Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
August 05, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, AUGUST 05, 2025
ভয়-উৎকণ্ঠায় নারী ক্রীড়াবিদরা, কঠিনতম শাস্তির দাবি

খেলা

শান্ত মাহমুদ
08 October, 2020, 07:35 pm
Last modified: 26 April, 2025, 06:55 pm

Related News

  • ধর্ষণ মামলায় কারাগারে নোবেল 
  • ধর্ষণকে ধর্ষণই বলতে হবে, এর অন্য কোনো নাম নেই
  • 'ধর্ষণকে ধর্ষণই বলতে হবে': শিশু সুরক্ষা বিষয়ক এনজিওসমূহ
  • ধর্ষণ নৈরাজ্য ও বিচার: পুরুষতন্ত্র, গণমাধ্যম ও কাঠামো পরিবর্তনের লড়াই
  • নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ

ভয়-উৎকণ্ঠায় নারী ক্রীড়াবিদরা, কঠিনতম শাস্তির দাবি

ধর্ষণ ও সহিংসতার বিরুদ্ধে নারী ক্রীড়াবিদরা আওয়াজ তুলেছেন। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সঙ্গে আলাপকালে নিরাপত্তাহীনতা, ভয় ও উৎকণ্ঠার কথাও জানিয়েছেন দেশের তিন তারকা খেলোয়াড় সালমা খাতুন, মাবিয়া আক্তার ও সাবিনা খাতুন।  
শান্ত মাহমুদ
08 October, 2020, 07:35 pm
Last modified: 26 April, 2025, 06:55 pm

সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই মিলছে মন খারাপের খবর। মা-বাবা, ভাইয়ের আহাজারিতে ভারী চারপাশ। হাসপাতালের বিছানায় নির্যাতিত নারীর নিথর দেহ। সারা দেশে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে। নারীদের প্রতি সহিংসতা রীতিমতো নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

দেয়ালে পিঠ ঢেকে যাওয়া বলতে যা বোঝায়, যেন তেমনই একটা অবস্থা। এমন সময়ে আর চুপ করে থাকা সম্ভব নয়; সাধারণ মানুষের ভাবনা এখন এমন। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে পুরো দেশ। প্রতিবাদ জানাচ্ছেন সবাই, হচ্ছে মানববন্ধন। 

এই প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিমরা। জানিয়েছেন তাদের সোচ্চার অবস্থানের কথা। নারী ক্রীড়াবিদরাও আওয়াজ তুলেছেন ধর্ষণ ও সহিংসতার বিরুদ্ধে। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সঙ্গে আলাপকালে নিরাপত্তাহীনতা, ভয় ও উৎকণ্ঠার কথাও জানিয়েছেন দেশের তিন তারকা খেলোয়াড় সালমা খাতুন, মাবিয়া আক্তার ও সাবিনা খাতুন।  

সালমা খাতুন (জাতীয় নারী দলের ক্রিকেটার)

এই ব্যাপারটি মাথায় এলেই স্তব্ধ হয়ে যাই। এমন ঘটনা দেখা অনেক বেশি কষ্টের, অনেক বেশি লজ্জার। এসব দেখে যতটা কষ্ট লেগেছে বা লাগছে, মুখে ততোটা প্রকাশ করতে পারছি না। নারী হয়ে নারীর সঙ্গে এমন ঘৃণ্য কাজ দেখতে পারছি না, সহ্য হয় না। এটার বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। যারা এসব করছে, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া উচিত। 

এটা নিয়ে দেশের সবাই প্রতিবাদ করছে। তবে প্রতিবাদ যেন জোড়ালো হয়। আমাদের দেশে যখন এসব হয়, তখন জোরালো থাকে। কিন্তু কিছুদিন পরে চাপা পড়ে যায়। এসব যেন চাপা না পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে যেন ধর্ষকদের শাস্তি নিশ্চিত করা হয়। দ্রুত সাজা হলে এসব কমে আসবে বলে আমি মনে করি। এখন অনেক তোলপাড় হচ্ছে, কয়েকদিন পর আবার চাপা পড়ে যাবে। এই কারণেই কিন্তু এসব বাড়ছে, ধর্ষকরা সাহস পায়। আর আমার একটা প্রশ্ন, যারা এসব করে, তাদের কী মা-বোন নেই? বুঝে উঠতে পারি না।

নারীদের সাথে যখন আশেপাশে প্রতিনিয়ত এসব ঘটছে, তখন ভয়-উৎকণ্ঠা কাজ করেই। আমিও একজন নারী। শুধু আমি বলে নয়, বাংলাদেশের সব মেয়েরাই হয়তো ভয়ে থাকে। যখন দেখে কোনো বিচার নেই, এসব বেড়েই চলেছে, তখন ভয়ও বাড়ে। তাই আবারও বলি, এটার আইন হওয়া উচিত। ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি দ্রুততার সঙ্গে নিশ্চিত করা উচিত।   

মাবিয়া আক্তার (এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক জয়ী ভারোত্তোলক)

একজন নারীর সাথে সহিংসতা ঘটছে, আরেকজন নারী হয়ে সেটা দেখার খুবই কষ্টের। শুধু নারী হিসেবে নয়, কারও পক্ষেই এটা দেখা সম্ভব নয়। যতো দিন যাচ্ছে, আমরা ততো নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ছি। নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও কর্মক্ষেত্রেই আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। 

সমাজ আমরা তৈরি করছি, আমরাই নষ্ট করছি। খারাপ কাজগুলো আমরাই করছি। সত্যি বলতে আমরা সমাজের মানুষরাই ভালো নই। এতো কিছুর দরকারই হয় না, দরকার শুধু মানসিকতার পরিবর্তনের। 

ইভটিজিং বা অ্যাসিড নিক্ষেপ বন্ধে আইন আছে। আইন থাকায় অ্যাসিড নিক্ষেপ কমে গেছে। এটারও যদি আইন থাকতো, কঠিন একটা শাস্তি থাকতো, এটা অনেক আগেই বন্ধ হয়ে যেত। এটার আইন না থাকায় ধর্ষকরা ভাবছে আমরা তো পাড় পেয়ে যাচ্ছি। আমার মনে হয় এটার একটা আইন দরকার, ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে এটা কমবে। 

এর বাইরে নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রতিবাদ জানাতেই হবে। যদিও এতে বিশেষ কিছু হয় না। তবু চুপ থাকা যাবে না। এভাবে চলতে পারে না। দ্রুতই আইন করতে হবে। এটা অনেক ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেছে। এমন না যে দুই-একটা ঘটনা, এটা ঘটেই যাচ্ছে। ২৬ দিনে ৩৮ জন মেয়ে নির্যাযিত, এটা সামান্য কথা নয়। ধর্ষকদের কাছে বয়সেরও মাত্রা নেই। ঘৃণ্য কাজ করেই যাচ্ছে তারা।  

সাবিনা খাতুন (জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক)

দেশে নিয়মিতভাবে যা ঘটে চলেছে, এসব খুবই মর্মান্তিক। সমাজের সবচেয়ে নিকৃষ্ট ঘটনা এসব। এরচেয়ে বাজে কিছু আর হতে পারেন না কোনো সমাজ বা দেশের জন্য। আমি একজন নারী। নারী হয়ে আরেকজন সঙ্গে এসব ঘটতে দেখা খুবই কষ্টের। একইসঙ্গে দুঃখজনক ও লজ্জাজনকও। 

আমরা যারা নারী, তাদের জন্য এটা ভয়ের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যে বাসা থেকে বাইরে বের হচ্ছি, ভালোভাবে আবার বাসায় ফিরে আসতে পারব কিনা, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। বাইরে আমাদের কোনো নিরপত্তা নেই। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হচ্ছে আমাদের। ভয় কাজ করছে এখন। যারা এসব করছে, আমরা চাই তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। 

এসব ঘটেই যাচ্ছে। এদের মধ্য থেকে যদি একজনকে কঠিনতম শাস্তি দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু এসব কমে আসে। ৫জনকে শাস্তি দিন আর একজনকে, সেটা যদি কঠিনতম হয়, আমার মনেহয় এসব কমে আসবে। শাস্তিটা আগে নিশ্চিত করতে হবে। সমস্যাটা এখানেই। আমাদের আইন আছে, কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই। ধর্ষকদের জন্য শাস্তি নিশ্চিত করতেই হবে। সেভাবে শাস্তি হয় না বলেই কিন্তু তারা সাহস পায়। কয়েকদিন পর এসে দেখে সব ঠিকই আছে। 

ফেসবুকে প্রতিবাদ হচ্ছে, মানব বন্ধন হচ্ছে দেখছি। কিন্তু ফেসবুকে ঢুকে আপনি প্রতিদিন ধর্ষণের খবরও দেখছেন। মানব বন্ধন হচ্ছে, রাস্তায় নেমে মানুষ আন্দোলন করছে। কিন্তু লাভ কী হচ্ছে? কিছুই হচ্ছে না। আবার আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশেরও সংঘর্ষ হয়, মারামারি হয়। তাহলে এতসব করে কী লাভ! আসলে এটা বন্ধ করার ক্ষেত্রে ধর্ষকদের শাস্তি নিশ্চিত করাই একমাত্র উপায়।

Related Topics

টপ নিউজ

ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন / সালমা খাতুন / মাবিয়া আক্তার / সাবিনা খাতুন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • নেই বাংলাদেশি পর্যটক, কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশের’ ব্যবসায় ধস, এক বছরে ১,০০০ কোটি রুপির লোকসান
  • ১০ মডেলের হার্টের রিংয়ের দাম ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত কমাল সরকার
  • ৩৮৯ কোটি টাকা ঋণখেলাপি: এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ক্রোকের নির্দেশ
  • মাহফুজ আলম হয়তো ঘণ্টাখানেক পর পোস্টটি ডিলিট করবেন: সালাহউদ্দিন
  • রেজ হাউস: পয়সা খরচ করে ভাঙচুর করা যায় যেখানে!
  • ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

Related News

  • ধর্ষণ মামলায় কারাগারে নোবেল 
  • ধর্ষণকে ধর্ষণই বলতে হবে, এর অন্য কোনো নাম নেই
  • 'ধর্ষণকে ধর্ষণই বলতে হবে': শিশু সুরক্ষা বিষয়ক এনজিওসমূহ
  • ধর্ষণ নৈরাজ্য ও বিচার: পুরুষতন্ত্র, গণমাধ্যম ও কাঠামো পরিবর্তনের লড়াই
  • নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

নেই বাংলাদেশি পর্যটক, কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশের’ ব্যবসায় ধস, এক বছরে ১,০০০ কোটি রুপির লোকসান

2
বাংলাদেশ

১০ মডেলের হার্টের রিংয়ের দাম ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত কমাল সরকার

3
বাংলাদেশ

৩৮৯ কোটি টাকা ঋণখেলাপি: এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ক্রোকের নির্দেশ

4
বাংলাদেশ

মাহফুজ আলম হয়তো ঘণ্টাখানেক পর পোস্টটি ডিলিট করবেন: সালাহউদ্দিন

5
ফিচার

রেজ হাউস: পয়সা খরচ করে ভাঙচুর করা যায় যেখানে!

6
বাংলাদেশ

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net