Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

ছবির গল্প: নতুন বৌঠান

'তোমারে করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা/ এ সমুদ্রে আর কভু হব নাকো পথহারা…'
ছবির গল্প: নতুন বৌঠান

ফিচার

রিপন দে
24 April, 2021, 08:55 pm
Last modified: 24 April, 2021, 09:09 pm

Related News

  • রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অপূর্ব আত্মজীবনী
  • ছবিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে ‘মার্চ ফর গাজা’
  • কুষ্টিয়ায় বিশ্বকবির ম্যুরালে কালি, ভাঙচুর
  • ছবিতে বিশ্বব্যাপী ঈদ উদযাপন
  • ছবিতে বিশ্বজুড়ে ঈদুল ফিতর উদযাপন

ছবির গল্প: নতুন বৌঠান

'তোমারে করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা/ এ সমুদ্রে আর কভু হব নাকো পথহারা…'
রিপন দে
24 April, 2021, 08:55 pm
Last modified: 24 April, 2021, 09:09 pm

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তিজীবনের প্রসঙ্গ উঠলে যে নারীর নাম অবধারিতভাবে উঠে আসে, তিনি কাদম্বরী দেবী, রবির নতুন বৌঠান।

বহুকাল আগের, একদম কাছাকাছি বয়সের এই দুই মানব-মানবীর মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা ও কৌতুহলের শেষ নেই এখনো। কেউ তাদের মাঝে দেখেছেন গভীর বন্ধুত্ব, আবার কেউবা নেহাতই প্রথাগতভাবে খুঁজেছেন আঁশটে গন্ধ।

তবে চিরাচরিত নিয়মের কাতারে ফেলে কিছু সম্পর্কের বিশ্লেষণ কখনোই হয় না।

রবি ঠাকুর আর কাদম্বরী দেবীর অসংজ্ঞায়িত গল্প রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'জীবন স্মৃতি', সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের 'প্রথম আলো' এবং সুব্রত রুদ্রের 'কাদম্বরী দেবী' বই অবলম্বনে লিংকন দাশ রায়ের মডেল ফটোগ্রাফির এই আয়োজন।

মূল মডেল মৌমিতা সিনহা ও অলোক চক্রবর্তী  শুভ্র। অন্যান্য মডেল অরিত্র, জয়ী ও পিউ।

একদিন চতুর্দোলায় চড়ে একটি ছোট্ট মেয়ে গোধূলি লগ্নের সিঁদুরি রঙে রাঙা চেলি পরে প্রবেশ করল ঠাকুরবাড়িতে। তার কাঁচা শ্যামলা হাতে সরু সোনার চুড়ি, গলায় মোতির মালা সোনার চরণচক্র পায়ে। বাড়ির ছোট্ট ছেলে রবির হঠাৎ মনে হলো, এতদিন যে রাজার বাড়ি খুঁজে খুঁজে সে হয়রান হয়েছে, খুঁজে পায়নি, সেই বাড়িটিরই বুঝি খবর নিয়ে এল এই রূপকথার রাজকন্যে, তার মাত্র আট বছরের নতুন বৌঠান, কাদম্বরী। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
কাদম্বরী দেবী আর জ্যোতিরিন্দ্রের এই বিয়েটা ঠিক যেন সুখের ছিল না। দুজনের মধ্যে ছিল যোজন যোজন দূরত্ব। স্বামীর দৃপ্ত পদচারণার তুলনায় আপাতদৃষ্টিতে খানিকটা নিষ্প্রভই ছিলেন কাদম্বরী। শ্বশুরবাড়িতেও অনেকটাই যেন অপাংক্তেয়। তাই তিনি ছিলেন নিভৃতচারী। স্বস্তি পেতেন নিজের মনে একা একা থেকে- নিজের কল্পনার আকাশে। তবে তার একাকীত্ব আর অবসাদের জীবনে ছোট্ট একটা ছুটির মতন এসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
এভাবেই হাসি-খুনসুটিতে কেটে যাচ্ছিল সময়। ক্রমেই বাল্যকাল থেকে কৈশোর আর এরপর যৌবনে পা রাখলেন রবি-কাদম্বরী। প্রায় সমবয়সী হ‌ওয়ায় বন্ধুত্বও ছিল সমানে সমানে। রবির যত টুকিটাকি আবদার সব করতেন নতুন বৌঠানের কাছে। আর বৌঠান শুনতে চাইতেন রবির লেখা নতুন কোনো কবিতা অথবা গল্প। কাদম্বরী ছিলেন রবি ঠাকুরের সাহিত্যের প্রধান সমলোচক।আবার তার অনুপ্রেরণাতেই রবি ঠাকুর প্রচুর কবিতা, গান লিখেছেন। রবির অধিকাংশ সাহিত্য রচনা যেন নতুন বৌঠানকে ঘিরেই।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
'অশোক বসনা যেন আপনি সে ঢাকা আছে/ আপনার রূপের মাঝারে,/ রেখা রেখা হাসিগুলি আশেপাশে চমকিয়ে/ রূপেতেই লুকায় আবার…।' বউদিকে সাজতে দেখে রবি আপন মনেই সাজিয়েছিলেন এই চরণগুলো। এমনই রূপের বর্ণানা তাকে ছাড়া আর কাকেই-বা মানায়?।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
কাদম্বরী তার এই লাজুক দেবরটাকে প্রীতি আর বন্ধুত্ব দিয়ে আপন করে রাখতেন সবসময়। আর রবিও তার মন সম্পূর্ণ উন্মুক্ত করে দিতে পারতেন শুধু এই নতুন বৌঠানের কাছেই। দুজনের‌ই ছিল পরস্পরের জন্য অফুরান গল্প, সময় ওদের হাতের তালু দিয়ে গলে যায় বালির মতন। তারা কখনো বসে গল্প করতেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা, কখন‌ও ছোটাছুটি করতেন বাগানে। কখনো গলা মিলিয়ে গান করতেন, কখনো গাছ থেকে ফল পাড়তেন, আবার কখনো ঘাটের সিঁড়িতে বসে থাকতেন পা ডুবিয়ে। নতুন বৌঠান যখন বনের মধ্যে ঝুলনায় দুলতেন, রবি গুচ্ছ গুচ্ছ ফুল তুলে এনে ফুলডোরে সেটাকে সাজিয়ে দিতেন।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
রবির জীবনে নতুন বৌঠান দখিনের খোলা জানলা হয়ে গেলেন। আর সেই জানলা দিয়ে আসা বাতাসে কখনো তার জীবন তৃপ্ত, সমৃদ্ধ আবার কখনো-বা বেসামাল, আলুথালু। কাদম্বরীর জীবনের একাকীত্বের অন্ধকার‌ও অনেকটা মুছে গিয়েছিল রবির আলোয়। রবির চোখে নতুন বৌঠান গ্রীক দেবী হেকেটি আর কাদম্বরীর জীবনে তিনি চির ভাস্বর ভানু।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
এমন ইন্দ্রপুরীর ছন্দপতন হওয়া শুরু করল তখন, যখন থেকে রবি বাহিরমুখো হওয়া শুরু করলেন। তা বাহিরমুখী হবেন নাই-বা কেন? একটু একটু করে যে তখন রবির লেখার যশ খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছিল সবখানে। লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা রবি একসময় বের হয়ে এলেন সবার সামনে। কিন্তু নতুন বৌঠান? ।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
কাদম্বরী খুশি হয়েছিলেন বটে! রবির প্রতিভার প্রদীপে তেল সলতে দিয়ে আলো জ্বালার কাজ যে সার্থক হলো। কিন্তু প্রদীপের নিচেই তো অন্ধকারের বাস। ক্রমেই কাদম্বরী আবার ডুবে গেলেন একাকীত্ব আর বিষণ্নতার রাজ্যে। একদিকে ঠাকুরবাড়ির পরিশীলিত সাংস্কৃতিক আবহ ও বিনয় বচনের মধ্যেও নিন্দা-বিদ্বেষ-কুৎসার তীব্র আঘাত; অন্যদিকে নিঃসঙ্গতার পীড়া। এত দুঃখ, এত হতাশার মাঝেও এতদিন যে ছিল তার সান্তনার মুগ্ধ প্রলেপ, একমাত্র আশ্রয় তার‌ এখন একবিন্দু ফুসরত কোথায়?।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
এর‌ই মাঝে রবির জীবনে শুরু হল আরেক নতুন অধ্যায়। বাবার অমোঘ আদেশে মৃণালিনীর সাথে গাঁটছড়া বাঁধলেন তিনি। না; তাতে কাদম্বরীর অবশ্য কোনো অমত ছিল না। মৃণালিনীর আগমনে রবির আর তার মাঝে সম্পর্কের বাঁধন আলগা হ‌ওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকলেও বড় সাধ ছিল নতুন বউকে গড়েপিটে যোগ্য করবেন রবির। কিন্তু সে আহ্লাদেও বাদ সাধলেন জ্ঞানদানন্দিনী দেবী, রবির আরেক বৌঠান। যেন সবাই মিলে নিঃসঙ্গতার শাস্তি দিতে চান নতুন বৌঠানকে!।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির এক বিকেলের কথা। যে ঘরে রবি থাকতেন, সেটি পরিষ্কার করতে গিয়ে কাদম্বরী আবিষ্কার করেন একটি অসমাপ্ত কবিতার দুটি পঙক্তি। পঙক্তি দুটি পড়ে ভেতরে তার রক্তক্ষরণ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ, তার প্রিয় রবি লিখেছেন: ‘হেথা হতে যাও পুরাতন, হেথায় নতুনের খেলা আরম্ভ হয়েছে...’।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
প্রচণ্ড কষ্ট পেলেও কাদম্বরীর মনে হলো, এটাই জগতের নির্মম সত্য। নতুনের জন্য পুরাতনকে জায়গা ছেড়ে দিতে হয়, আর এটাই প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম। তার সর্বক্ষণের ছায়া-সহচর যে এখন অনেক দূরে সরে গেছেন। না, রবিকে আর তিনি কাছে টানতে চান না। টানতে গেলে কষ্ট পেতে হবে, রবি আর কিছুতেই তার একার হবেন না।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
কাদম্বরীর মনে আজ বেশ একটা লঘু প্রসন্নতা ছড়িয়ে রয়েছে। জ্যোতিরিন্দ্রের প্রথম জাহাজ 'সরোজিনী' আজ প্রথম ভাসবে পানিতে। আর সে উপলক্ষ্যেই পার্টি হবে জাহাজে। তাকে নিতে আসবেন তার স্বামী। কাদম্বরী ঠিক করেছেন, আজ আর কোনো গ্লানি রাখবেন না। জ্যোৎস্না রাতের উৎসবে যোগ দেবেন সম্পূর্ণ খোলা মনে। জ্যোৎস্না রাতে নীল রঙ মানায়, তাই কাদম্বরী পছন্দ করলেন গাঢ় নীল রঙের নয়ন সুখ সিল্কের শাড়ি। আলতা দাসী এসে আলতা পড়িয়ে দিয়ে গেল। চোখে আঁকল কাজল। সাজ শেষ করে দাঁড়ালেন আয়নার সামনে। সিঁড়িতে কি শোনা যাচ্ছে তার স্বামীর পদশব্দ?।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
না, কেউ আসেনি এখনো। তবে কাদম্বরীর দৃঢ় বিশ্বাস, একটু দেরি হলেও জ্যোতিরিন্দ্রনাথ এসে পড়বেন যেকোনো মুহূর্তে। অপেক্ষায় অপেক্ষায় সময় গড়াল। ক্রমশ গভীর রাতের স্তব্ধতা আর‌ অন্ধকারে ছেয়ে গেল চারপাশ। কিন্তু কেউ এল না। তবে কি আজকের এইদিনেও সবাই ভুলে গেছে কাদম্বরীর কথা? তার স্বামীও আজ সত্যিই আসবেন না? কাদম্বরীর কান্না আসছে না, চক্ষু দুটি শুষ্ক; কিন্তু ভেতরে তুমুল ঝড় শুরু হয়ে গেছে। আয়নায় নিজের প্রতিচ্ছবিই যেন তাকে বিদ্রূপ করে বলছে, 'ওরে, তুই এমন সাজলি কার জন্য? তোর যে কেউ নেই!' ।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
দু’হাতে মুখ চাপা দিয়ে চিৎকার করে উঠলেন তিনি। ছুটে গিয়ে আলমারি থেকে বের করে আনলেন একটি গয়নার বাক্স। বাক্সে হীরা-চুনি-মুক্তোর মালার নিচে কাগজের মোড়কে রয়েছে চারখানা বড়ি, যা খেলে পাখি হয়ে উড়ে যাওয়া যায়। এই বাক্সের মধ্যেই সযত্নে রক্ষিত আছে জ্যোতিরিন্দ্রনাথের পকেট থেকে পাওয়া তিনখানা চিঠি যা কোনো এক নারী জ্যোতিবাবুকে 'প্রাণাধিকেষু' সম্বোধনে লিখেছেন। সর্বগুণান্বিত, ব্যস্ত, বিখ্যাত স্বামীকে এইসব চিঠি সম্পর্কে কখনো প্র‌শ্ন করেননি তিনি। আজ তিনটি চিঠিই পড়ে ফেললেল আবার। দুই চোখ, প্রতিটি লোমকূপ তীব্রভাবে দাউদাউ করে জ্বলতে লাগল!।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
দিনে দিনে জমানো অভিমান আর কষ্টের বিশাল হিমবাহে অবশেষে ফাটল ধরল। ধীর স্থির, স্বল্পভাষী, নিজের কষ্ট গোপন করা নারীটির ধৈর্যের শিকল ছিঁড়ল। চিঠিগুলো ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে চারটি কালো বড়ি গিলে ফেললেন! আহ, শান্তি... শান্তি! এখন আর কোনো বাধা নেই। সব পথ তার জন্য খোলা। নিরর্থক জীবনের মোহ ছেড়ে, নতুনের জন্য স্থান করে আঁধারে মিলিয়ে গেলেন ঠাকুরবাড়ির চির অভিমানী বধূটি। এক নক্ষত্রের প্রস্থান- এক হৃদয়ের রাণীর মৃত্যু হলো সেদিন।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
নিমতলার শ্মশানে চিতার আগুনে যখন কাদম্বরীর নিথর দেহটা পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছিল, তখন রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিপটে কত ছবিই না ভেসে উঠছিল! গঙ্গার বুকে নৌকা ভাসিয়ে আকাশের রঙ-বিভা দেখা, সদর স্ট্রিটের বাড়ির ছাদে বসে জ্যোৎস্নালোকে অবগাহন করে কেঁপে ওঠা, চিলেকোঠার আড়ালে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখা, নতুন গানে সুর বসিয়ে নতুন বৌঠানকে শোনানো, নন্দন কাননের চাঁপা গাছ থেকে স্বর্ণচাঁপা তুলে বৌঠানের খোঁপায় গুঁজে দেওয়া, খোঁপায় জুঁইয়ের মালা জড়িয়ে নীল রঙের শাড়ি পরে আয়নার সামনে নতুন বৌঠানের দাঁড়িয়ে থাকা, নতুন নতুন কবিতা নিয়ে আলোচনা, আরও কত ছবি, কত কথা!।। ছবি: লিংকন দাশ রায়
রবি আর কাদম্বরীর মধ্যে ঠিক কী ধরনের সম্পর্ক ছিল, সেটা তারা নিজেরা ছাড়া আর কারও স্পষ্ট জানার কথা না। একজন আরেকজনের মানসসঙ্গী ছিলেন তারা। খুব সাধারণ 'প্রেম' দিয়ে সংজ্ঞায়িত করা যায় না এই সম্পর্ক। তবে এতটুকু নিশ্চিত হয়ে বলা যায়, রবীন্দ্রনাথের জীবনে কাদম্বরীর স্থান ছিল দেবীর আসনে। তার অরুণকান্তি ছায়া সর্বদা বিরাজমান ছিল কবির পাশে। ঠিক কবির অনেক দিন আগে নতুন বৌঠানের দিকে চেয়ে বাঁধা গানটির মতোই, 'তোমারে করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা/ এ সমুদ্রে আর কভু হব নাকো পথহারা…'।। ছবি: লিংকন দাশ রায়

