Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
June 12, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, JUNE 12, 2025
ফিরছে বিদেশি ঋণের সুদের ওপর ২০ শতাংশ কর, উদ্বেগ ব্যবসায়ীদের

অর্থনীতি

রিয়াদ হোসেন
18 December, 2024, 09:10 am
Last modified: 18 December, 2024, 09:12 am

Related News

  • গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে কর-ছাড় বাতিলের প্রস্তাব, আসতে পারে করের বড় চাপ
  • ৯টি জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানকে কর ছাড় দেবে সরকার
  • জুনের মধ্যেই আইএমএফসহ অন্যান্য সংস্থা থেকে সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার আসবে: গভর্নর
  • বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ একমাসে বেড়েছে ৩৫৫ মিলিয়ন ডলার
  • ২০২৪ সালে সরকারি বিদেশি ঋণ বেড়েছে ৩.৩৯ বিলিয়ন ডলার, এখন বকেয়া ১০৩.৬৮ বিলিয়ন ডলার

ফিরছে বিদেশি ঋণের সুদের ওপর ২০ শতাংশ কর, উদ্বেগ ব্যবসায়ীদের

বিদেশি ঋণের সুদের ওপর কর আরোপের এ আলোচনায় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এ ধরনের ঋণ নেওয়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংকগুলোর মধ্যে।
রিয়াদ হোসেন
18 December, 2024, 09:10 am
Last modified: 18 December, 2024, 09:12 am
ইনফোগ্রাফিক: টিবিএস

বিদেশি উৎস থেকে ঋণ নেওয়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিবছর প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত ব্যয়ের মুখে পড়তে যাচ্ছে। কারণ, চলতি মাসেই এসব ঋণের সুদ পরিশোধের ওপর ২০ শতাংশ করছাড়ের মেয়াদ শেষ হবে।

এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসা পরিচালনার খরচ আরও বেড়ে যাবে এবং সেগুলোর প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা দুর্বল হবে।

উদ্যোক্তারা আশঙ্কা করছেন, এ পরিস্থিতি শিল্পায়নে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে রিজার্ভের এ সংকটের সময় বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমে যেতে পারে।

২০২৩–২৪ অর্থবছরের বাজেটে বিদেশি ঋণের সুদের ওপর ২০ শতাংশ উৎসে কর আরোপ করা হয়েছিল। তবে ব্যবসায়ী মহলের অনুরোধে এটির কার্যকারিতা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে জানান, 'ডিসেম্বরের পর করছাড়ের মেয়াদ বাড়ার আর সম্ভাবনা নেই। ফলে এরপর থেকে অফশোর ঋণের সুদ পরিশোধের সময় স্বাভাবিক নিয়মে ২০ শতাংশ কর আদায় করা হবে।'

তিনি আরও বলেন, করছাড়ের সময় এনবিআর ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের ঋণদাতাদের সঙ্গে আগে থেকেই সুদের কর বিষয়ে আলোচনা করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল। এনবিআর-এর হিসেব অনুযায়ী, স্বাভাবিক হারে কর আদায় করলে এ খাত থেকে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আয় হবে।

বিদেশি ঋণের সুদের ওপর কর আরোপের এ আলোচনায় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এ ধরনের ঋণ নেওয়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংকগুলোর মধ্যে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান ডিবিএল গ্রুপের চারটি কোম্পানির বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ১০ কোটি ডলারেরও বেশি।

গ্রুপটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএ জব্বার বলেন, 'বর্তমানে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা বিভিন্ন কারণে ভালো নয়। এমন অবস্থায় বাড়তি কর আরোপ করা হলে আমাদের প্রফিটেবিলিটি [মুনাফার হার] আরও কমে যাবে। এর ফলে শিল্পায়ন এবং কর্মসংস্থান ব্যাহত হতে পারে।'

তবে এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন, মূলত সুদের আয়ের ওপর কর আরোপ করা হবে। অর্থাৎ এ কর বহন করবে বিদেশি ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান। তাদের মতে, ঋণগ্রহীতারা যদি ঋণদাতাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে পারেন, তাহলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

কিন্তু শিল্প-উদ্যোক্তাদের এ বিষয়ে ভিন্নমত রয়েছে। এমএ জব্বার বলেন, '২০ শতাংশ কর আরোপ হলে বিদেশি ঋণদাতারা তাদের নিট আয় ধরে রাখতে সুদের হার বাড়িয়ে দেবে। ফলে শেষ পর্যন্ত আমাদেরই এ অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হবে।'

