Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
June 21, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, JUNE 21, 2025
করোনার থাবায় মুখ থুবড়ে পড়েছে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প

বাংলাদেশ

জাফর আহমেদ, টাঙ্গাইল
08 May, 2021, 12:00 pm
Last modified: 08 May, 2021, 12:04 pm

Related News

  • ‘নিরাপত্তাঝুঁকিতে’ টাঙ্গাইলে ‘তাণ্ডব’ সিনেমার প্রদর্শনী বন্ধ
  • টাঙ্গাইলে ট্রাকের পেছনে মাইক্রোবাসের ধাক্কা; দুই ছেলেসহ বাবা নিহত
  • টাঙ্গাইল মহাসড়কে আবারও বাস ডাকাতি ও নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির চেষ্টা
  • তাঁতিদের নামে আমদানি করা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে: উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন
  • ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনাটি সঠিক নয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

করোনার থাবায় মুখ থুবড়ে পড়েছে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এ শিল্প আদৌ থাকবে কি-না সে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শর্তহীন সুদমুক্ত ঋণ ও সরকারি প্রণোদনা ছাড়া তাঁতিরা আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না।
জাফর আহমেদ, টাঙ্গাইল
08 May, 2021, 12:00 pm
Last modified: 08 May, 2021, 12:04 pm
ছবি-টিবিএস

টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার নাগবাড়ি ইউনিয়নের বরবাড়ি গ্রামের সাখাওয়াত হোসেন (৪২)। বংশপরম্পরায় তিনি ২০ বছর যাবত তাঁত শাড়ির ব্যবসার সাথে জড়িত। কারখানায় ২১টি তাঁত মেশিনের মাধ্যমে শাড়ি তৈরি করতেন তিনি। রাতদিন মিলে প্রায় ৬০ জন শ্রমিক তার কারখানায় কাজ করতেন। কিন্তু করোনা ভাইরাসে লকডাউনের কারণে বন্ধ হয়ে যায় তাঁত মেশিন। বন্ধ হয় উৎপাদন ও বিক্রি। ঋণের জন্য ঘুরেও তিনি পাননি কোন ঋণ। পরে বাধ্য হয়ে তাঁতের কারখানা বন্ধ করে দিয়ে তিনি এখন হাটে বাজারে কাঁচামালের ব্যবসা করেন। শুধু সাখাওয়াত হোসেন নয়, তার মতো টাঙ্গাইলের শত শত ব্যক্তি তাঁতের ব্যবসা বাদ দিয়ে অন্য ব্যবসায় চলে গেছেন। 

সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'লকডাউন আয় রোজগার বন্ধ হলেও বন্ধ হয়নি খরচ। কারখানা পুনরায় চালু করার জন্য ঋণের জন্য ঘুরেছি। ঋণ না পেয়ে তাঁত ব্যবসা বাদ দিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা করি। আমার কারখানার অনেকেই অন্য পেশায় চলে গেছেন। জীবনের প্রথম দিকে বাপ-দাদার ব্যবসা ধরে রাখলেও শেষ মূহুর্তে করোনার কারণে ব্যবসা ধরে রাখা সম্ভব হয়নি।'

করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে না পেরে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প মুখ থুবড়ে পড়েছে। গত বছরের মার্চ থেকে করোনা ভাইরাসের কারণে প্রথম পর্যায়ের লকডাউন এবং দীর্ঘস্থায়ী বন্যার পর আবার দ্বিতীয় দফায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা ও লকডাউন মানতে গিয়ে জেলার অন্যতম অর্থনৈতিক খাত হিসেবে পরিচিত ঐতিহ্যের ধারক তাঁতশিল্পে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘসময় টাঙ্গাইল শাড়ির উৎপাদন বন্ধ থাকায় শ্রমিকরা পেশা পরিবর্তন করে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন।  

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তাঁত শিল্পের তৈরি ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল শাড়ি মূলত বাংলা নববর্ষ, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, দুর্গাপুজা ও বিয়ের উৎসব ইত্যাদি বিকিকিনির প্রধান উপলক্ষ হিসেবে পরিগণিত। এছাড়া টাঙ্গাইলের তাঁতশিল্পের শাড়ি, লুঙ্গি, গামছা, চাদর ইত্যাদি সারা বছরই কমবেশি বিকিকিনি হয়ে থাকে। তাঁতশিল্পের পণ্যের অধিকাংশের ক্রেতারাই সড়ক পথে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে কিনে নিয়ে বাজারজাত করে থাকে। জেলার করটিয়া, বাজিতপুর, পাথরাইল, বল্লা, রামপুর, জোকারচর হাট মূলত কাপড়ের জন্য পরিচিত। 

তাঁত মালিক, শ্রমিক ও তাঁত বোর্ডের স্থানীয় বেসিক সেন্টারের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, করোনার প্রথম ঢেউয়ে গত বছরের ২৬ মার্চ থেকে তাঁত ফ্যাক্টরিগুলো বন্ধ রাখায় তাঁতে থাকা সুতার ভিমে পোকার আক্রমণ হয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এরপরই দীর্ঘস্থায়ী বন্যায় ফ্যাক্টরিতে পানি ঢুকে তাঁত ডুবে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়। এরপর ফের করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় লকডাউনের ফলে ঘরে থাকা জমানো তাঁতপণ্যগুলোও বাজারজাত করতে না পারায় এ শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কোন রকম সরকারি সহায়তা না পাওয়ার ফলে এর প্রভাব পুরো তাঁতশিল্পের উপর পড়েছে।

টাঙ্গাইলের তাঁতশিল্পের সঙ্গে সরাসরি জড়িত তাঁত মালিক ও শ্রমিকরা জানায়, শাড়ি ব্যবসার জন্য পয়লা বৈশাখ, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা ও দুর্গাপুজা প্রধান মৌসুম। এ বছর পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে করোনার প্রথম ঢেউ ও বন্যার পর কোন কোন তাঁত ফ্যাক্টরিমালিক ঘরে মজুদ থাকা শাড়ি কম দামে পাইকারী বিক্রি করে এবং তাঁত (১০টির মধ্যে ২-৩টি) বিক্রির টাকায় শাড়ি তৈরি করেছেন। অনেক তাঁতি গত বছরের পয়লা বৈশাখের উৎসবের জন্য যেসব শাড়ি তৈরি করেছিল অথচ করোনার কারণে বিক্রি হয়নি সেগুলো মজুদ করে রেখেছিল। এবারও সেগুলো বিক্রি হয়নি। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার জন্য নতুন শাড়ি বানানো বা চাহিদা নিরূপণ করা হয়নি। ঈদুল ফিতরে সবচেয়ে দামি শাড়ি তৈরি ও বেশি শাড়ি বিক্রি হয়।  

গত বছর বৈশাখে শাড়ি তৈরিতে ১০৭ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। শাড়ি বিক্রি না হওয়ায় সেগুলো মজুদ রয়েছে। এ বছর ১১০ কোটি টাকার শাড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতির কারণে তা পূরণ হয়নি। 

বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড (বাতাঁবো) সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁত শিল্পের উন্নয়ন ও প্রসারের জন্য জেলার কালিহাতীর বল্লায় (ঘাটাইল, মধুপুর, ধনবাড়ী, গোপালপুর, কালিহাতী ও ভূঞাপুর উপজেলার জন্য একটি এবং সদর উপজেলার বাজিতপুরে দেলদুয়ার, বাসাইল, মির্জাপুর, নাগরপুর, সখীপুর ও সদর উপজেলার জন্য একটি) বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের দুইটি বেসিক সেন্টার রয়েছে। 

বাতাঁবো'র বাজিতপুর ও বল্লা এ দুইটি বেসিক সেন্টারের নিয়ন্ত্রণে ৪৯টি প্রাথমিক তাঁতি সমিতি এবং ৪টি মাধ্যমিক তাঁতি সমিতি রয়েছে। এসব সমিতির চার হাজার ৩৯১টি তাঁত ফ্যাক্টরি মালিকের ২৭ হাজার ৯৩১টি তাঁত চালু বা সচল এবং দুই হাজার ৬৭৩টি তাঁত আগে থেকেই বন্ধ রয়েছে। 

করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ে গত বছরের ২৬ মার্চ থেকে সরকারি নির্দেশনায় কল-কারখানা-ফ্যাক্টরি বন্ধ ঘোষণা করায় চালু তাঁত ফ্যাক্টরিগুলোও বন্ধ হয়ে যায়। ফলে জেলার তাঁতশিল্পে প্রতিদিন গড়ে এক কোটি ৮৭ লাখ ৫৬ হাজার ৪০০টাকা ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয়। সে সময় করোনা মহামারির সঙ্গে বন্যার করাল থাবা জেলার তাঁতশিল্পকে আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে। করোনায় বন্ধ হয়ে যাওয়া ফ্যাক্টরিতে তাঁত মালিকদের বিনিয়োগ বিনষ্ট হচ্ছিল। এর সঙ্গে বন্যার পানি এসে ফ্যাক্টরিতে চালু তাঁত, তাঁতে থাকা সুতার ভিম, কাপড় ও সরঞ্জামাদি প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়। ফলে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাঁতশিল্প খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল। কিন্তু করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ এসে সেখানেও কঠোর ধাক্কা দিচ্ছে। 

আসন্ন ঈদুল ফিতরে শাড়ি উৎপাদনে কোন লক্ষ্যমাত্রাই নির্ধারণ করা হয়নি। একই অবস্থা ছিল গত ঈদুল আযহায়। আগামী দুর্গাপুজায়ও একই অবস্থা বিরাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই করোনা পরিস্থিতি না দেখে তাঁত মালিকরা আগাম কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। ছোট তাঁত মালিকদের কেউ কেউ পৈত্রিক পেশা ছেড়ে ভিন্ন পেশায় গিয়েও তেমন সুবিধা করতে না পেরে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে। ফলে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্পই মুখ থুবড়ে পড়েছে। স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় লাভ-লোকসান হিসাব করা পরের কথা,  এ শিল্পের অস্তিত্ব রক্ষা হবে কিনা তা নিয়েই তাঁতিরা  শঙ্কিত।

টাঙ্গাইল শাড়ির রাজধানী হিসেবে পরিচিত পাথরাইলের শাড়ি প্রস্তুতকারক ও ব্যবসায়ী নীল কমল বসাক জানান, করোনার প্রথম ঢেউয়ের সঙ্গে বন্যা তাঁত শিল্পের ব্যাপক ক্ষতি করেছিল। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে এ শিল্প টিকে থাকবে কিনা তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। ঐতিহ্যবাহী এ শিল্প এখন এক প্রকার মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারি প্রণোদনার পাশাপাশি তাঁত শাড়ির বাজার তৈরিতেও সরকারের ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।

টাঙ্গাইল জেলা তাঁতি লীগের সহ-সভাপতি কাঁলাচাঁদ বসাক জানান, করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল শাড়ি পুরোপুরি মুখ থুবড়ে পড়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এ শিল্প আদৌ থাকবে কি-না সে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শর্তহীন সুদমুক্ত ঋণ ও সরকারি প্রণোদনা ছাড়া তাঁতিরা আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না বলেও জানান তিনি। 

টাঙ্গাইল শাড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কোং এর মালিক রঘুনাথ বসাক জানান, করোনার প্রথম ঢেউয়ের সাথে বন্যা এবং প্রায় একই সঙ্গে করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের ভয়াবহ দুর্যোগে জেলার তাঁত শিল্পে স্থবিরতা নেমে এসেছে। এ শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত প্রায় দুই লাখ পরিবার কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তাদের জীবন-জীবিকার উপর এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। 

টাঙ্গাইল সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (অর্টিজেন্স) সভাপতি মো. মোফাখখারুল ইসলাম জানান, করোনা মহামারি জেলার তাঁতশিল্পকে অস্তিত্বের মহাসঙ্কটে ফেলেছে। তাঁত মালিক ও এর সাথে জড়িত প্রায় দুই লাখ মানুষ কর্মহীন অবস্থায় সামাজিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। যারা এক সময় দান-অনুদান দিয়েছেন- তারাও এখন নিজেদের পরিবারের মৌলিক চাহিদা পুরণ করতে পারছেন না। করোনার প্রথম ঢেউয়ের সাথে গেল বন্যার সময় থেকে তাঁতিদের উৎপাদিত পণ্য ঘরে থেকে বিনষ্ট হচ্ছে- কোথাও বিক্রি হচ্ছে না। 

টাঙ্গাইল সদরের বাজিতপুর বেসিক সেন্টারের লিয়াজোঁ অফিসার মো. রবিউল ইসলাম জানান, করোনা মহামারি মোকাবেলা ও শাড়ি উৎপাদন এবং বাজারজাত করণ কিংবা নতুন বাজার সৃষ্টিতে তাঁতিদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে।

টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাট্রির সভাপতি খান আহমেদ শুভ বলেন, ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইলের তাঁত শাড়ির করোনার জন্য গত এক বছরের অধিককাল সময় বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। উৎপাদিত শাড়ি বিক্রি করতে না পারায় এই শিল্পের সাথে জড়িতরা চরম অর্থ সংকটে পড়েছে। টাঙ্গাইল শাড়ির উন্নয়নে এ পর্যন্ত কোন সরকারি প্রণোদনা পায়নি। এই শিল্প রক্ষার্থে দ্রুত সরকারি প্রণোদনা প্রদান করার জন্য তিনি সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।   

 

Related Topics

টপ নিউজ

টাঙ্গাইল / তাঁত শিল্প / তাঁত শ্রমিক

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আঙুল কেন পানিতে কুঁচকে যায়, তা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?
  • চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনাল পরিচালনায় সাইফ পাওয়ারটেকের চুক্তির মেয়াদ ৩ মাস বাড়ানোর আবেদন 
  • ৫.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
  • 'যুক্তরাষ্ট্র আগ্রাসনে যোগ দিলে তা সবার জন্যই হবে অত্যন্ত ভয়াবহ': ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত
  • ঢাকা মেডিকেল কলেজের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

Related News

  • ‘নিরাপত্তাঝুঁকিতে’ টাঙ্গাইলে ‘তাণ্ডব’ সিনেমার প্রদর্শনী বন্ধ
  • টাঙ্গাইলে ট্রাকের পেছনে মাইক্রোবাসের ধাক্কা; দুই ছেলেসহ বাবা নিহত
  • টাঙ্গাইল মহাসড়কে আবারও বাস ডাকাতি ও নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির চেষ্টা
  • তাঁতিদের নামে আমদানি করা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে: উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন
  • ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনাটি সঠিক নয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

আঙুল কেন পানিতে কুঁচকে যায়, তা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?

2
বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনাল পরিচালনায় সাইফ পাওয়ারটেকের চুক্তির মেয়াদ ৩ মাস বাড়ানোর আবেদন 

3
আন্তর্জাতিক

৫.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

4
আন্তর্জাতিক

'যুক্তরাষ্ট্র আগ্রাসনে যোগ দিলে তা সবার জন্যই হবে অত্যন্ত ভয়াবহ': ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

5
বাংলাদেশ

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত

6
বাংলাদেশ

ঢাকা মেডিকেল কলেজের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net