Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
June 11, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, JUNE 11, 2025
২০২২ সালে দেশেই তৈরি হবে সাপে কাটার প্রতিষেধক

ফিচার

সিফায়াত উল্লাহ, চট্টগ্রাম
29 January, 2020, 01:35 pm
Last modified: 29 January, 2020, 04:33 pm

Related News

  • ‘নো করিডর, নো পোর্ট’: ২৭-২৮ জুন রোডমার্চ করবেন বামপন্থীরা
  • চট্টগ্রামে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি না হওয়ায় এতিমখানায় দান, লোকসানে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা
  • চাটগাঁইয়াদের চোখে ‘ভইঙ্গা’ কারা? কেনই-বা এই নাম?
  • মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন
  • কালুরঘাট সেতুতে সিএনজি অটোরিকশায় ঢাকা অভিমুখী ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৩

২০২২ সালে দেশেই তৈরি হবে সাপে কাটার প্রতিষেধক

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ৯ প্রজাতির ১২০টি সাপ পোষা হচ্ছে। ফলে দেশে প্রতিষেধক তৈরি হলে সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রতিবছর ১০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
সিফায়াত উল্লাহ, চট্টগ্রাম
29 January, 2020, 01:35 pm
Last modified: 29 January, 2020, 04:33 pm
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ভেনম রিসার্চ সেন্টারে পোষা সাপের বিষ থেকে তৈরি করা হবে সাপেকাটা রোগীর প্রতিষেধক। ছবি: মিনহাজ উদ্দিন

মনোসেলেট কোবরা, বিনোসেলেট কোবরা, বানডেড ক্রাইট, ডব্লিউএলপি ভাইপার, এসটিপি ভাইপার, রাসেল’স ভাইপার, জি ব্ল্যাক ক্রাইট, কমন ক্রাইট, লাল গলার কিলব্ল্যাক- এগুলো একেকটি বিষধর সাপের নাম। ঢাকনাযুক্ত প্লাস্টিকের বড় বড় বাক্সে রাখা সাপগুলো। প্রতিটি বাক্সে একটি করে সাপ। কাছাকাছি যেতেই সাপগুলো ফণা তোলে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের পুরোনো একাডেমিক ভবনের নিচতলার একটি কক্ষে সাপগুলো পোষা হচ্ছে। সেখানে রয়েছে ৯ প্রজাতির ১২০টি সাপ। 

সরেজমিনে দেখা যায়, একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে রাখা হয়েছে সাপগুলো। প্রতিটি বাক্সে লেখা রয়েছে সাপগুলো পরিচিতি। এসব সাপকে খাবার হিসেবে ইঁদুর, মুরগীর মাংস এবং সাপ দেওয়া হয়। ওই কক্ষে কাচঘেরা জায়গায় ইঁদুর পালন করা হচ্ছে। 

২০২২ সালের মধ্যে দেশেই সাপে কাটার প্রতিষেধক (অ্যান্টিভেনম) তৈরির লক্ষ্যে পোষা হচ্ছে এসব সাপ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৫ বছর মেয়াদী এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ৮০ মিলিয়ন টাকা। 

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সাপে কাটা একজন রোগীকে শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী অ্যান্টিভেনম দিতে হয়। অনেকসময় একজন রোগীকে আট থেকে ১০ ভায়াল (১ ভায়াল=১০ এমএল) অ্যান্টিভেনমও দিতে হয়।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ভেনম রিসার্চ সেন্টারে পোষা সাপ। ছবি: মিনহাজ উদ্দিন

বাংলাদেশে সাপে কাটার পর যে অ্যান্টিভেনম ব্যবহার করা হয়, সেটি ভারত থেকে আনা। ভারতের ছয়টি প্রতিষ্ঠান অ্যান্টিভেনম তৈরি করে। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত অ্যান্টিভেনম তৈরি সম্ভব হয়নি।

বাংলাদেশে শুধু একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান দেশে অ্যান্টিভেনম বিপনন করে। তাদের এক ভায়াল অ্যান্টিভেনমের দাম প্রায় এক হাজার টাকা।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৮ সালের প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে প্রতিবছর সাত লাখের মতো মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হন। তাদের মধ্যে মারা যান ৬ হাজার। ফলে সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রতিবছর ১০০ মিলিয়ন টাকার অ্যান্টিভেনম আমদানি করতে হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের নন-কমিউনিকেবল ডিসিজ কন্ট্রোলের (এনসিডিসি) ইমারজেন্সি প্রিপারেইডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্রোগ্রামের ডেপুটি ম্যানেজার ডা. সারওয়ার উদ্দিন মিলন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে ১০ হাজার ভায়াল অ্যান্টিভেনমের চাহিদা রয়েছে। প্রতি ভায়াল অ্যান্টিভেনমের দাম প্রায় এক হাজার টাকা। সেই হিসেবে ১০০ মিলিয়ন টাকার অ্যান্টিভেনম দরকার হয়।

‘প্রতিবছর চাহিদার ভিত্তিতে প্রত্যেক বিভাগীয় হাসপাতালে ৫০০ ভায়াল, প্রত্যেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০ ভায়াল এবং প্রত্যেক সদর হাসপাতালে ৫০ ভায়াল অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়।’ বলেন ডা. সারওয়ার উদ্দিন মিলন।

তিনি আরও বলেন, ২০২২ সালের মধ্যে দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরির কাজ চলছে। এটি সম্ভব হলে অ্যান্টিভেনমের দাম অর্ধেকে নেমে আসবে। 

ছবি: মিনহাজ উদ্দিন

‘যদি সরকারি গবেষণায় সাফল্য পাওয়া যায়, তাহলে উপাদানগুলো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা যাবে। এতে দেশে অ্যান্টিভেনমের সংকট কেটে যাবে। তখন সাপে কাটা রোগীকে সহজে অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করা যাবে। পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও অ্যান্টিভেনম রপ্তানি করা যাবে।’ বললেন প্রকল্পের গবেষক ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষ।

তিনি বলেন, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প। আমরা একটি রোডম্যাপ তৈরি করে সেই অনুযায়ী কাজ করছি। এসব প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে শেষ করে পরীক্ষামূলক অ্যান্টিভেনম তৈরি করে তা বিভিন্ন প্রাণীর ওপর প্রয়োগ করা হবে। সফলতা পেলে মানবদেহে প্রয়োগ করা হবে।

এদিকে, সাপের কামড়ে মৃত্যু ও প্রতিবন্ধিত্ব কমিয়ে আনতে ২০৩০ সাল পর্যন্ত মেয়াদে একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। পরিকল্পনায় অ্যান্টিভেনম উৎপাদন ও সরবরাহকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। সেটির অংশ হিসেবে বাংলাদেশে অ্যান্টিভেনম তৈরির কাজে সহযোগিতা করছে সংস্থাটি।

অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষ বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন মেনে অ্যান্টিভেনম তৈরির কাজ চলছে। সংস্থাটির প্রতিনিধিরা অ্যান্টিভেনম তৈরির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ ও ভেনম রিসার্চ সেন্টার পরিদর্শন করে গেছেন। এ ছাড়া জার্মান থেকে বিশেষজ্ঞরা এসে সাপ লালন-পালন ও বিষ সংগ্রহের বিষয়ে দেশীয় গবেষকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে গেছেন।’

তিনি আরও বলেন, সাপে কাটলে একজন মানুষের শরীরে তিন ধরনের প্রভাব পড়ে। সেগুলো হচ্ছে- হেমোটক্সিন বা রক্ত দূষণ, মায়োটক্সিন বা মাংসপেশি অকার্যকর এবং নিউরোটক্সিন বা মস্তিষ্কে অকার্যকর।

বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ সাপে কাটার পর ওঝার কাছে যান বলে জানিয়েছেন প্রকল্পের আরেক গবেষক ও চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদ আহসান। 

‘বাংলাদেশে ৯৪ প্রজাতির সাপ রয়েছে। এদের মধ্যে ২৬টি প্রজাতি বিষধর। যার ১২ প্রজাতির অবস্থান সাগরে। বাকিগুলো গহীন জঙ্গলে এবং লোকালয়ে বসবাস করে।’

ছবি: মিনহাজ উদ্দিন

নিজের একটি গবেষণায় উদৃতি দিয়ে ড. ফরিদ বলেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা পড়ে কালকেউটের কামড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ সাপে কাটার পর ওঝার কাছে যান। তখন বিপদ হয়ে যায়। শেষমুহুর্তে ওঝা হাল ছেড়ে দেয়। একসময় রোগীর মৃত্যু হয়।

‘ভারতে গোখরো, কেউটে, চন্দ্রবোড়া ও স-স্কেলড ভাইপার; এই চার ধরনের সাপ থেকে ভেনম সংগ্রহ করে প্রতিষেধক তৈরি করা হয়। তবে কেউটে সাপ ভারতে আছে এক প্রজাতির, বাংলাদেশে একাধিক প্রজাতির কেউটে সাপ আছে। আবার চন্দ্রবোড়া সাপ ভারতে বেশি হলেও বাংলাদেশে কম, আর স-স্কেলড ভাইপার বাংলাদেশে তেমন নেই, কিন্তু ভারতে রয়েছে। যে ধরনের গোখরো ভারতে পাওয়া যায়, সে ধরনের গোখরো বাংলাদেশে নেই।’

ড. ফরিদ বলেন, ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে রাজশাহীতে একটি এলাকায় একই প্রজাতির সাপে কাটার কারণে ২০ জন মানুষ মারা গেছে। এর অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তারমধ্যে একটি কারণ অ্যান্টিভেনম যথাযথ কাজ না করা। 

‘অঞ্চলভেদে সাপ যেমন ভিন্ন হয়, তেমনি বিষের মাত্রায় তারতম্য থাকে। তাই প্রতিষেধকের কার্যকারিতা নিশ্চিতের জন্য স্থানীয় সাপের বিষ দিয়ে অ্যান্টিভেনম তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা।’

এর আগেও বাংলাদেশে অ্যান্টিভেনম তৈরির একটি প্রকল্পে গবেষক ছিলেন ড. ফরিদ আহসান। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, অ্যান্টিভেনম তৈরির একটি প্রকল্পে কাজ করেছি। ভেনম সংগ্রহের পর সেগুলো আমরা তাইওয়ানে পাঠাই। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এরপর প্রকল্পটি আর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। 

২০১৮ সালের মার্চে দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরির প্রকল্পটি শুরু হয়। এই প্রকল্পে যুক্ত আছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ মেডিসিন বিভাগ, মেডিসিন টক্সিকোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর অ্যাডভান্স মেন্টর ট্রপিক্যাল মেডিসিন এবং জার্মানির গ্যাটে বিশ্ববিদ্যালয়।

ছবি: মিনহাজ উদ্দিন

প্রকল্পটি কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে গবেষণা সহকারী মিজানুর রহমান বলেন, কিছু সাপ থেকে নিয়মিত বিষ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ ছাড়া অন্যগুলোর শারীরিক বৃদ্ধি, সুস্থতাসহ অন্যান্য বিষয় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিষ সংগ্রহের উপযোগীর অপেক্ষায় রয়েছে।’

‘প্রাথমিকভাবে ১০ প্রজাতির সাপ থেকে বিষ সংগ্রহের লক্ষ্য রয়েছে। এরই মধ্যে নয় প্রজাতির সাপ লালন-পালন করা হচ্ছে। সংগৃহীত বিষগুলো শ্রেণিকরণের জন্য রাজশাহী ও জার্মানির একটি ল্যাবে পাঠানো হচ্ছে।’

পাঁচটি প্যাকেজে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রথম প্যাকেজের কাজগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রাম, খুলনা, সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় থেকে সাপগুলো সংগ্রহ ও সেগুলো লালন-পালন এবং পরিচর্যা। দ্বিতীয় প্যাকেজে হবে সাপ থেকে বিষ সংগ্রহ এবং সংগৃহীত বিষগুলো বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা। 

তৃতীয় প্যাকেজে বিষগুলো দিয়ে একটি মডেল তৈরি করা হবে। অ্যান্টিভেনমগুলো ক্যাটাগরি অনুযায়ী মডেলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। চতুর্থ প্যাকেজে তৈরিরকৃত অ্যান্টিভেনমগুলো পাইলট পদ্ধতির মাধ্যমে সাপে কাটা রোগীকে শরীরে দেওয়া হবে। এর আগে বিভিন্ন প্রাণির শরীরে প্রয়োগ করে অ্যান্টিভেনমগুলোর কার্যকারিতা দেখা হবে। পঞ্চম প্যাকেজে বাণিজ্যিকভাবে অ্যান্টিভেনমগুলো তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হবে।

(https://tbsnews.net/bangladesh/health/bangladesh-produce-antivenom-2022-40107)

Related Topics

টপ নিউজ

সাপে কাটার প্রতিষেধক / চট্টগ্রাম / চমেক

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • বরিশাল রুটের বিলাসবহুল বাসে আগুন কেন লাগছে! 
  • ‘আমাদের সমস্যা তো চীন এসে ঠিক করে দেবে না’: বুয়েট শিক্ষকদের ডিজাইনে নিরাপদ অটোরিকশা
  • ‘আমার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই’: দুবাইতে মেয়ের ফ্ল্যাট নিয়ে জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর
  • ফ্রোজেন শোল্ডার: এক বাস্তব শারীরিক সমস্যা, যা বেশি ভোগায় নারীদের
  • ‘অশ্লীলতা ও পরিবেশ নষ্টের’ অভিযোগ: সিলেটে পর্যটকদের বের করে দিয়ে পর্যটনকেন্দ্র 'বন্ধ ঘোষণা' এলাকাবাসীর
  • বর্তমান পরিস্থিতিতে 'টার্নিং পয়েন্ট' হতে পারে লন্ডনে তারেক-ইউনূস বৈঠক: মির্জা ফখরুল

Related News

  • ‘নো করিডর, নো পোর্ট’: ২৭-২৮ জুন রোডমার্চ করবেন বামপন্থীরা
  • চট্টগ্রামে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি না হওয়ায় এতিমখানায় দান, লোকসানে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা
  • চাটগাঁইয়াদের চোখে ‘ভইঙ্গা’ কারা? কেনই-বা এই নাম?
  • মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন
  • কালুরঘাট সেতুতে সিএনজি অটোরিকশায় ঢাকা অভিমুখী ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৩

Most Read

1
বাংলাদেশ

বরিশাল রুটের বিলাসবহুল বাসে আগুন কেন লাগছে! 

2
ফিচার

‘আমাদের সমস্যা তো চীন এসে ঠিক করে দেবে না’: বুয়েট শিক্ষকদের ডিজাইনে নিরাপদ অটোরিকশা

3
বাংলাদেশ

‘আমার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই’: দুবাইতে মেয়ের ফ্ল্যাট নিয়ে জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর

4
আন্তর্জাতিক

ফ্রোজেন শোল্ডার: এক বাস্তব শারীরিক সমস্যা, যা বেশি ভোগায় নারীদের

5
বাংলাদেশ

‘অশ্লীলতা ও পরিবেশ নষ্টের’ অভিযোগ: সিলেটে পর্যটকদের বের করে দিয়ে পর্যটনকেন্দ্র 'বন্ধ ঘোষণা' এলাকাবাসীর

6
বাংলাদেশ

বর্তমান পরিস্থিতিতে 'টার্নিং পয়েন্ট' হতে পারে লন্ডনে তারেক-ইউনূস বৈঠক: মির্জা ফখরুল

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net