Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

দেশে-দেশে নববর্ষের যত ঐতিহ্যবাহী খাবার: কেন খাওয়া হয় সেগুলো?

অঞ্চল ভেদে খাবারে বৈচিত্র্য থাকলেও উদ্দেশ্য কিন্তু একই থাকে। উদ্দেশ্য হলো খাবার ও পানীয় উপভোগ করুন এবং সমৃদ্ধির একটি নতুন বছরকে স্বাগত জানান।
দেশে-দেশে নববর্ষের যত ঐতিহ্যবাহী খাবার: কেন খাওয়া হয় সেগুলো?

আন্তর্জাতিক

সিএনএন
01 January, 2025, 02:50 pm
Last modified: 01 January, 2025, 02:54 pm

Related News

  • পয়লা বৈশাখের সন্ধ্যায় ঢাকার আকাশে ‘ড্রোন শো’
  • ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান, জানালেন নববর্ষের শুভেচ্ছা
  • নববর্ষে জাতির আকাঙ্ক্ষা মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া: রিজভী
  • রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে গাজায় নিহতদের স্মরণ
  • বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা

দেশে-দেশে নববর্ষের যত ঐতিহ্যবাহী খাবার: কেন খাওয়া হয় সেগুলো?

অঞ্চল ভেদে খাবারে বৈচিত্র্য থাকলেও উদ্দেশ্য কিন্তু একই থাকে। উদ্দেশ্য হলো খাবার ও পানীয় উপভোগ করুন এবং সমৃদ্ধির একটি নতুন বছরকে স্বাগত জানান।
সিএনএন
01 January, 2025, 02:50 pm
Last modified: 01 January, 2025, 02:54 pm

নববর্ষ মানেই নতুন শুরু। আর নববর্ষকে স্বাগত জানাতে হরেক রকমের খাবারের আয়োজন তো থাকেই।

বিশ্বজুড়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বিশেষ খাবার বা মিষ্টান্নের আয়োজন দেখা যায়। দেশ ভেদে খাবারও ভিন্ন। যেমন জাপানে লম্বা নুডলস খাওয়া হয় দীর্ঘায়ুর প্রতীক হিসেবে। এছাড়া মটরশুঁটিকে মুদ্রার প্রতীক, হেরিং মাছকে সমৃদ্ধির প্রতীক এবং শূকরকে সৌভাগ্যের প্রতীক ভেবে বিভিন্ন দেশে থাকে বিভিন্ন আয়োজন। আর নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে এমন অনেক খাবারই উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।

অঞ্চল ভেদে খাবারে বৈচিত্র্য থাকলেও উদ্দেশ্য কিন্তু একই থাকে। উদ্দেশ্য হলো খাবার ও পানীয় উপভোগ করুন এবং সমৃদ্ধির একটি নতুন বছরকে স্বাগত জানান।

হপিন'জন, আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের খাবার

আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের নববর্ষের একটি প্রধান ঐতিহ্যবাহী খাবার হলো হপিন' জন। এটি শূকরের স্বাদযুক্ত শস্যমটর বা ব্ল্যাক-আইড মটরশুঁটি (যা মুদ্রার প্রতীক) এবং ভাতের একটি বিশেষ পদ। সাধারণত এটি পরিবেশন করা হয় কোলার্ডস বা অন্য কোনো রান্না করা সবুজ শাকের সঙ্গে (যা টাকার রঙের প্রতীক) এবং কর্নব্রেডের সঙ্গে (যা সোনার রঙের প্রতীক)। বলা হয়, এই খাবার নতুন বছরে সৌভাগ্য বয়ে আনে।

এই খাবারের ইতিহাস এবং নামের পেছনে বিভিন্ন লোককাহিনী রয়েছে। তবে বর্তমান পদটি আফ্রিকান এবং পশ্চিম ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে উদ্ভূত, যা সম্ভবত দাসদের মাধ্যমে উত্তর আমেরিকায় এসেছিল। ১৮৪৭ সালে সারা রুটলেজের "দ্য ক্যারোলাইনা হাউসওয়াইফ" বইতে হপিন' জনের একটি রেসিপি পাওয়া যায়। এর পরবর্তী শতাব্দীগুলিতে গৃহস্থ এবং পেশাদার রাঁধুনিদের হাতে এটি বিভিন্নভাবে রান্না হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, এই পদের নামটি দক্ষিণ ক্যারোলিনার চার্লস্টন থেকে এসেছিল এবং এটি লো কান্ট্রি রান্নার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ছবি: এএফপি।

