Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
May 15, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, MAY 15, 2025
অভিনেত্রীর রিমান্ড: উচ্চ আদালতের সপ্রশংস উদ্যোগ ও কিছু প্রশ্ন

মতামত

মনোয়ারুল হক
09 September, 2021, 04:10 pm
Last modified: 09 September, 2021, 04:15 pm

Related News

  • পরীমনির বিরুদ্ধে সাবেক গৃহপরিচারিকার মামলা, নির্যাতনের অভিযোগ
  • ঢাকা বোট ক্লাবের উত্থান-পতন: ক্ষমতা, অপরাধ ও বিতর্কের আখ্যান
  • আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমনি
  • পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
  • ব্যবসায়ী নাসিরকে হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেলেন পরীমনি

অভিনেত্রীর রিমান্ড: উচ্চ আদালতের সপ্রশংস উদ্যোগ ও কিছু প্রশ্ন

আমাদের উচ্চ আদালতকে প্রায়শই রিট মামলা অথবা স্বপ্রণোদিত হয়ে নির্বাহী বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ওপর রুল জারি করতে দেখা যায়। এর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগ আদালতের ‘কাঠগড়ায়' দাঁড়িয়ে যায়।
মনোয়ারুল হক
09 September, 2021, 04:10 pm
Last modified: 09 September, 2021, 04:15 pm
মনোয়ারুল হক | অলংকরণ: দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড

দেশের একটি অভিজাত ক্লাব, একজন ব্যবসায়ী ও একজন অভিনেত্রীকে ঘিরে গত তিন মাসে ধরে যে কাহিনি রচিত হয়েছে তা বিরল। অভিনেত্রীর বিষয়ে উচ্চ আদালতে আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল জারি করে একের পর এক রিমান্ডে নেওয়া এবং জামিন না হওয়ার কারণ জানতে চান। অভিনেত্রীর জামিন না হওয়া, পুলিশি রিমান্ড প্রদান এবং জামিন প্রদানে দীর্ঘসূত্রিতা নিরসনে উচ্চ আদালতের নিদের্শনা প্রশংসিত হয়েছে।

অন্যদিকে, নির্বাহী বিভাগের সক্ষমতার প্রশ্ন প্রকটভাবে সামনে চলে এসেছে। ইতোমধ্যে দুজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান করা হয়েছে। চাকরির বিধান অনুসারে কারও চাকরি ২৫ বছর পূর্ণ হলে সরকার চাইলে তাকে আগাম অবসরে পাঠাতে পারে।

অবসরে পাঠানোর এই বিধান কখনো কখনো নির্বাহী কর্মকর্তাদের স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে এক বিরাট অন্তরায় হয়ে দেখা দিতে পারে। ভারতীয় শাসন ব্যবস্থায় এই ধরনের কোনো বিধান নাই।

বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া দুজনের মধ্যে একজন আলোচিত অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত কাজ তদারকির দায়িত্বে ছিলেন। উচ্চ আদালত ইতোমধ্যে বিচারিক দুই আদালত যেখানে জামিন আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল ও লম্বা বিরতিতে জামিন শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছিল, সেই উভয় আদালতের বিচারককে তলব করেছেন। তদন্ত প্রতিবেদনসহ তদন্ত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকেও হাজির থাকতে আদেশ দিয়েছেন।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হওয়া স্বাভাবিক, বিচার আদালতের ওপর নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ রয়েছে। জাতীয় সংসদে পাস হওয়া বিল সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক বিবেচনায় কোনো কোনো সময় উচ্চ আদালত ভিন্ন মতামত বা আদেশ দিয়ে থাকেন। আবার বিচারপতি নিয়োগের সুস্পষ্ট আইন ব্যতিরেকে বিচারপতিদের অসদাচরণের কারণে অপসারণের ক্ষমতা সংসদ নিজের কাছে রাখতে চায়। আমাদের মতো অনুন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে রাষ্ট্রের তিনটি স্তম্ভ আইন সভা, নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগ একে অন্যের কাজে হস্তক্ষেপ করে বা করতে চায়।

১৯৭৯ সালের সংসদে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে কুখ্যাত ইনডেমিনিটি দীর্ঘকাল বৈধ আইন হিসাবে সংবিধানে স্থান করে নিয়েছিল। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট পরবর্তী সকল অধ্যাদেশ ও কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়ার পাশাপাশি সংবিধানের মূল কাঠামোর পরিবর্তন করে 'বিসমিল্লাহির রহমানের রাহিম' সংযুক্ত করা হয়েছিল। উচ্চ আদালত সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করলেও সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তনের অংশটুকু বহাল রাখা হয়। এরশাদের সামরিক শাসনের বৈধতা প্রদানকারি সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী উচ্চ আদালত কর্তৃক বাতিল হলেও সব প্রশ্নের মীমাংসা হয়নি। 

১৯৮৮ সালের ৭ জুন সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী প্রস্তাব সংসদে পাস করা হয়, যার প্রধানত তিনটি অংশ ছিল, প্রথমটি: রাষ্ট্রের ধর্মীয় পরিচয় দিয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম করা। দ্বিতীয়টি ঢাকার ইংরেজি বানান পরিবর্তন করা ও জাতীয় পরিচয়ের ক্ষেত্রে ইংরেজি ও বাংলা উভয় বানানে বাঙালির পরিবর্তে বাংলাদেশি করা হয় এবং তৃতীয় বা শেষেরটি ঢাকার বাইরে ৬টি জেলায় হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন করা। পরবর্তীকালে উচ্চ আদালত কেবলমাত্র ঢাকার বাইরে হাইকোর্টে বেঞ্চ স্থাপনের অংশটুকু বাতিল ঘোষণ করেন। যদিও আমাদের সংবিধানে ১০০ ধারায় উল্লেখ আছে, 'প্রধান বিচারপতি মনে করিলে অঞ্চলভিত্তিক সার্কিট কোর্ট স্থাপনের অনুমতি দিতে পারিবেন;' কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় সংবিধানের এই অংশটি আজ অবধি কার্যকর করা হয়নি।

২০০৮ সালের নির্বাচনের সময়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামে একটি সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছিলেন; কিন্তু সেই সময় সুপ্রিম কোর্ট এই সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করার পক্ষে মত না দেওয়াতে সেই সার্কিট বেঞ্চ আলোর মুখ দেখেনি। এমনই বেশ কিছু বিষয়ে আমাদের উচ্চ আদালত নির্বাহী বিভাগের ও সংসদের সাথে অথবা রিট মামলার কারণে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিন্নমত প্রদর্শন করেন। যেমন সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারক অপসারণের আইন করা হয়েছিল; কিন্তু হাইকোর্ট তা বাতিল করে দেন। সরকার পক্ষের আপিল খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। যদিও ভারতে বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা ভারতীয় সংসদের উপরেই ন্যস্ত করা আছে। 

এরপরে সরকার সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক হাইকোর্টের রায় বহাল রাখার বিপক্ষে একটি রিভিউ পিটিশন করা হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টে কিন্তু তা এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। এই সময়ে যদি কোনো বিচারপতির বিরুদ্ধে অসাদাচরণের অভিযোগ আসে ও তাকে অপসারণ করতে হয়, তাহলে কোন রাস্তা অনুসরণ করা হবে তা জাতির কাছে স্পষ্ট হয়নি। বরঞ্চ দেখা গেছে, কিছুকাল আগে উচ্চ আদালতের তিনজন বিচারপতির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অভ্যন্তরীণভাবে প্রমাণিত হওয়ার পরেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

২০২০ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে ফেডারেল কোর্ট ও ফেডারেল সুপ্রিমকোর্টে বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে আবেদন করতে দেখা গেছে। কখনো 'পুনঃগণনা' বা 'ফলাফল স্থগিত করা' বা 'ভোটের ফল প্রকাশ না করা'এরকম বহু আবেদন উচ্চ ফেডারেল আদালতে করা হয়েছে। কিন্তু প্রতিবারই আদালত আবেদনগুলো আমলে নেননি। ট্রাম্পের অনুসারীদের ধারণা ছিল, আদালত তাদের পক্ষে আদেশ প্রদান করবেন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন। ভোট গণনার সময়ের সংকট বা ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে যে সংকট সৃষ্টি হয়েছিল তার কোনো পর্যায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো আদালত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। এর ব্যাখ্যা একটিই তা হলো, মার্কিন আদালত মনে করেছেন, সব ব্যাপারে আদালতের হস্তক্ষেপ অনুচিত।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে যাওয়া ব্রেক্সিট প্রশ্নে ব্রিটেন একটা লম্বা টালমাটাল সময় পার করে। ২০১৬ সালের গণভোটের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বাস্তবায়ন হয় বরিস জনসনের নেতৃত্বে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। বরিস জনসনের পূর্বসূরি থেরেসা মের ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন বিল পার্লামেন্টে ২৩০ ভোটের ব্যবধানে হেরে যায়। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সরকারের কোনো প্রস্তাব এত বড় ব্যবধানে এর আগে পরাজিত হয়নি। মে কনজারভেটিব দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। ২০১৯ সালের ৭ জুন দল থেকে পদত্যাগ করেন। ব্রেক্সিটপন্থী বরিস জনসন দায়িত্ব নিয়েই দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেবার কারণে ২১ জন পার্লামেন্ট সদস্যকে দল থেকে বহিষ্কার করেন। সেপ্টেম্বরের ১০ তারিখ থেকে পাঁচ সপ্তাহের জন্য পার্লামেন্ট বন্ধ রাখার কৌশল অবলম্বন করেন। ব্রেক্সিট বিরোধিতার সম্ভাব্য পথগুলো বন্ধ করে ৩১ অক্টোবরের সময় সীমার মধ্যেই বেক্সিট বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করেন। বিরোধীরা আদালতের শরণাপন্ন হলে সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে পার্লামেন্ট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করে আদালত রায় প্রদান করেন। সরকারে পরিকল্পনা আবার হোঁচট খায় এবং ৩১ জানুয়ারি ২০২০ ব্রেক্সিট বাস্তবায়নের নুতন দিন নির্ধারণ করা হয়। ব্রেক্সিট ইস্যুতে সরকারের নির্বাহী বিভাগ আইনসভা ও বিচার বিভাগ থেকে বড় ধরনের ধাক্কা সামলে পুননির্ধারিত সময়েই ব্রেক্সিট বাস্তাবয়ন সম্পন্ন হয়।

আমাদের উচ্চ আদালতকে প্রায়শই রিট মামলা অথবা স্বপ্রণোদিত হয়ে নির্বাহী বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ওপর রুল জারি করতে দেখা যায়। এর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগ আদালতের 'কাঠগড়ায়' দাঁড়িয়ে যায়। এই একই অবস্থা আইনসভার ক্ষেত্রেও সত্য। সংসদে পাস হওয়া আইন বা সংশোধনী বাতিল বা অবৈধ হয়ে যায় আদালতের নির্দেশে। এই অবস্থা কতটা কাঙ্ক্ষিত, তা ভেবে দেখতে হবে।

রাষ্ট্রের প্রতিটি বিভাগ স্বাধীন ও ক্ষমতাস্বতন্ত্রীকরণের নীতি দ্বারা পরিচালিত হবে সেটিই আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার ধারণা। যদিও বাংলাদেশের আইনসভার এমন সদস্যও আছেন যিনি বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কে কোনো ধারণা রাখেন না। কয়েকদিন আগে বগুড়া-৭ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পার্লামেন্টে একটি আলোচনা উপস্থাপন করেছেন, একই পরিবারের নারী ও পুরুষ উভয়েই কর্মরত হতে পারবেন না। এটা ভাবতে অবাক লাগে, যার দেশের আইন ও সংবিধান বিষয়ে ন্যূনতম ধারণা আছে, তিনি এমন উদ্ভট প্রস্তাব সংসদে করতে পারেন না। একজন সংসদ সদস্য যদি এদেশের মানুষের অধিকার, চাহিদা, মানবাধিকার ও নিরাপত্তার প্রশ্নে দেশের প্রচলিত আইন ও সংবিধান কী ধরনের সুরক্ষা দেয় তা না জানেন, তাহলে সংসদে জনগণের জন্য কীভাবে ভূমিকা রাখবেন? এরকম উদাহরণ হয়তো আরও দেওয়া যাবে। যদিও আইনমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।

ছবি: জিয়া চৌধুরী/টিবিএস

আলোচিত অভিনেত্রীকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিনের ঘটে যাওয়া ঘটনায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। পুলিশি তদন্তে বোটক্লাবের যে ক্ষমতাশালী ব্যবসায়ী সদস্যের বিরুদ্ধে মাদক রাখার অভিযোগ করা হয়েছিল, তদন্তে তার সত্যতা পাওয়ায় মাদক আইনে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। তবে বোটক্লাব ঘটনার প্রথমদিন হতে ক্ষমতাশালী ব্যবসায়ী ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে অস্বীকার করে আসছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি পুলিশ যে প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে সেখানে শ্লীলতাহানি-নির্যাতন অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। কিন্তু আলোচিত ব্যবসায়ী জামিনে মুক্ত হওয়ার পর এমন একটি ধারণা তৈরি হতে থাকে যে, তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে এবং 'মিথ্যা অভিযোগের' কারণে তাকে (অভিনেত্রী) কঠিন শাস্তি পেতে হবে।

সাধারণ মানুষের ধারণা আরও দৃঢ়তা পায় যখন বিশাল বাহিনি দিয়ে অভিনেত্রীকে গ্রেপ্তার করে তিনবারে সাতদিন পুলিশ রিমান্ডে প্রদান করা হয়। আদালত জামিন দিচ্ছেন না। ভীষণ অসহায় অবস্থা। কিন্তু দৃশ্যপটের দ্রুত পরিবর্তন ঘটে। অভিনেত্রী অনেকটা বীরের বেশে কারাগার হতে মুক্তিলাভ করেন। পরিবর্তিত অবস্থার সাথে হঠাৎ করে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পাওয়ার মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, এমন প্রশ্ন অনেকের। 

কয়েকমাস আগে আমাদের দেশের এক ধণাঢ্য ব্যবসায়ী পুত্রের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে মামলা হয়েছিল; কিন্তু পুলিশ সেখানে তার কোনো 'সংশ্লিষ্টতা' পায়নি। অভিযোগপত্র থেকে ব্যবসায়ী পুত্রের নাম বাদ দেওয়া হয়েছিল। এখন শোনা যাচ্ছে, আবার তদন্ত হবে। বিষয়গুলো বিস্ময়কর।

আমাদের নির্বাহী বিভাগ কিছু ক্ষেত্রে তালগোল পাকিয়ে ফেলে। নাকি কার্যকর সংসদের অভাবে নির্বাহী বিভাগ সঠিক রাস্তা অনুসরণ করতে পারছে না? কারণ নির্বাহী বিভাগের মনোনীত ব্যক্তিদেরকেই রাষ্ট্রপতি বিচারক হিসাবে নিয়োগ দিয়ে থাকেন। এই উচ্চ আদালতের এমন অনেক সিদ্ধান্ত সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে সামনে নিয়ে আসেন, যা আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য কতটা যৌক্তিক, সে প্রশ্ন সামনে আসতে পারে। রাষ্ট্রীয় কাঠামোর আওতায় সকল প্রতিষ্ঠান ও বিভাগ স্বাধীনভাবে দায়িত্বশীলতার সাথে ভূমিকা রাখার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা না গেলে ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে উঠবে না।


  • লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক

Related Topics

টপ নিউজ

পরীমনি / আইন-আদালত

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদেরকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মহার্ঘভাতা দেওয়ার সম্ভাবনা
  • আইএমএফ ঋণ পেতে বাজারভিত্তিক ডলার রেট চালুর ঘোষণা গভর্নরের
  • ভারত-পাকিস্তান বড় বড় দাবি করলেও—স্যাটেলাইট চিত্র বলছে ক্ষয়ক্ষতি সীমিত
  • আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ: মুক্ত ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র
  • ভাড়ার যুদ্ধে কারা জিতছে: অ্যাপ না-কি খ্যাপ?
  • সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য-শৃঙ্খলা বজায় রাখার পরামর্শ

Related News

  • পরীমনির বিরুদ্ধে সাবেক গৃহপরিচারিকার মামলা, নির্যাতনের অভিযোগ
  • ঢাকা বোট ক্লাবের উত্থান-পতন: ক্ষমতা, অপরাধ ও বিতর্কের আখ্যান
  • আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমনি
  • পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
  • ব্যবসায়ী নাসিরকে হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেলেন পরীমনি

Most Read

1
অর্থনীতি

জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদেরকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মহার্ঘভাতা দেওয়ার সম্ভাবনা

2
অর্থনীতি

আইএমএফ ঋণ পেতে বাজারভিত্তিক ডলার রেট চালুর ঘোষণা গভর্নরের

3
আন্তর্জাতিক

ভারত-পাকিস্তান বড় বড় দাবি করলেও—স্যাটেলাইট চিত্র বলছে ক্ষয়ক্ষতি সীমিত

4
বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ: মুক্ত ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র

5
ফিচার

ভাড়ার যুদ্ধে কারা জিতছে: অ্যাপ না-কি খ্যাপ?

6
বাংলাদেশ

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য-শৃঙ্খলা বজায় রাখার পরামর্শ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net