Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
June 22, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, JUNE 22, 2025
সংশোধিত প্রস্তাবে খরচ বাড়লো ৬৫ গুণ 

বাংলাদেশ

জাহিদুল ইসলাম
08 January, 2020, 06:00 pm
Last modified: 08 January, 2020, 06:19 pm

Related News

  • নেত্রকোনায় রেলসেতুর ওপর ১৩ বগি রেখেই স্টেশনে চলে এলো ইঞ্জিন
  • ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোণার নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
  • নেত্রকোনায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন ছিনতাই
  • নেত্রকোনায় সিপিবির প্রতিবাদ সমাবেশে হামলা, আহত ৩০
  • নেত্রকোনায় গ্রেপ্তার আতঙ্কে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা

সংশোধিত প্রস্তাবে খরচ বাড়লো ৬৫ গুণ 

নেত্রকোণা অর্থনৈতিক জোনের সড়ক ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণ শুরু হওয়ার আগেই বাড়ছে প্রকল্পের খরচ। প্রথমে ৮.৮ কোটি টাকা, পরে সংশোধিত প্রস্তাবে ৫৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দাবি করে বেজা।
জাহিদুল ইসলাম
08 January, 2020, 06:00 pm
Last modified: 08 January, 2020, 06:19 pm
নেত্রকোণার ‘কমল বিল’। ছবি: সংগৃহীত

নেত্রকোণায় প্রস্তাবিত নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ নির্মাণ শুরু হওয়ার আগেই বাড়ছে প্রকল্পের খরচ। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) প্রথমে এই প্রকল্পের ৮ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক ও পানি নিষ্কাশন (ড্রেনেজ) নির্মাণ বাবদ ৮.৮ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছিল। কিন্তু এই খরচ অতিরিক্ত মনে হওয়ার খাতওয়ারি বরাদ্দের বিস্তারিত হিসাব চায় পরিকল্পনা কমিশন। একই সঙ্গে খরচ কমানোর সুস্পষ্ট নির্দেশনাও দেওয়া হয়। 

সে নির্দেশনা পেয়ে যেন খরচের অংক বৃদ্ধিতে আরও উৎসাহ বাড়ে বেজার। সংশোধিত প্রস্তাবে তারা এখন ওই একই কাজগুলো করার জন্য ৫৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দাবি করছে। এই অংক এতোই অবিশ্বাস্য প্রথমে যে খরচ দাবি করা হয়েছিল তার চাইতে ৬৫ গুণ বেশি। তারা এখন সংযোগ সড়ক বাবদ ১০০ কোটি এবং ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণে ৪৭৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চাইছে। 

শুধু এই দুটি কাজের ভুতুরে নির্মাণ খরচের কারণেই পরিকল্পনা পর্যায়েই মূল প্রকল্পের খরচ বেড়ে এক হাজার ৫০৫ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। বেজার সংশোধনের আগে তা ছিল এক হাজার ২২৪ কোটি টাকা। অবশ্য সংশোধিত প্রস্তাবটিতে বেজা নেত্রকোণা অর্থনৈতিক জোনের অন্যান্য কিছুখাতের খরচ কমিয়েছে। নাহলে তা আরও ২৯২ কোটি টাকা বেশি হতে পারতো। 

রাস্তা ও ড্রেন নির্মানের সঠিক খরচ জানতে চাওয়া হলে, বেজার নির্বাহী সদস্য অশোক কুমার বিশ্বাস বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে উন্নতমানের ড্রেন হওয়ায় খরচের অংক বাড়ার দাবি করেন। তিনি বলেন, এটা হবে খুবই উন্নতমানের ড্রেনেজ ব্যবস্থা, এর সঙ্গে গ্যাস এবং বৈদ্যুতিক সংযোগের লাইন থাকবে। বাংলাদেশের কোনো পানি নিষ্কাশনের নালায় এমন প্রযুক্তি আগে কখনোই ব্যবহার করা হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি। 

প্রকল্প তদারককারি কমিটি-পিইসি খরচ কমানোর যেসব সুপারিশ করেছে সেই ব্যাপারটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান এই বেজা সদস্য। তিনি বলেন, খরচ কমিয়ে আনতে অচিরেই সেখানে প্রকল্পের বেসরকারি পরামর্শক সংস্থার প্রতিনিধিদের পাঠানো হবে। 