 

Related Topics

টপ নিউজ

ছবির গল্প / ফটো ফিচার / রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর / কাদম্বরী দেবী

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ৫ হাজারের বেশি মোবাইল টাওয়ার বন্ধ, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ব্যাহত নেটওয়ার্ক সেবা
  • ২০৪০ সালের আগেই হারিয়ে যেতে পারে আপনার ফোনের সব ছবি
  • উদ্বোধনের আগেই সাগরে বিলীন ৫ কোটি টাকায় নির্মিত কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ
  • মার্কিন ভিসায় সন্তান জন্মদানের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ অনুমোদিত নয়: ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস
  • একটি লোক নির্বাচন চান না, সেটা হচ্ছে ড. ইউনূস: মির্জা আব্বাস
  • সব দল নয়, শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে: প্রধান উপদেষ্টা

Related News

  • রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অপূর্ব আত্মজীবনী
  • ছবিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে ‘মার্চ ফর গাজা’
  • কুষ্টিয়ায় বিশ্বকবির ম্যুরালে কালি, ভাঙচুর
  • ছবিতে বিশ্বব্যাপী ঈদ উদযাপন
  • ছবিতে বিশ্বজুড়ে ঈদুল ফিতর উদযাপন

Most Read

1
বাংলাদেশ

৫ হাজারের বেশি মোবাইল টাওয়ার বন্ধ, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ব্যাহত নেটওয়ার্ক সেবা

2
আন্তর্জাতিক

২০৪০ সালের আগেই হারিয়ে যেতে পারে আপনার ফোনের সব ছবি

3
বাংলাদেশ

উদ্বোধনের আগেই সাগরে বিলীন ৫ কোটি টাকায় নির্মিত কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ

4
বাংলাদেশ

মার্কিন ভিসায় সন্তান জন্মদানের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ অনুমোদিত নয়: ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস

5
বাংলাদেশ

একটি লোক নির্বাচন চান না, সেটা হচ্ছে ড. ইউনূস: মির্জা আব্বাস

6
বাংলাদেশ

সব দল নয়, শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে: প্রধান উপদেষ্টা

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab