Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
November 03, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, NOVEMBER 03, 2025
নেরুদার ডাকপিয়ন ও এক ভালোবাসার গল্প

মতামত

তারেক অণু
12 July, 2022, 10:20 am
Last modified: 12 July, 2022, 10:47 am

Related News

  • নেরুদার জন্মদিনে ‘অণুস্মৃতি’
  • পাবলো নেরুদা: চিলির কবির মৃত্যু এখনও রহস্যাবৃত
  • নোবেলজয়ী পাবলো নেরুদাকে কি বিষ দেওয়া হয়েছিল? এখনও ধোঁয়াশায় বিজ্ঞানীরা...
  • স্টালিন-বন্দনার জন্য নোবেল পুরস্কার থেকে আরেকটু হলেই বাদ পড়তে যাচ্ছিলেন নেরুদা!      

নেরুদার ডাকপিয়ন ও এক ভালোবাসার গল্প

শুভ জন্মদিন নিসর্গের কবি, প্রেমের কবি, মানুষের কবি।
তারেক অণু
12 July, 2022, 10:20 am
Last modified: 12 July, 2022, 10:47 am
ইল পোসতিনো সিনেমার দৃশ্য

শুভ জন্মদিন নিসর্গের কবি, প্রেমের কবি, মানুষের কবি।

তাঁর জীবনের এক ঘটনার উপরে ভিত্তি করে বানানো চলচ্চিত্র- ইল পোসতিনো (নেরুদার ডাকপিয়ন ও ভালবাসার শিক্ষা)

১ম দৃশ্য- পূতিগন্ধময় আবছা আঁধার ঘর, ইতালির দ্বীপের এক জেলের বাড়ি, বিছানার উপরে শুয়ে স্বপ্নময় চোখে আমেরিকা থেকে পাঠানো বন্ধুর পোষ্ট কার্ড আলতো ছুঁয়ে দেখছে যুবক মারিও রুওপ্পোলো, যেন জোরে চেপে ধরলেই অদৃশ্য হয়ে যাবে স্বর্গের টিকিটখানা। দ্বীপের অধিকাংশ মানুষের মতই মারিওর বাবাও মৎস্যজীবী, সারা রাত দুরন্ত সাগরের বুকে দোদুল্যমান নৌকায় ঝড়-ঝঞ্ঝা সহ্য করে জল থেকে তুলে আনে রুপালি ফসল, আবার অনেক সময়ই ফিরতে হয় রিক্ত হাতে। ছেলের উপরে মহাবিরক্ত বাবা, কারণ মারিও জেলের পেশাকে খুবই অবজ্ঞার চোখে দেখে, তার ইচ্ছা আমেরিকা যেয়ে অঢেল টাকার মালিক হওয়া। লম্বা জীবনযুদ্ধের শেষে ঘানি টেনে ক্লান্ত সৈনিক বাবা বলেন- মারিও, তোমার যেখানে ইচ্ছা সেখানে যাও, কিন্তু নিজের জন্য একটা চাকরি জোগাড় কর।

পরের দৃশ্য - সেই দ্বীপের অধিবাসীদের বিনোদনের অন্যতম উৎস সিনেমা হলে দেখানো হচ্ছিল এক ব্যক্তিকে নিয়ে, বিখ্যাত সেই মানুষটি নির্বাসনে আসছেন ইতালিতে এবং কাকতালীয় ভাবে সেই দ্বীপটিতেই! দ্বীপের অনেকেই নিজের প্রেক্ষাগৃহের পর্দায় নিজের চলন্ত ছবি দেখে বিমোহিত হয়ে পড়ে, কিন্তু মারিওর চোখে লেগে থাকে সেই বিখ্যাত কবি, যিনি কিনা আদতে একজন কবি অথচ রাজনৈতিক কারণে ইতালিতে নির্বাসনে এসেছেন, তার চারপাশ ঘিরে নারীদের ভিড়, সাথে স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও সব নারীভক্তরা আলিঙ্গনে বাঁধবার চেষ্টা করছিল সবখানেই। নির্বাসিত কবির জন্মস্থান ল্যাতিন আমেরিকার দেশ চিলি, নাম তার পাবলো নেরুদা।

পাবলো নেরুদা

সেই দিনই স্থানীয় ডাকঘরে একটি চাকরির স্থান তৈরি হয়, একজন মাত্র মানুষের জন্য ডাক বয়ে নিয়ে যেতে হবে, মানুষটি অবশ্যই বিশ্বখ্যাত কবি নেরুদা। বেকার মারিও কাজটি খুব খুশি মনে গ্রহণ করে, স্থানীয় পোস্টমাস্টার বিস্ময় ভরে শুধু বলে- নেরুদা! নারীদের সেই কবি! জবাবে কম্যুনিস্ট আদর্শে বিশ্বাসী পোস্টমাস্টার মুখ গম্ভীর করে বলে- মানুষের কবি! এবং মারিওকে বুঝিয়ে বলে কেমন ব্যবহার নেরুদার সাথে করতে হবে, তাকে খামোখা বিরক্ত করা যাবে না এবং এটিও জানায় যে এই কাজের বেতন খুবই সামান্য।

শুরু হয় মারিওর নতুন জীবন, ক্রমে ক্রমে নেরুদার সাথে ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে সে, পড়ার চেষ্টা করে নেরুদার জ্বলজ্বলে কবিতামালা, গনগনে আবেগে মোড়া শব্দগুচ্ছ, নেরুদা একদিন কথায় কথায় বলেন তার কাব্য মানুষ পছন্দ করে হয়ত মেটাফরের (উপমা) ব্যবহারের জন্য, শুনে মারিওর জানি পৃথিবী ওলট-পালট হয়ে যায়, সে নিজে নিজেই চেষ্টা করে জানা পৃথিবী থেকে অজানা উপমা আবিষ্কারের জন্য। জানার চেষ্টা করে ভালবাসা কাকে বলে।

স্থানীয় পানশালার কর্মী আবেদনময়ী বিয়েত্রিচ রুশোকে দেখে, তার ছন্দময় কণ্ঠ শুনে জীবনে প্রথমবারের মত আকাশ ভেঙ্গে পড়ে সরল মারিওর মাথায়, প্রেমের চোরাবালিতে কিছু বুঝে ওঠার আগেই আকণ্ঠ নিমজ্জিত হয় সে, ভেসে যায় এক নতুন উন্মাতাল স্রোতে, বুকের মাঝে অনুভব করে সুখের মত অসহ্য এক ব্যথা। ভালবাসার তীব্র সুখময় এবং হাহাকার করা অনুভূতি ভরিয়ে তোলে তার মহাবিশ্ব।

পরদিন কাক ভোরে নেরুদাকে ঘুম থেকে তোলে সে জানায় তার ভালবাসার কথা। প্রবল প্রেমিক পুরুষ নেরুদার মুখে ভূমধ্যসাগরের ঊষার আলোতে দেখা দেয় সুখ এবং কৌতুকের অভিব্যক্তি, খুশি মনে তিনি বলেন, তা মারিও কী কথা হল তার সাথে- মারিও বলল ৫টা শব্দ। তোমার নাম কী?

উত্তর ছিল– বিয়েত্রিচ রুশো। হতভম্ব নেরুদা বললেন তুমি তো ৩ শব্দ বললে! মারিও উত্তর- আমি নিজের মনে আবার উচ্চারণ করেছিলাম বিয়েত্রিচ রুশো। হে নেরুদা, জীবনে এমন হয়নি, আমি ভালবাসা কী জানতাম না, আপনার সাথে কথা বলে, আপনার কবিতা পড়ে আমার এই দশা। আমার হৃদয়ে আজ ভালবাসার ফুল ফুটেছে, এই সবকিছুর জন্যই আপনি দায়ী। আপনি অনুগ্রহ করে আমায় হয়ে বিয়েত্রিচকে একটা ভালবাসার কবিতা লিখে দিন!

ইল পোসতিনো সিনেমায় পাবলো নেরুদা আর তার ডাকপিয়ন মারিও

সব ঠিকই ছিল, কিন্তু এই অনুরোধে ভীষণভাবে বেঁকে বসেন নেরুদা, তার এক কথা যাকে দেখেননি তাকে নিয়ে কবিতা লেখা সম্ভব না, উৎস এবং উৎসাহ একসাথে একবারের জন্য এক হওয়া দরকার। সাময়িক মনোমালিন্য দেখা দেয় পোড় খাওয়া নেরুদা এবং সদ্য প্রেমে পড়া অনভিজ্ঞ খাঁটি মানুষ মারিওর মাঝে। অবশেষে একদিন নেরুদা তার বন্ধুদের কাছে রেকর্ডকৃত বার্তা পাঠানোর সময় মারিওকে সেই রেকর্ডে এই দ্বীপের সবচেয়ে সুন্দর জিনিসগুলোর কথা বলতে বলেন, মারিও কোনোমতে বলে- বিয়েত্রিচ রুশো! হাস্যরত নেরুদা সেইদিনই সাইকেলে চেপে মারিওকে নিয়ে বিয়েত্রিচের পানশালাতে উপস্থিত হন, সেখানে মারিওকে একটি ফাঁকা খাতা দিয়ে তাতে বিয়েত্রিচের কাছ থেকে ধার নেয়া কলমে সাক্ষর করে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে বলেন- তুমি তোমার কবিতা পেয়ে গেছে মারিও, শুধু লেখাটা তোমার দায়িত্ব।

স্বাধীনচেতা বিয়েত্রিচ বেলাভূমিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে আপন মনে, অন্য মানুষের উপস্থিতিতে চমকে উঠে দেখে সম্মোহিত মারিও, যে কেবল অস্ফুট কণ্ঠে বলে যায়- বিয়েত্রিচ, তোমার হাসি তোমার মুখমণ্ডলে প্রজাপতির মত উড়ে বেড়ায়! আসে একের পর এক নিখাদ আবেগে মোড়া ভালোবাসার সরল স্বীকারোক্তিতে ডোবানো উপমার ছড়াছড়ি ( সবই নেরুদার সৃষ্ট)।

নিশিতে পাওয়া মানুষের মত বাড়িতে ফেরে বিয়েত্রিচ, তার অভিভাবক বৃদ্ধা ফুফু অবাক হয়ে লক্ষ্য করেন ভাতিজীকে, বোকা বনে বলেন কী হয়েছে রে মেয়ে, উত্তর মিলে মেটাফোর!

এমন কঠিন শব্দ এর আগে কোনদিন শুনেননি ফুফু, মারিওর নামে একগাদা বাজে মন্তব্য করেন তিনি। শুধু তাই না বিয়েত্রিচের অন্তর্বাসের ভিতর থেকে একটি কবিতা আবিষ্কার করেন তিনি যাতে লেখা ছিল-

In nude you are as bare as one of your hands

smooth, earthly, small, round, transparent

with lines of moon and paths of an apple,

in nude you're slender like a naked stem of wheat.

In nude you look blue like the Cuban night

with stars and vines in your hair,

in nude you are whole and yellow

like summer in a church of gold.

মারিও কি উদ্ভিন্নযৌবনা বিয়েত্রিচকে নগ্ন দেখে ফেলেছে কি না, এই চিন্তায় অস্থির হয়ে স্থানীয় চার্চের যাজকের কাছে কবিতাটি নিয়ে যান, শেষমেশ বিচার দেন নেরুদার কাছে! বলেন মারিও যেন তার ভাতিজির কাছ থাকে দূরে থাকে, তার এই সমস্ত উপমার দরকার নেই।

কবিতাটি পড়ে নেরুদা হাসতে হাসতে বলেন এর সাথে নগ্নতার কোনো সম্পর্ক নেই, পুরোটাই উপমা, কিন্তু ক্রুদ্ধ বৃদ্ধা চলে যাওয়ার পরে মারিওকে নেরুদা বলেন যে কবিতা তিনি তার স্ত্রী মাতিলডা উরুশিয়েকে নিয়ে লিখেছেন সেটা কেন সে অনুমতি ছাড়া বিয়েত্রিচকে লিখেছে?

জবাবে মারিও স্বীকারোক্তি দেয়- কবিতা কবির না, কবিতা তারই যার সেটা প্রয়োজন!

সিনেমার দৃশ্য

অবশেষে শব্দ আর উপমার বন্ধনে মারিও এবং বিয়েত্রিচের বন্ধন সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে, গির্জাতে পরিণয় অনুষ্ঠানে মারিওর সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত থাকেন স্বয়ং নেরুদা। এবং সেই দিনই চিলি থেকে টেলিগ্রাম আসে যে তার উপরে জারি করা হুলিয়া উঠে গেছে, এখন প্রিয় স্বদেশে ফিরতে পারবেন তিনি। কিন্তু এর ফলে আবার বেকার পরিণত হল মারিও। এরপরেও বিদায় বেলায় নেরুদার কাছ থেকে কোনো অর্থ সাহায্য নিয়ে অস্বীকৃতি জানায় সে। নেরুদা জানান তিনি বন্ধুকে মনে রাখবেন।

এরপরে ছোট সেই দ্বীপের জীবনযাত্রা চলতেই থাকে আগের মত, চুষে খাওয়া রাজনীতিবিদরা ইচ্ছে মত শোষণ করে যায় সরল মানুষগুলোকে, ভাগ্য পরিবর্তন হয় না কারোই। এর মাঝে শরীরে দ্বিতীয় স্বত্বার অস্তিত্বে শিহরিত হয়ে ওঠে বিয়েত্রিচ, মারিও জানায় এই সন্তানের নাম হবে পাবলো, সম্ভব হলে তারা চিলিতে চলে যাবে, যেখানে অনাগত সন্তান বড় হবে কবিতা আর আলোকিত মানুষের মাঝে। নেরুদার কাছ থেকে কোনো খবর আসে না, তাকে দেখা যায় খবরের লাগজে, টিভিতে, সারা বিশ্বের মানুষের প্রিয় মানুষ তিনি, কিন্তু তার কথাতে এই পরিবারের উল্লেখ থাকে না।

অবশেষে একদিন চিঠি আসে চিলি থেকে, পরিবারের সবাই আবেগে আপ্লুত হয়ে একসাথে ঘিরে বসে পবিত্র গ্রন্থপাঠের আয়োজনের মত করে চিঠিটি খুলে, তাতে নেরুদার সেক্রেটারির লেখা বার্তা ছিল, উনার ব্যবহৃত কিছু জিনিস ফেরত পাঠাবার জন্য। বিয়েত্রিচ এবং তার ফুফু খুবই ক্ষুব্ধ হয় নেরুদার প্রতি, কেন তিনি তাদের কোনো খবর নেন না, তখন মারিও আবেগপূর্ণ কণ্ঠে বলে- নেরুদা তাদের যা দিয়েছেন তাতেই সারা জীবন সুখী থাকা উচিত। সে-ই তো তাকে সবসময় বিরক্ত করে, সময় নষ্ট করেছে নানা বাহানায়, নেরুদা তো তাদের কাছে থেকে এমন কিছু পাননি, বরং তার সাথে মিশেই সে ভালবাসা শিখেছে, কবিতা লেখার চেষ্টা করেছে, যদিও কবি হিসেবে সে নিম্নমানের।

দৃঢ় মুখে বিয়েত্রিচ বলে- মারিও, তুমি কবি হিসেবে নিম্নমানের না।

এইবার মারিওর মনে পড়ে সেই রেকর্ডারের কথা, যাতে সে এই দ্বীপের সবচেয়ে সুন্দর জিনিসগুলোর কথা রেকর্ড করে নেরুদার কাছে পাঠাতে পারে, শুরু হয় তার প্রিয় জিনিসগুলোর শব্দ ধারণের চেষ্টা-

১- সাগরের ছোট ছোট ঢেউয়ের ধ্বনি

২- বিশাল তরঙ্গের গর্জন

৩- পাহাড়ের ঢালে বাতাসের গুমরে ওঠা

৪- ঝোপের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া বাতাসের ফিসফিসানি

৫- জেলেদের বিষণ্ণ জালের শব্দ

৬- গির্জার ঘণ্টা ধ্বনি

৭- নক্ষত্রময় আকাশের নীরবতা

৮- বিয়েত্রিচের গর্ভে থাকা ছোট পাবলোর হৃৎস্পন্দন

পর্দা পড়ে যায় সিনেমাতে।

ইল পোসতিনো সিনেমার পোস্টার

পরের দৃশ্যে দেখা যায় নেরুদা এবং বিয়েত্রিচ ফিরে এসেছেন সেই দ্বীপের পানশালায়, সেখানে খেলে বেড়াচ্ছে এক ফুটফুটে কিশোর, যার নাম পাবলো। পর্দার আড়াল থেকে বেরিয়ে আসে বিয়েত্রিচ, জানায় ছোট্ট পাবলোর জন্মের আগে কম্যুনিস্টদের এক জনসভায় পাবলো নেরুদাকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা পড়তে যেয়ে পুলিশের রোষের শিকার হয়ে খুন হয় মারিও। সেই রেকর্ড আর পাঠানো হয় নি নেরুদাকে, ঘরে বসে রেকর্ড আর মারিওর কণ্ঠ শুনতে শুনতে অপার্থিব অভিব্যক্তিতে ভরে উঠে কবি নেরুদার মুখ।

১৯৯৪ সালে ইতালিয়ান ভাষায় নির্মিত এই উপমাময় ভালবাসার অন্যতম সফল রূপকার ছিলেন পোস্টম্যান মারিও-র ভূমিকায় অভিনয়কারী ম্যাসসিমো ত্রয়সি, দুঃখজনক ভাবে ছবিটি মুক্তি পাবার আগেই হার্ট অ্যাটাকের কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। নেরুদার ভূমিকায় সফলভাবে উৎরে যান ফিলিপ নোয়ের এবং বিয়েত্রিচের ভূমিকায় ইতালির মেয়ে মারিয়া গ্রাজিয়া। সিনেমাটির অধিকাংশ শ্যুটিং-ইতালির ন্যাপলির "প্রচিদা" আর সিসিলির "সালিনা" দ্বীপেই হয়েছিল ।

শেষ পর্দা ওঠার সময় নেরুদার এই কবিতাটা ভেসে উঠেছিল দৃশ্যপটে

And it was at that age... Poetry arrived

in search of me. I don't know, I don't know where

it came from, from winter or a river.

I don't know how or when,

no they were not voices, they were not

words, nor silence,

but from a street I was summoned,

from the branches of night,

abruptly from the others,

among violent fires

or returning alone,

there I was without a face

and it touched me.

Related Topics

টপ নিউজ

পাবলো নেরুদা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • শফিকুল আলম। ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    বিটিএমএ সভাপতির ‘উন্মাদ’ মন্তব্যের পাল্টা জবাবে যা বললেন প্রেস সচিব
  • ছবি:  টিবিএস
    প্রেস সচিব উন্মাদের মতো কথা বলেন: বিটিএমএ সভাপতি
  • ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    রাজধানীর বাড্ডা থেকে ২ জনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, পুলিশের সন্দেহ হত্যাকাণ্ড
  • ইলাস্ট্রেশন: টিবিএস
    সব আলোচনাই ব্যর্থ, আন্তর্জাতিক সালিশে আদানির মুখোমুখি হতে চলেছে বিপিডিবি
  • ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    প্রথমবারের মতো আজ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন
  • চীনের জে-৩৬ যুদ্ধবিমানের পরীক্ষামূলক সংস্করণ বা প্রোটোটাইপ। ছবি: এশিয়া টাইমস
    জে-৩৬: যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে দ্রুত এগোচ্ছে চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের স্টেলথ যুদ্ধবিমান প্রকল্প

Related News

  • নেরুদার জন্মদিনে ‘অণুস্মৃতি’
  • পাবলো নেরুদা: চিলির কবির মৃত্যু এখনও রহস্যাবৃত
  • নোবেলজয়ী পাবলো নেরুদাকে কি বিষ দেওয়া হয়েছিল? এখনও ধোঁয়াশায় বিজ্ঞানীরা...
  • স্টালিন-বন্দনার জন্য নোবেল পুরস্কার থেকে আরেকটু হলেই বাদ পড়তে যাচ্ছিলেন নেরুদা!      

Most Read

1
শফিকুল আলম। ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

বিটিএমএ সভাপতির ‘উন্মাদ’ মন্তব্যের পাল্টা জবাবে যা বললেন প্রেস সচিব

2
ছবি:  টিবিএস
বাংলাদেশ

প্রেস সচিব উন্মাদের মতো কথা বলেন: বিটিএমএ সভাপতি

3
ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

রাজধানীর বাড্ডা থেকে ২ জনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, পুলিশের সন্দেহ হত্যাকাণ্ড

4
ইলাস্ট্রেশন: টিবিএস
বাংলাদেশ

সব আলোচনাই ব্যর্থ, আন্তর্জাতিক সালিশে আদানির মুখোমুখি হতে চলেছে বিপিডিবি

5
ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

প্রথমবারের মতো আজ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন

6
চীনের জে-৩৬ যুদ্ধবিমানের পরীক্ষামূলক সংস্করণ বা প্রোটোটাইপ। ছবি: এশিয়া টাইমস
আন্তর্জাতিক

জে-৩৬: যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে দ্রুত এগোচ্ছে চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের স্টেলথ যুদ্ধবিমান প্রকল্প

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net