এদিকে, পিইসির দ্বিতীয় সভা পরিকল্পনা কমিশনের শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য শাহিন আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় । ওই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তারা আবিস্কার করেন বেজা প্রতি কিলোমিটার নিষ্কাশন ব্যবস্থা তৈরির খরচ ধরেছে আকাশচুম্বী ১৩ কোটি ১১ লাখ টাকা দরে। বৈঠকে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা একে ‘অতিরিক্ত বেশি’ বলে অভিযোগ তোলেন। প্রকৃত খরচের সঙ্গে তুলনা করেই তাদের এমন অসন্তোষ। 

ড্রেনেজ ব্যবস্থায় নতুন প্রযুক্তি 

প্রকল্প প্রস্তাবনায় বলা হচ্ছে, দ্বিতল বিশিষ্ট কংক্রিটের পাইপের মাধ্যমে ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণ করা হবে। এর নিচতলা দিয়ে শিল্পাঞ্চলের দূষিত পানি নিষ্কাশিত হবে, উপরের তলায় থাকবে গ্যাস, বিদ্যুৎসহ নানা রকম ইউটিলিটির লাইন। এই ব্যবস্থা নিয়ে তীব্র অভিযোগ আছে খোদ পরিকল্পনা কমিশনের তরফ থেকেই। কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, শিল্পাঞ্চলে ব্যবহারের জন্য কংক্রিটের পাইপ মোটেই উপযুক্ত নয়।  

তারা বলেন, যেসব ড্রেন দিয়ে বর্জ্যপূর্ণ পানি প্রবাহিত হয়, সেখানে অবশ্যই সহজেই উন্মুক্ত করার মতো ঢাকনা থাকা উচিত। বর্জ্য জমে পাইপলাইন যেন অকেজো না হয়ে পড়ে, সেজন্যই এই ব্যবস্থা রাখার নিয়ম। এছাড়াও, দূষিত বায়োগ্যাস যাতে জমাট বেঁধে পাইপলাইনে বিস্ফোরণ না হয়, সেজন্যেও এমনটা করা জরুরি। 

এ ব্যাপারে প্রকৌশলী ইকবাল হাবিব বলেন, আমি প্রস্তাবিত ড্রেন লাইন নির্মাণের খরচ শুনে খুবই হতাশ হই। এই ধরনের একটি প্রকল্পে দুর্নীতির অবকাশ থাকা উচিত নয় বলেই মনে করেন তিনি। দুর্নীতি ঠেকাতে প্রকল্পের প্রত্যেক খাতে পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্যভিত্তিক পর্যালোচনা ও নজরদারির দাবিও করেন। 

ইকবাল হাবিবেব অভিমত, “যে খরচ দেখানো হয়েছে তার এক তৃতীয়াংশ দিয়ে একটি উন্নত নিষ্কাশন ব্যবস্থা এবং তার সঙ্গে একটি ফুটপাথও নির্মাণ করা সম্ভব। ”

কমিশনের সুপারিশমালায় নজর নেই 

পিইসির প্রকল্প তদারককারি কমিটি দ্বিতীয় সভায় আবারও বেজার সংশোধিত প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়। এসময় পুনঃনিরীক্ষা করে একটি যুক্তিপূর্ণ ব্যয় নির্ধারণের পরামর্শ দেয়া হয়। একইসঙ্গে, পরিকল্পনা কমিশন প্রকল্প ব্যয়  অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণ দর্শানোর আদেশ দেয়। এর ব্যাখ্যায় বেজার নির্বাহী সদস্য অশোক বলেন, “প্রথম বরাদ্দের প্রস্তাবটি প্রাথমিক অনুসন্ধানের মাধ্যমে গঠিত অনুমানের ভিত্তিতে হওয়ায় কম খরচ ধরা হয়েছিল। চূড়ান্ত অনুসন্ধানের পরেই খরচ বেড়েছে।”
 
পিইসি সভার রেকর্ড নথি অনুসারে জানা গেছে, ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়নের স্বার্থে নেত্রকোণা ইকোনমিক জোনটি ৫শ’ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হবে। নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর এখানে ৫০ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, বলেও সভা নথিতে দাবি করা হয়। পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা দ্বিতীয় দফার বেজা (সংশোধিত) প্রস্তাবে খরচ কমার পরিবর্তে বাড়িয়ে দেখানোয় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন, বলেও সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে। 

পরিকল্পনা কমিশনের শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য শাহিন আহমেদ চৌধুরী বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, “সবদিক বিবেচনা করলে, এই প্রকল্পে যে খরচ দেখানো হচ্ছে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”

তিনি জানান, ‘‘পিইসি বৈঠকে আলোচিত ইস্যুগুলো আমলে নিয়ে ফের আরেকটি সংশোধনী জমা দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়। পরিবেশগত নানা প্রভাব পুনঃবিবেচনাও এর অন্তর্ভুক্ত।’’ 

এরপর বরাদ্দের প্রস্তাবটি বেজার কাছে ফেরৎ পাঠায় কমিশন । সেখানে কিছু কিছু খাতের নির্মাণ খরচ যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তার ভাষ্য, ‘‘(বেজার) সর্বশেষ সংশোধনীর পর জমা দেওয়া প্রস্তাবের ভিত্তিতেই পরিকল্পনা কমিশন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত  নেবে।’’  

অন্যান্য অর্থনৈতিক অঞ্চলের খরচের চিত্র সম্পূর্ণ আলাদা

অনুসন্ধানে উঠে আসে, বেজার অধীনে কাজ চলছে এমন ১১টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে পানি সরবরাহ, পয়ঃনিষ্কাশন এবং পানি নিষ্কাশনের নালা নির্মাণে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৬৮ কোটি টাকা। অন্যদিকে নতুন করে প্রস্তাবিত জোনগুলোতে পানি সরবরাহ ও নিষ্কাশনে খরচ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৪৪০ কোটি টাকা। 

সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের সূত্র জানায়, সিলেটে এমএজি ওসমানী বিমানবন্দরের সঙ্গে ভোলাগঞ্জের একটি সংযোগ সড়ক উন্নয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ওই সড়কের সঙ্গে পানি নিষ্কাশনের নালা এবং একটি ফুটপাথ নির্মাণে খরচ হয় ২৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে কিলোমিটার প্রতি নালা এবং ফুটপাথ নির্মাণ খরচ মাত্র ৮০ লাখ টাকা। কিন্তু এই একই প্রকল্প বাস্তবায়নে বেজা ৯১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দাবি করে। মূল সড়কসহ যা সার্বিক প্রকল্পের ৬১ শতাংশ। অর্থাৎ বরাদ্দ অনুমোদন দেয়া হলে খরচ এই পরিমাণ বাড়তো। বেজা ৫২০ কোটি টাকা শুধু জমি অধিগ্রহণ এবং প্রস্তুতির খরচ বাবদ দাবি করে। অথচ নালা এবং ফুটপাথ নির্মাণে বরাদ্দ আছে মূল প্রকল্পের মাত্র ৩৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ।    

আগ্রহ নেই পরিবেশগত ছাড়পত্রে

প্রস্তাবিত প্রকল্পটির বিষয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং (আইডব্লিউএম) এর মাধ্যমে প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি ও ফিজিবিলিটি স্টাডি করেছিল বেজা।
প্রকল্পটিকে রেড ক্যাটাগরির হিসেবে চিহ্ণিত করে পরিবেশগত ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়নের (ইএসআইএ) সুপারিশ করেছিল আইডব্লিওএম। 
প্রথম পিইসি সভায় এ সুপারিশ পরিপালনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তা ছাড়া অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের ফলে ওই অঞ্চলের পরিবেশ, জীব বৈচিত্র্য ও প্রতিবেশের ওপর সম্ভাব্য প্রভাব নিরোপনের জন্য পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়নের (ইআইএ) সুপারিশ করেছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।

তবে এ সুপারিশ পরিপালনের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন উদ্যোগ না থাকার বিষয়টি পিইসি সভার আলোচনায় উঠে আসে। এ অবস্থায় প্রকল্পটির পূণর্গঠিত প্রস্তাবে পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র যোগ করার সুপারিশ করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।

মতামত লাগবে হাওর বোর্ডের

প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রায় ১০০ একরের অবস্থান হবে ‘কমল বিলে’। এ বিলটি বাদ দিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে পরামর্শ দেওয়া হলে তা সম্ভব হবে না বলে সভায় জানায় বেজা কর্তৃপক্ষ। তবে বিলটি রক্ষায় যথাযথ উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান বেজার প্রতিনিধিরা।

পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চলের এক পঞ্চমাংশের অবস্থান ‘কমল বিলে’। প্রকল্পের ১০ কিলোমিটারের মধ্যেই কুড়িয়া বিল, মেঘা বিল, নানঘুরিয়া বিল, হইলদা বিল, জগা বিল ও ধরম বিলের অবস্থান।

তা ছাড়া নির্ধারিত জমির তিন কিলোমিটার উত্তরে কংশ ও চার কিলোমিটার দক্ষিণে মোগরা নদী প্রবাহিত। 

“এ অবস্থায় নদী ও হাওর দ্বারা বেষ্টিত অঞ্চলে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের আগে হাওর বোর্ডের মতামত নেওয়া উচিত” বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে অশোক কুমার বিশ্বাস বলেন, প্রকল্পটিতে ভূ-উপরিভাগের উৎস হিসেবে বিলের পানি ব্যবহার করা হবে। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে ব্যবহারের উদ্যোগও থাকবে। তা ছাড়া বিলের পানির স্বাভাবিক গতিপথ ও ভূ-প্রকৃতি যেন নষ্ট না হয় এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা হবে বলেও জানান তিনি।

অন্য প্রকল্পের তুলনায় ব্যয় বেশি

দেশের চারটি এলাকায় অর্থনেতিক অঞ্চল স্থাপনের লক্ষ্যে ২০১৪ সালে নেওয়া প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৮১.৯৫ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক অঞ্চলের সংখ্যা ১১টিতে উন্নীত করে প্রায় ৩০ হাজার একর ভূমি উন্নয়নে ব্যয় ধরা হয় ৯০৫.৩২ কোটি টাকা।  এ হিসাবে প্রতিটি অঞ্চলে ব্যয় হবে ৮২.৩০ কোটি টাকা।  

অন্যদিকে প্রায় ৪৩৭ একর জমিতে জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের লক্ষ্যে ২০১৬ সালে অনুমোদন করা প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩৩ কোটি টাকা।

মাত্র ৬৩ একর বেশি আয়তনের নেত্রকোণা অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করতে জামালপুরের চাইতে সাড়ে চার গুণ বেশি ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে।

এ বিষয়ে অশোক কুমার বিশ্বাস দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, চার বছর আগে শুরু হওয়া জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন প্রকল্পের তুলনায় এখন ব্যয় কিছুটা বেড়ে যাওয়া যৌক্তিক। এ সময়ে বিভিন্ন সংস্থার রেট শিডিউল বেড়েছে।

তা ছাড়া প্রস্তাবিত প্রকল্পে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজের প্রস্তাব থাকায় ব্যয় বাড়ছে বলেও মনে করেন তিনি।

জানা গেছে, নেত্রকোনা জেলার সদর উপজেলার কাশিপুর, ভদ্রপাড়া ও বর্ণি এলাকায় এই অর্থনৈতিক অঞ্চল হবে। 

২০১৬ সালের ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত বেজার গভর্নিং বোর্ডের চতুর্থ সভায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত হয়। এর পরে প্রায় সাড়ে তিন বছর লেগে গেল তা চূড়ান্ত করতে। 

প্রকল্পের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, দেশের পিছিয়ে পড়া অঞ্চলে শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সরকার এ ধরনের অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে।
 
এর অংশ হিসেবে অর্থনৈতিক অঞ্চলটি স্থাপন হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এতে ওই এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। ফলে মানুষের কর্মসংস্থান ও আয় বাড়বে।

Related Topics

টপ নিউজ

নেত্রকোণা / নেত্রকোনা / বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন কতৃর্পক্ষ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আঙুল কেন পানিতে কুঁচকে যায়, তা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?
  • চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনাল পরিচালনায় সাইফ পাওয়ারটেকের চুক্তির মেয়াদ ৩ মাস বাড়ানোর আবেদন 
  • ৫.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
  • ইরানের ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাতে সক্ষম বি-২ বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের: প্রতিবেদন
  • জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত
  • ঢাকা মেডিকেল কলেজের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

Related News

  • নেত্রকোনায় রেলসেতুর ওপর ১৩ বগি রেখেই স্টেশনে চলে এলো ইঞ্জিন
  • ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোণার নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
  • নেত্রকোনায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন ছিনতাই
  • নেত্রকোনায় সিপিবির প্রতিবাদ সমাবেশে হামলা, আহত ৩০
  • নেত্রকোনায় গ্রেপ্তার আতঙ্কে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

আঙুল কেন পানিতে কুঁচকে যায়, তা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?

2
বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনাল পরিচালনায় সাইফ পাওয়ারটেকের চুক্তির মেয়াদ ৩ মাস বাড়ানোর আবেদন 

3
আন্তর্জাতিক

৫.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

4
আন্তর্জাতিক

ইরানের ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাতে সক্ষম বি-২ বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের: প্রতিবেদন

5
বাংলাদেশ

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত

6
বাংলাদেশ

ঢাকা মেডিকেল কলেজের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net