ব্যাংকাররাও ব্যবসায়ীদের এমন উদ্বেগের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, কর বাড়ালে বিদেশি ঋণ পাওয়া আরও কঠিন হয়ে যাবে। ঋণদাতারা এ করের বোঝা ঋণগ্রহীতাদের ওপর চাপিয়ে দেবে।

তিনি আরও বলেন, 'বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং হ্রাস, বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে আমরা আন্তর্জাতিক ঋণ আলোচনায় পিছিয়ে পড়ছি। এ অবস্থায় অতিরিক্ত কর ব্যবসার ব্যয় আরও বাড়িয়ে দেবে।'

কেন নিতে হয় বিদেশি ঋণ?

দেশের ব্যাংকের চেয়ে বিদেশি উৎস থেকে পাওয়া অর্থায়নের সুদহার কম হয়। দেশীয় ব্যাংকের ঋণের সুদহার বর্তমানে ১১ থেকে ১৫ শতাংশের মধ্যে। অন্যদিকে, বিদেশি ঋণের সুদহার নির্ধারণ করা সিকিউরড ওভারনাইট ফাইন্যান্সিং রেট (সোফর) বর্তমানে ৪ দশমিক ৬০ থেকে ৫ দশমিক ১০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। এর সঙ্গে ঋণদাতারা অতিরিক্ত ২ থেকে ৩ শতাংশ সুদ যোগ করেন। ফলে সুদের সর্বোচ্চ হার দাঁড়ায় ৮ শতাংশে।

তবে উদ্যোক্তারা জানান, চাইলেই বিদেশি ঋণ পাওয়া যায় না। এর জন্য কোম্পানিগুলোকে এনভায়রনমেন্ট, সোশ্যাল অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (ইএসজি) নিরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল বিনিয়োগকারী সমিতির সভাপতি এমএ জব্বার বলেন, 'এ ধরনের ঋণ পাওয়ার যে কমপ্লায়েন্স, তার খরচ ব্যবসায়ীদেরকে নিরুৎসাহিত করতে পারে। বিদেশি ঋণের ওপর কর বৃদ্ধি এ প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করবে, যার ফলে রিজার্ভ সংকটের সময় বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমে যেতে পারে।'

শাশা ডেনিমস-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, 'বাংলাদেশে কিছু কিছু ব্যাংক থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের জন্য ঋণ পাওয়া কঠিন। আর বর্তমানে তো বেসরকারি খাত ঋণই পাচ্ছে না। এমন অবস্থায় তৈরি পোশাক, অবকাঠামো ও প্রকৌশলের মতো কিছু খাতে বিদেশি ঋণ কার্যকর সমাধান হতে পারে।'

তিনি আরও বলেন, 'স্থানীয় ব্যাংকে গিয়ে যদি সহজে ঋণ পাওয়া যেত, তাহলে বিদেশি ঋণকে নিরুৎসাহিত করলে যুক্তি ছিল। কিন্তু বাস্তবতা তো তা নয়। এমন অবস্থায় বেসরকারি খাতের প্রবৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বিদেশি ঋণ প্রয়োজন।'

কঠিন সময়ে ব্যবসায়ের ওপর বাড়তি চাপ?

বাংলাদেশের একটি বহুজাতিক কোম্পানির ৪.৫ মিলিয়ন ডলারের বিদেশি ঋণ আছে। তার বিপরীতে এটিকে প্রায় দুই কোটি টাকা সুদ পরিশোধ করতে হবে।

কোম্পানির অর্থ বিভাগের প্রধান নাম প্রকাশ না করার শর্তে টিবিএসকে বলেন, 'অতিরিক্ত ২০ শতাংশ কর প্রায় ৪০ লাখ টাকা খরচ বাড়িয়ে দেবে। ব্যবসায়ের লাভ কমে যাওয়ার ফলে এ বোঝা আমাদের লোকসানের দিকে ঠেলে দিতে পারে এবং মুদ্রা সংকটকে আরও তীব্র করবে।'

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) সাবেক সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, 'বর্তমান সংকটময় পরিস্থিতিতে অনেক কোম্পানি বেতন ও লভ্যাংশ পরিশোধেও হিমশিম খাচ্ছে। এর মধ্যে অতিরিক্ত করের চাপ দেওয়া অযৌক্তিক।'

দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী এবং বিদেশি ঋণগ্রহীতা বিএসআরএম-ও এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ১১ ডিসেম্বর বিএসআরএম-এর মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব শেখর রঞ্জন কর এনবিআর-এর আয়কর নীতি বিভাগের সদস্যকে একটি চিঠি পাঠান।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, 'বাংলাদেশের ব্যবসাগুলো বৈদেশিক মুদ্রার দর ওঠানামা, কাঁচামালের ক্রমবর্ধমান দাম, স্থানীয় অর্থায়নে সীমিত সুযোগ এবং এলসি নিশ্চিতকরণে বিদেশি ব্যাংকের বিলম্বসহ নানা আর্থিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এর সঙ্গে বিদেশি ঋণের সুদের ওপর অতিরিক্ত কর আরোপ ব্যবসার সংকট আরও গভীর করছে। ফলে টেকসই ব্যবসা পরিচালনা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি কঠিন হয়ে পড়ছে।'

ঋণদাতার সঙ্গে যথাযথ আলোচনার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

স্নেহাশিষ মাহমুদ অ্যান্ড কোম্পানির ম্যানেজিং পার্টনার এবং কর বিশেষজ্ঞ স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, 'আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) করছাড়ের সংস্কৃতি থেকে সরে আসতে চাপ দিচ্ছে। তাই বাংলাদেশের ঋণগ্রহীতাদের এমন দেশ থেকে ঋণ নেওয়া উচিত, যেসব দেশের সঙ্গে দ্বৈত কর পরিহার চুক্তি রয়েছে।'

তিনি আরও বলেন, 'এ চুক্তির আওতায় ঋণগ্রহীতারা উৎসে করের হার কার্যকরভাবে কমাতে পারে। পাশাপাশি ঋণদাতাদের সঙ্গেও আলোচনার সুযোগ আছে, কারণ তারা চুক্তির ভিত্তিতে উৎসে করের ছাড় পেতে পারে।'

তার মতে, দ্বৈত কর পরিহার চুক্তির আওতায় যেসব দেশের সরকার বাংলাদেশে কর প্রদানে সম্মত হয়েছে, তাদের জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রাপ্ত আয়ের ওপর কর দিতে আপত্তির কারণ নেই।

Related Topics

টপ নিউজ

বিদেশি ঋণের সুদ / বিদেশি ঋণ / করছাড় / কর ছাড় / সুদ / বিদেশি ঋণের প্রবাহ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি
  • ‘পুলিশ যেতে ভয় পেয়েছে’: মুজিবের বাড়ি ভাঙার সময় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রশ্নে ইউনূস
  • দিল্লিতে দাবা টুর্নামেন্ট: রানী হামিদের সঙ্গীকে ঢুকতে দেয়নি ভারত, ঘটনায় ‘বিপর্যস্ত’ ৮০ বছর বয়সি এ দাবাড়ু
  • নেটিজেনদের সমালোচনার মুখে স্টারমার সম্পর্কে প্রেস সচিবের বক্তব্য
  • পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই: ড. ইউনূস
  • মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক দম্পতি ফারজানা রুপা-শাকিল আহমেদ

Related News

  • গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে কর-ছাড় বাতিলের প্রস্তাব, আসতে পারে করের বড় চাপ
  • ৯টি জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানকে কর ছাড় দেবে সরকার
  • জুনের মধ্যেই আইএমএফসহ অন্যান্য সংস্থা থেকে সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার আসবে: গভর্নর
  • বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ একমাসে বেড়েছে ৩৫৫ মিলিয়ন ডলার
  • ২০২৪ সালে সরকারি বিদেশি ঋণ বেড়েছে ৩.৩৯ বিলিয়ন ডলার, এখন বকেয়া ১০৩.৬৮ বিলিয়ন ডলার

Most Read

1
বাংলাদেশ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি

2
বাংলাদেশ

‘পুলিশ যেতে ভয় পেয়েছে’: মুজিবের বাড়ি ভাঙার সময় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রশ্নে ইউনূস

3
খেলা

দিল্লিতে দাবা টুর্নামেন্ট: রানী হামিদের সঙ্গীকে ঢুকতে দেয়নি ভারত, ঘটনায় ‘বিপর্যস্ত’ ৮০ বছর বয়সি এ দাবাড়ু

4
বাংলাদেশ

নেটিজেনদের সমালোচনার মুখে স্টারমার সম্পর্কে প্রেস সচিবের বক্তব্য

5
বাংলাদেশ

পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই: ড. ইউনূস

6
বাংলাদেশ

মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক দম্পতি ফারজানা রুপা-শাকিল আহমেদ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net