টুয়েলভ গ্রেপস বা ১২টি আঙুর, স্পেন

স্পেনের মানুষরা সাধারণত নতুন বছর উদ্‌যাপনের সময় মাদ্রিদের পুয়ের্তা দেল সোল থেকে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান দেখেন। এই সময় সেখানে উদযাপনকারীরা স্কয়ার টাওয়ারের ঘড়ির সামনে জড়ো হন।

মধ্যরাতে, ঘড়ির ঘণ্টাধ্বনির প্রতিটি বারীতে একটি করে আঙুর খাওয়ার একটি ব্যতিক্রমী ঐতিহ্যে অংশ নেন স্কয়ারে উপস্থিত মানুষ এবং বাড়িতে টেলিভিশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত থাকা দর্শকরা। অনেকেই মধ্যরাতের আগে আঙুরগুলো খোসা ছাড়িয়ে এবং বীজ ফেলে প্রস্তুত করে রাখেন, যাতে মধ্যরাত এলে দ্রুত খাওয়া সম্ভব হয়।

এই প্রথা বিংশ শতাব্দীর শুরুতে হয়েছিল। ধারণা করা হয়, এটি দক্ষিণ স্পেনের আঙুর উৎপাদকদের উদ্ভাবন। এরপর থেকে এই ঐতিহ্যটি অনেক স্প্যানিশ-ভাষী দেশেও ছড়িয়ে পড়েছে।

ছবি: শাটারস্টক।

তামালে, মেক্সিকো

তামালে হলো মাংস, চিজ এবং অন্যান্য সুস্বাদু উপাদানে ভরা কর্নের ময়দার তৈরি পিঠা, যা কলাপাতা বা ভুট্টার খোসায় মোড়ানো থাকে। মেক্সিকোর প্রায় প্রতিটি বিশেষ অনুষ্ঠানে এই খাবারটি দেখা যায়। তবে ছুটির মৌসুমে এটি বিশেষভাবে জনপ্রিয়।

অনেক পরিবারে, নারীদের একটি দল একসঙ্গে কয়েকশো তামালে তৈরি করেন। রান্নার প্রতিটি ধাপে আলাদা ব্যক্তি দায়িত্ব পালন করেন এবং এগুলো বন্ধু, পরিবার ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।

নতুন বছরের উৎসবে তামালে সাধারণত মেনুডো নামের একটি স্যুপের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। মেনুডো হলো গরুর পায়ের ঝোল এবং ভুট্টা দিয়ে তৈরি একটি খাবার, যা হ্যাংওভারের জন্য বিখ্যাত।

যেসব শহরে বড় মেক্সিকান জনসংখ্যা রয়েছে, সেখানকার মানুষ নতুন বছর উদযাপনে তামালে কিনতে খুব একটা সমস্যায় পড়েন না। মেক্সিকো সিটিতে রাস্তার কোণে দিন-রাত স্টিম করা তামালে বিক্রি করেন স্থানীয় বিক্রেতারা।

ছবি: এএফপি।

ওলিবোলেন, নেদারল্যান্ডস

নেদারল্যান্ডসে তেলেভাজা বল বা ওলিবোলেন সাধারণত রাস্তার পাশে বিক্রি করা হয় এবং নতুন বছরের আগে দিন সন্ধ্যায় বিশেষ উৎসবে এটি খাওয়া হয়। এগুলি ডোনাটের মতো ডাম্পলিং, যা কারেন্ট বা কিশমিশ দিয়ে মশলা করা ডো-এর একটি স্কুপ গরম তেলে ডুবিয়ে তৈরি করা হয় এবং তার উপর পাউডার সুগার ছিটিয়ে দেওয়া হয়।

আমস্টারডামে, ওলিবোলেনক্রামসের খোঁজ রাখুন। এগুলোতে রাস্তার পাশে ছোট অস্থায়ী শ্যাক বা ট্রেলারে করে গরম ভাজা ওলিবোলেন পাওয়া যায়।

ছবি: এএফপি।

মারজিপানশওয়াইন বা গ্লুকসওয়াইন, অস্ট্রিয়া এবং জার্মানি

অস্ট্রিয়া এবং প্রতিবেশী জার্মানি নতুন বছরের আগের সন্ধ্যাকে সিল ভেস্টার অ্যাবেন্ড বা সেন্ট সিলভেস্টারের আগের সন্ধ্যা বলে আখ্যায়িত করে। অস্ট্রিয়ান উৎসব প্রিয়রা দারুচিনি এবং মশলা দিয়ে তৈরি একটি রেড ওয়াইন পাঞ্চ পান করেন। আর রাতের খাবারের জন্য শূকর শাবক খেয়ে থাকেন।  মারজিপান দিয়ে তৈরি ছোট শূকর দিয়ে টেবিলটি সাজিয়ে থাকে তারা। এ বিশেষ খাবারটি মারজিপানশওয়াইন বলা হয়।

গুড লাক শূকর বা গ্লুকসওয়াইন বিভিন্ন ধরনের উপাদান দিয়ে তৈরি হয়। অস্ট্রিয়া এবং জার্মানির মধ্যে এটি সাধারণ উপহার হিসেবে প্রচলিত।

ছবি: শাটারস্টক।

সোবা নুডলস, জাপান

জাপানি পরিবারে নতুন বছরের আগের রাতে মিডনাইটে বকওহিট সোবা নুডলস বা তোশিকোশি সোবা খাওয়া হয়। এই ঐতিহ্যটি সতেরশ শতাব্দী থেকে চলে আসছে এবং দীর্ঘ নুডলসগুলো দীর্ঘায়ু এবং সমৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে ভাবা হয়।

আরেকটি ঐতিহ্য, যার নাম "মোচিতসুকি" হল নতুন বছরের আগের দিন বন্ধুবান্ধব এবং পরিবার মিলে মোচি রাইস কেক প্রস্তুত করা। মিষ্টি, আঠালো চাল ধুয়ে, ভিজিয়ে, বাষ্পে রান্না করা হয় এবং তারপর মসৃণ মিশ্রণে পিষ্ট করা হয়। অতিথিরা পরবর্তীতে ছোট ছোট পিঠা তৈরির জন্য একে অপরকে পালা করে কিছু অংশ কেটে নিতে সাহায্য করেন, যা পরে মিষ্টি হিসেবে খাওয়া হয়।

ছবি: শাটরস্টক।

কিং কেক, সারা বিশ্বে জনপ্রিয়

নতুন বছরের কেকের ঐতিহ্যটি অসংখ্য সংস্কৃতিতে ছড়িয়ে আছে। গ্রীকরা ভাসিলোপিতা খায়, ফরাসিরা গেটো বা গ্যালেট দে রোয়া তৈরি করে, মেক্সিকানরা রোসকা দে রেইস খায় এবং বুলগেরিয়ানরা বানিৎসা উপভোগ করে।

অধিকাংশ কেকই নতুন বছরের আগের রাতে মধ্যরাতে খাওয়া হয়, যদিও কিছু সংস্কৃতিতে এই কেক কাটা হয় ক্রিসমাস বা এপিফেনি ৬ জানুয়ারিতে। এসব কেকের মধ্যে একটি সোনালী মুদ্রা বা ছোট বস্তু থাকে। যে ব্যক্তি তার টুকরোতে এটি খুঁজে পায় তার জন্য সেটি নতুন বছরের সমৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে ধরা হয়।

ছবি: শাটারস্টক।

কোটেকিনো কন লেনটিচি, ইতালি

ইতালিরা নতুন বছরের রাতটি লা ফেস্তা ডি সান সিলভেস্ট্রোতে উদযাপন করে। তাদের ঐতিহ্যবাহী উৎসবের খাবারের মধ্যে এ কোটেকিনো কন লেনটিচি রয়েছে। এটি সসেজ এবং মুসুরির ডাল দিয়ে তৈরি একটি পদ। এ খাবারটি সৌভাগ্য আনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয় (মুসুরির ডাল অর্থ এবং সৌভাগ্যের প্রতীক)।

কিছু কিছু বাড়িতে কোটেকিনোর পরিবর্তে জামপোনে (আরেকটি ধরনের পোর্ক সসেজ) পরিবেশন করা হয়।

ছবি: শাটারস্টক।

পিকলড হেরিং, পোল্যান্ড এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়া

পোল্যান্ড এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ার কিছু অংশে প্রচুর পরিমাণে হেরিং পাওয়া যায়। এর সোনালী রঙের কারণে একে সমৃদ্ধি এবং প্রাচুর্য আনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। তাই অনেকে নতুন বছরের রাত বারোটায় পিকলড হেরিং খান। কিছু মানুষ পিকলড হেরিং ক্রিম সসের সঙ্গে খান, আবার অন্যরা এটি পেঁয়াজের সঙ্গে খান।

পোল্যান্ডে বিশেষ একটি পিকলড হেরিং প্রস্তুতি রয়েছে, যাকে স্লেডজি মেরিনোওয়ানে বলা হয়। এটি হোল সল্ট হেরিং ২৪ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপর একটি জারে পেঁয়াজ, এলাচ, চিনি এবং সাদা ভিনেগার দিয়ে রাখা হয়।

স্ক্যান্ডিনেভিয়াররা প্রায়ই একটি বড় মিডনাইট স্মর্গাসবোর্ডে হেরিং রাখেন। সেখানে স্মোকড এবং পিকলড মাছ, প্যাটি এবং মিটবলসও থাকে।

ছবি: শাটারস্টক।

ক্রানসকেজ, ডেনমার্ক এবং নরওয়ে

ক্রানসকেজ বা রেইথ কেক হলো একটি কেক টাওয়ার যার অনেকগুলো সান্ট্রিক রিং থাকে এবং একটি একটি করে বসিয়ে এটি তৈরি করা হয়। এটি ডেনমার্ক এবং নরওয়েতে নতুন বছরের রাত উৎযাপনে এবং অন্যান্য বিশেষ উপলক্ষেও তৈরি করা হয়।

এই কেকটি মারজিপান দিয়ে তৈরি হয়। প্রায়শই কেকের কেন্দ্রে একটি মদ বা অকুইভিট বোতল রাখা হয় এবং এটি সাজানো হয় অলঙ্কার, পতাকা এবং ক্র্যাকার দিয়ে।

Related Topics

টপ নিউজ

নতুন বছর / নববর্ষ / ইংরেজি নববর্ষ / নববর্ষের খাবার / ঐতিহ্যবাহী খাবার / বিভিন্ন দেশের খাবার

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • কাল থেকে পাওয়া যাবে নতুন টাকা, সংগ্রহ করবেন যেভাবে
  • দেশের প্রথম মনোরেলের মাধ্যমে চট্টগ্রাম হবে দক্ষিণ এশিয়ার গেটওয়ে: মেয়র শাহাদাত
  • আগামী বছর থেকে অনলাইনে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক হচ্ছে
  • বাস-ট্রাক, ট্যাক্সির অগ্রিম কর বাড়ছে ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত, পরিবহন ব্যয় বাড়ার শঙ্কা
  • মেজর সিনহা হত্যা মামলা: প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
  • বাজেটে প্রাথমিকে বরাদ্দ কমছে, বাড়ছে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষায়

Related News

  • পয়লা বৈশাখের সন্ধ্যায় ঢাকার আকাশে ‘ড্রোন শো’
  • ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান, জানালেন নববর্ষের শুভেচ্ছা
  • নববর্ষে জাতির আকাঙ্ক্ষা মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া: রিজভী
  • রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে গাজায় নিহতদের স্মরণ
  • বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার: প্রধান উপদেষ্টা

Most Read

1
অর্থনীতি

কাল থেকে পাওয়া যাবে নতুন টাকা, সংগ্রহ করবেন যেভাবে

2
বাংলাদেশ

দেশের প্রথম মনোরেলের মাধ্যমে চট্টগ্রাম হবে দক্ষিণ এশিয়ার গেটওয়ে: মেয়র শাহাদাত

3
অর্থনীতি

আগামী বছর থেকে অনলাইনে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক হচ্ছে

4
অর্থনীতি

বাস-ট্রাক, ট্যাক্সির অগ্রিম কর বাড়ছে ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত, পরিবহন ব্যয় বাড়ার শঙ্কা

5
বাংলাদেশ

মেজর সিনহা হত্যা মামলা: প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

6
অর্থনীতি

বাজেটে প্রাথমিকে বরাদ্দ কমছে, বাড়ছে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষায়

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab