্রেনে শান্তি ফেরাতে ন্যাটোর সম্প্রসারণ বন্ধ করতে হবে: শি ও মোদির সঙ্গে বৈঠকের পর পুতিন
  • মাদার মেরি কামস টু মি—অরুন্ধতীর পালিয়ে ফেরা শৈশবের গল্প
  • মার্কিন শুল্কে কাশ্মীরি কার্পেটের বাজার হারানোর ভয়ে স্থানীয়রা, নেই বিকল্প
  • ভারতে বাড়ছে সিংহের সংখ্যা; আনন্দের কারণ হলেও বেড়েছে আশঙ্কা, সমস্যা
  • ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি যেভাবে ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতি ও মানুষের জীবিকাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে

ভারতের শ্মশানগুলোতে লাশের স্তূপ, সারা রাত জ্বলছে চিতা

'আমাদের একটি ব্যর্থ সরকার রয়েছে যারা মহামারির দ্বিতীয় তরঙ্গের সংক্রমণ প্রতিরোধের কোনো পরিকল্পনাই করেনি।'
টিবিএস ডেস্ক
30 April, 2021, 06:25 pm
Last modified: 30 April, 2021, 06:29 pm

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতদের চাপ সামলাতে পারছে না ভারতের নয়াদিল্লির শ্মশানগুলো। সারা রাত ধরে জ্বলতে থাকা চিতার আগুন যেন স্বজনদের কান্না আর আহাজারিকে ছাপিয়ে উঠেছে।

ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় তরঙ্গ আঘাত হানার ফলে এত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, শ্মশানের কর্মীরা নতুন করে চিতা সাজাবার আগেই তৈরি হচ্ছে লাশের আরও স্তূপ।

নয়াদিল্লির সীমাপুরি শ্মশানের প্রধান কর্মকর্তা জিতেন্দর সিং শুন্টি জানালেন, মহামারির আগে তারা দৈনিক এই শ্মশানে আট থেকে দশটি মৃতদেহ দাহ করতেন। কিন্তু এখন প্রতিদিন তাদের ১০০-১২০টি মৃতদেহ দাহ করতে হচ্ছে।

মৃতদেহ জমা হওয়ার মাত্রা এতটাই বেশি, সীমাপুরি শ্মশান কর্তৃপক্ষকে তাদের পার্কিং লট পর্যন্ত জায়গা বর্ধিত করতে হয়েছে। ডজন ডজন কর্মী সেখানে ইট ও চুন-বালি মিশিয়ে নতুন চিতা সাজাবার বেদী তৈরিতে ব্যস্ত।

শ্মশানের ধারণক্ষমতার তুলনায় লাশের সংখ্যা এত বেশি, স্বজনদের এখন লাশ দাহ করার জন্য আগে টিকিট নিয়ে লাইন ধরে হচ্ছে।

২৪ এপ্রিল ২০২১: দিল্লির একটি শ্মশানে গনহারে দাহ করা হচ্ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়াদের মৃতদেহ। ছবি: আলতাফ কাদরি/এপি

দিল্লিতে এত বেশিবার চিতার আগুন জ্বলেছে, তাদের এখন কাঠের মজুদ ফুরিয়ে যাচ্ছে।

গত মঙ্গলবার নয়াদিল্লির মেয়র জয় প্রকাশ এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে চিঠি দিয়েছেন, যেন বন বিভাগকে বলা হয় শহরে আরও কাঠ সরবরাহ করতে।

এরই মধ্যে, পরিবারগুলোকে স্বজনদের লাশ দাহ করার কাঠের জন্য টাকা দিতে হচ্ছে। শ্মশানগুলোতে জায়গা না থাকায় অনেকেই বাধ্য হয়ে টাকা দিচ্ছেন।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জীবনে মৃত্যুর পর দাহ করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তারা বিশ্বাস করেন, পুনর্জন্ম লাভের জন্য অবশ্যই মৃতদেহ দাহ করে বিনাশ করতে হবে।

২৩ এপ্রিল ২০২১: মুম্বাইয়ের নিকটবর্তী একটি শ্মশানে জ্বলতে চিতার আগুন। ছবি: রজনিশ কাকারে/এপি

ওয়াশিংটন পোস্টের কলাম লেখক বারখা দত্তের বাবা এ সপ্তাহে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন; কারণ তাকে ত্রুটিযুক্ত অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল।

বুধবার বারখা বলেন, 'আমরা যখন তাকে দাহ করতে গেলাম, শ্মশানে কোনো জায়গা ছিল না। কিছু পরিবারের মধ্যে এ নিয়ে প্রায় হাতাহাতি লেগে গিয়েছিল। আমার বাবাকে দাহ করার জন্য শেষ পর্যন্ত আমাকে পুলিশ ডাকতে হয়েছিল।'

কিন্তু এরপরও বারখা দত্ত নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন এই ভেবে, যেসব পরিবারের কারও মৃতদেহ দাহ করা প্রয়োজন, কিন্তু তার বদলে লাশ মাটিতে পড়ে আছে, তারা তার চেয়েও কষ্টে রয়েছেন।

২৪ এপ্রিল ২০২১: নয়াদিল্লির একটি শ্মশানে চলছে কর্মযজ্ঞ। ছবি: আলতাফ কাদরি/এপি

অনিঃশেষ মিছিল

বৃহস্পতিবার ভারত নতুন করে প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার করোনা আক্রান্তের বিশ্বরেকর্ড করেছে। এদের মধ্যে মারা গিয়েছেন ৩ হাজার ৬০০ জন।

উত্তর দিল্লি মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন মেয়রের কাছ থেকে জানা যায়, দিল্লি গত সপ্তাহ থেকে প্রতিদিন ৬০০ শতাধিক লাশ দাহ করে আসছে। কিন্তু এই সংখ্যা কর্তৃপক্ষের হিসাব দেওয়া শহরের মৃতের সংখ্যার দ্বিগুণ। তাই ধারণা করা হচ্ছে, মৃতের সংখ্যা রিপোর্ট করায় একটি বড় ধরনের সমস্যা থাকতে পারে।

দিল্লির নিগাম্বোধ ঘাট শ্মশানের কর্মকর্তা সুমন কুমার গুপ্ত জানান, তারা সকাল থেকে লাশ দাহ করা করা শুরু করেন এবং একের পর এক লাশ আসতেই থাকে।

শ্মশানে কাজ করতে থাকা কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীদের জন্যও প্রতিনিয়ত শত শত লাশ দাহ করা এবং স্বজনদের আহাজারির সাক্ষ্য হওয়া একটি মানসিক চাপ তৈরি করেছে। সীমাপুরি শ্মশানে দেখা যায়, কিছু স্বেচ্ছাসেবী তাদের কাজ শুরু করার আগে দেয়ালে হেলান দিয়ে সামান্য বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

২৯ এপ্রিল ২০২১: নয়াদিল্লির একটি শ্মশানের অ্যারিয়েল ভিউ। ছবি: অজয় বেদি/সিএনএন

নতুন করে চিতার বেদি তৈরি ও দাহ করার ফাঁকে ফাঁকে শ্মশানের প্রধানকর্তা শুন্টি চেষ্টা করেন স্বজনদের সান্ত্বনা দেওয়ার।

তিনি বলেন, 'আমরা গত পাঁচ ঘণ্টায় ৫৫টি লাশ দাহ করেছি এবং দিনশেষে তা ১০০-তে পৌঁছবে। আমি ভীষণ ক্লান্ত, কিন্তু এখন বিশ্রামের সময় নয়। এখন আমার দেশের বিপদে কাজ করার সময়, মানবতার খাতিরে কাজ করার সময়।'

শুন্টি জানালেন, তার কাজের সবচেয়ে কঠিন দিকটি হলো তরুণদের মারা যেতে দেখা। তিনি কয়েকটি পরিবারকে দেখেছেন যারা পরিবারের খুবই ছোট সদস্যদের হারিয়েছেন।

ভারত সরকারের কোভিড-১৯ টাস্ক ফোর্স ডেটা থেকে জানা যায়, তরুণরাও ভাইরাসের প্রথম তরঙ্গ থেকেই আক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞ, মেডিকেলকর্মী ও শ্মশানকর্মীরা জানান, নতুন তরঙ্গের আঘাতের ফলেই তরুণরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

২৫ এপ্রিল ২০২১: করোনাভাইরাসে মৃতের লাশ দাহ করতে এসে ভারতের জম্মুর এক শ্মশানে ভেঙে পড়েছেন এক স্বজন। ছবি: চান্নি আনন্দ/এপি

'আমরা ব্যর্থ'

এই মুহূর্তে ভারত সরকার করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হোঁচট খাচ্ছে। বহু শহর ও রাজ্যে নতুন নতুন বিধিনিষেধ ও কারফিউ আরোপ করা হয়েছে ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কয়ক'শ অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট স্থাপনসহ এক লাখ পোর্টেবল অক্সিজেন কনসেনট্রেটর কেনার জন্য অনুমোদন দিয়েছেন।

মঙ্গলবার থেকে ভারতে আন্তর্জাতিক সহায়তা এসে পৌঁছানো আরম্ভ করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ভারতকে অক্সিজেন সিলিন্ডার, ভেন্টিলেটর, ওষুধ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস পাঠিয়ে সাহায্য করা হচ্ছে।

কিন্তু এসব সরবরাহ বণ্টনের জন্য সময় প্রয়োজন এবং অক্সিজেন প্ল্যান্ট বানানোও সময়সাপেক্ষ। নয়াদিল্লির মতো যেসব শহরে সংক্রমণের মাত্রা ভয়াবহ, সেখানে তাৎক্ষণিক সহায়তার লোকবল কম। অর্থাৎ সহায়তা এসে পৌঁছতে পৌঁছতে লাশের স্তূপ আরও বড় হতে থাকবে।

অসহায়ত্ব, রাগ ও হতাশা থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি ভারতীয়দের ক্ষোভ বেড়েই চলেছে, বিশেষত যারা প্রতিদিন কাছের মানুষদের মৃত্যু দেখছেন। এই পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ দিল্লিতে অক্সিজেন, শয্যা, ভেন্টিলেটর, প্লাজমা ইনজেকশন- সবকিছুরই চরম অভাব দেখা দিয়েছে।

শুন্টি বলেন, 'আমি একইসঙ্গে চরম রাগ ও অপরাধবোধের মধ্যে রয়েছি। কারণ এর বেশি কিছু করার ক্ষমতা আমার নেই। যারা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ করার কথা, তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। তারা শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়েই উধাও হয়ে গেছেন।'

২৪ এপ্রিল ২০২১: করোনাভাইরাসে মারা যাওয়া স্বজনের লাশ দাহ করার জন্য নয়াদিল্লির এক শ্মশানে এক স্বজনের নির্বাক অপেক্ষা। ছবি: আলতাফ কাদরি/এপি

তিনি আরও বলেন, 'আমাদের ১৮টি অ্যাম্বুলেন্সের বহর রয়েছে যা খুবই সীমাবদ্ধ। আমাদের প্রতিদিন ৫০ থেকে ৫৫টি লাশ তুলতে হচ্ছে। কিন্তু আমার ক্ষোভ এই জায়গায়, যাদের এই কাজ করার কথা তারা কিছুই করছেন না; ফলে স্বেচ্ছাসেবকদের এই কাজ করতে হচ্ছে।'

যেসব পরিবার তাদের স্বজন হারিয়েছে, তারাও যে নিজেরা বিপদমুক্ত রয়েছে- তা নয়।

কলাম লেখক বারখা দত্ত বলেন, 'একটা রাষ্ট্রের অবহেলা, খামখেয়ালি ও বধিরতার শিকার হয়ে জনগণ প্রতারিত অনুভব করছে বলে আমি একজন ভারতীয় নাগরিক হিসেবে ক্ষোভ জানাচ্ছি। আমরা সব জায়গায় ব্যর্থ হয়েছি। আমাদের রাজনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক সবাই ব্যর্থ হয়েছে। আমাদের একটি ব্যর্থ সরকার রয়েছে যারা মহামারির দ্বিতীয় তরঙ্গের সংক্রমণ প্রতিরোধের কোনো পরিকল্পনাই করেনি।'

তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনের দিকে ইঙ্গিত করেন, যিনি দাবি করেছেন ২০২০ সালের করোনাভাইরাস সংকটের তুলনায় ভারত এখন ভাইরাসটি মোকাবিলায় ভালো অবস্থানে রয়েছে।

২৪ এপ্রিল ২০২১: দিল্লির এক শ্মশানে সারিবদ্ধ করে রাখা হচ্ছে লাখ। ছবি: আলতাফ কাদরি/এপি

নিজের মা-বাবা দুজনকে হারিয়ে অনাথ হয়ে যাওয়া দত্ত ক্ষোভ ও হতাশায় এখন অনেকটাই নির্বাক।

দত্ত বলেন, "আমার বাবার মৃত্যুর আগে শেষ কথা ছিল, 'আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাও।' আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি বাবাকে বাঁচানোর, কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। এখন আমার আর কেউই নেই।"


  • সূত্র: সিএনএন 
     

Related Topics

টপ নিউজ

দিল্লি / ভারত / ভারতে করোনাভাইরাস / চিতা / গণচিতা / শ্মশান / ছবির গল্প / ফটো ফিচার

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • রাস্তা বন্ধ করে গুলশানের বাসা থেকে যাতায়াত: সরিয়ে দেওয়া হলো গাজীপুরের পুলিশ কমিশনারকে
  • ৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ায় বরখাস্ত হলেন সহকারী কর কমিশনার
  • কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক হচ্ছে, তবে নেই কোনো এয়ারলাইন
  • অধস্তন কর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ানোর পর প্রধান নির্বাহীকে বরখাস্ত করল নেসলে
  • ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালালের জামিন আবেদন প্রত্যাহার করলেন আইনজীবী
  • ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই, হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত

Related News

  • ইউক্রেনে শান্তি ফেরাতে ন্যাটোর সম্প্রসারণ বন্ধ করতে হবে: শি ও মোদির সঙ্গে বৈঠকের পর পুতিন
  • মাদার মেরি কামস টু মি—অরুন্ধতীর পালিয়ে ফেরা শৈশবের গল্প
  • মার্কিন শুল্কে কাশ্মীরি কার্পেটের বাজার হারানোর ভয়ে স্থানীয়রা, নেই বিকল্প
  • ভারতে বাড়ছে সিংহের সংখ্যা; আনন্দের কারণ হলেও বেড়েছে আশঙ্কা, সমস্যা
  • ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি যেভাবে ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতি ও মানুষের জীবিকাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে

Most Read

1
বাংলাদেশ

রাস্তা বন্ধ করে গুলশানের বাসা থেকে যাতায়াত: সরিয়ে দেওয়া হলো গাজীপুরের পুলিশ কমিশনারকে

2
বাংলাদেশ

৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ায় বরখাস্ত হলেন সহকারী কর কমিশনার

3
বাংলাদেশ

কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক হচ্ছে, তবে নেই কোনো এয়ারলাইন

4
আন্তর্জাতিক

অধস্তন কর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ানোর পর প্রধান নির্বাহীকে বরখাস্ত করল নেসলে

5
বাংলাদেশ

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালালের জামিন আবেদন প্রত্যাহার করলেন আইনজীবী

6
বাংলাদেশ

ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই, হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab