Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
May 16, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, MAY 16, 2025
ফেসবুকে ব্যবসা করতেও শিগগিরই ট্রেড লাইসেন্স লাগবে

অর্থনীতি

মোর্শেদ নোমান & আবুল কাশেম
20 March, 2021, 09:05 am
Last modified: 17 December, 2021, 12:42 am

Related News

  • লুট করে নিয়ে বিক্রির জন্য ফেসবুকে বিজ্ঞাপন
  • জামিল আহমেদের পদত্যাগ প্রসঙ্গে ফারুকি বললেন, তাঁর বলা অনেকগুলো কথা পুরো সত্য নয়
  • অতীতেও আ. লীগ ফেসবুকে কর্মসূচি দিয়েছে, আমরা মোকাবিলা করেছি: ডিএমপি কমিশনার
  • শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ চাই না: কারাবন্দী সাবেক মন্ত্রী ফারুক খানের ফেসবুকে স্ট্যাটাস
  • ব্যাংকে শমী কায়সারের সব ধরনের হিসাবের তথ্য জানতে চেয়েছে বিএফআইইউ

ফেসবুকে ব্যবসা করতেও শিগগিরই ট্রেড লাইসেন্স লাগবে

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো সর্বোচ্চ পাঁচ দিনের মধ্যে একই শহরে এবং ১০ দিনের মধ্যে ভিন্ন শহরে পণ্য সরবরাহ করবে। নির্ধারিত সময়ে এবং সঠিক পণ্য সরবরাহ না করলে ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বা অন্য যে কোন আদালতে মামলা করতে পারবেন।
মোর্শেদ নোমান & আবুল কাশেম
20 March, 2021, 09:05 am
Last modified: 17 December, 2021, 12:42 am

ফেসবুক বা অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ই-কমার্স পরিচালনাকারীদের ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এছাড়া, মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রির সঙ্গে সম্পৃক্ত ই-কমার্সগুলোর ট্রেড লাইসেন্সের পাশাপাশি ভ্যাট নিবন্ধনও থাকতে হবে। 

অন্যদিকে, যেসব কুরিয়ার সার্ভিস 'ক্যাশ অন ডেলিভারি' সিস্টেমে ই-কমার্সের পণ্য ডেলিভারি দিয়ে ক্রেতার কাছ থেকে নগদ মূল্য সংগ্রহ করে, সেসব অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে লেনদেন বাধ্যতামূলক করতে একটি নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য কুরিয়ার সার্ভিসগুলোকে ব্যাংকে 'সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট' খুলতে হবে। ওই অ্যাকাউন্টে ক্যাশ অন ডেলিভারির টাকা ছাড়া অন্য কোন অর্থ লেনদেন করা যাবে না। 

এই অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিকে সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে লাইসেন্স নিতে হবে। এছাড়া, কুরিয়ার সার্ভিসেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (সিএসএবি) এর সদস্য হতে হবে। এসব বিধান করে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি গাইডলাইনের খসড়া তৈরি করে স্টেকহোল্ডারদের মতামতের জন্য পাঠিয়েছে। এতে ই-কমার্সখাতে শৃঙ্খলা বাড়বে বলে মনে করছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তারা।  

ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর সদস্য প্রায় ১৩০০। এর বাইরে প্রায় ৫ লাখেরও বেশি ক্ষুদ্র ই-কমার্স ব্যবসায়ী রয়েছেন, যারা ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে ব্যবসা করছে বলে জানিয়েছেন ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ তমাল। 

ছোট-বড় এসব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের পণ্য সারাদেশে ডেলিভারির সঙ্গে কুরিয়ার সার্ভিসের প্রায় ৫০ হাজার কর্মী সম্পৃক্ত রয়েছেন বলে জানিয়েছে কুরিয়ার সার্ভিসেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হাফিজুর রহমান পুলক।     

কুরিয়ার সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের মূল্য ঘোষিত পণ্য/পার্সেল বিতরণ বা ক্যাশ অন ডেলিভারি হতে প্রাপ্ত নগদ অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে লেনদেন পদ্ধতি- শিরোনামে পৃথক একটি গাইডলাইনের খসড়া তৈরি করে মতামতের জন্য স্টেকহোল্ডারদের কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ই-কমার্সে প্রতারণা বন্ধ করা এবং ক্রেতাদের আস্থা তৈরি করে এ খাতের বিকাশের জন্য 'ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা-২০২১' শিরোনামে তৈরি করা খসড়ার ওপর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছে।  

আগামী ২১ মার্চ স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে একটি বৈঠকের পর বাড়তি কোন মতামত পাওয়া গেলে তা সংযোজন-বিয়োজন করে আগামী মাসেই এটি জারি করা হবে বলে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেলের প্রধান মো. হাফিজুর রহমান।  

এতে বলা হয়েছে, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনসহ দেশে প্রচলিত সংশ্লিষ্ট সব আইন এই নির্দেশিকার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রয়াদেশ গ্রহণের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ডেলিভারি ম্যানের কাছে পণ্য পৌঁছাবে এবং সর্বোচ্চ পাঁচ দিনের মধ্যে একই শহরে এবং ১০ দিনের মধ্যে ভিন্ন শহরে বা গ্রামে পণ্য ডেলিভারি করবে। নির্ধারিত সময়ে এবং সঠিক পণ্য ডেলিভারি না করলে ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বা অন্য যে কোন আদালতে মামলা করতে পারবেন।

এই নির্দেশিকার বিধান প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে কর্তৃপক্ষ বিক্রেতা বা মার্কেটপ্লেস এর ট্রেড লাইসেন্স বা কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট নিবন্ধন বাতিল করা এবং সংশ্লিষ্ট মার্কেটপ্লেস নিষিদ্ধ করাসহ অন্যান্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে- এমন বিধান যুক্ত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।   
 
ফেসবুক ই-কমার্সে ট্রেড লাইসেন্স চায় না ই-ক্যাব

ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, 'ফেসবুকের মাধ্যমে ই-কমার্স ব্যবসা দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে। নতুন এই সেক্টরকে এখনই কঠোর নীতিমালার বেড়াজালে আটকে দিলে এর বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে'। 

তিনি বলেন, 'ট্রেড লাইসেন্স পাওয়াও অনেক কঠিন, অনেক সময়ও লাগে। নিজের ঘরে বসে যারা ফেসবুকে ক্ষুদ্র পরিসরে ই-কমার্স পরিচালনা করছেন, তাদের অনেকেই হয়তো ট্রেড লাইসেন্স পাওয়ার ঝক্কি-ঝামেলা এড়াতে ব্যবসাই বন্ধ করে দিতে পারেন। তাই আমরা প্রস্তাব করবো, এমন কোন শর্ত আরোপ করা ঠিক হবে না, যা নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে বাধা হিসেবে কাজ করবে'।   

`ট্রেড লাইসেন্স এর বদলে ফেসবুকভিত্তিক ই-কমার্স ব্যবসাতে মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহারের তথ্য, তারা ডেলিভারির ক্ষেত্রে যেসব কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবহার করছে, তার তথ্য কিংবা এ ধরণের উদ্যোক্তাদের এমএফএস এর তথ্য ভেরিকেশন করে তাদের চিহ্নিত করার প্রস্তাব দেব আমরা', যোগ করেন তিনি।  

তিনি বলেন, মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে যেসব ই-কমার্স কোম্পানি ব্যবসা করছে, তাদের ভ্যাট নিবন্ধন থাকার প্রয়োজন রয়েছে। কারণ, কোন কোম্পানি অবৈধ পণ্য বিক্রি করলে কিংবা গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করলে এর মাধ্যমে তাদের সহজে সনাক্ত করা সম্ভব হবে। 

কিভাবে খুলতে হবে সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট?

কুরিয়ার সার্ভিসেস প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও ই-কমার্সের পণ্য ক্যাশ অন ডেলিভারি ও কন্ডিশন বুকিংয়ের মাধ্যমে ক্রেতাকে ডেলিভারি করে পণ্যমূল্য হিসেবে নগদ অর্থ বিক্রেতার কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। 

পণ্য ডেলিভারির পর পাওয়া পণ্যমূল্য কুরিয়ার সার্ভিসগুলো নিজস্ব ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে বিক্রেতাকে পরিশোধ করলে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর আয় সনাক্তের (রেভিনিউ রিকগনিশন) ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই কুরিয়ার সার্ভিসগুলো এসব লেনদেন নগদ অর্থে পরিচালনা করছে এবং বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়ছে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। 

তাই এসব অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে লেনদেনের জন্য ক্যাশ অন ডেলিভারির সঙ্গে সম্পৃক্ত কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর জন্য 'সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট' খোলা বাধ্যতামূলক করে গাইডলাইন তৈরি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের লাইসেন্স ও সিএসএবির প্রত্যয়ন নিয়ে যেকোন তফসিলি ব্যাংকে সেটেলমেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবে কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানগুলো। ক্যাশ অন ডেলিভারি ও কন্ডিশন বুকিংয়ের মাধ্যমে সংগ্রহ করা সমস্ত অর্থ ও তা পরিশোধ প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপের প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণের জন্য সেন্ট্রাল ডাটা সিস্টেম চালু থাকতে হবে, যা সিএসএবি দ্বারা প্রত্যায়িত হতে হবে।  

কুরিয়ার সার্ভিসেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সভাপতি হাফিজুর রহমান পুলক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, 'সেটেলমেন্ট একাউন্ট করা বিষয়ে খসড়া গাইডলাইন নিয়ে গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে আমাদের সভা হয়েছে। সেখানে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। ফলে এটি কুরিয়ার সার্ভিস ও ই-কমার্স ব্যবসার ক্ষেত্রে কতোটা ভালো বা খারাপ হবে, তা নিয়ে এখনই কোন মন্তব্য করা সম্ভব নয়'। 

লেনদেনে অসঙ্গতি দেখা দিলে একাউন্ট বন্ধ হবে

ক্যাশ অন ডেলিভারি ও কন্ডিশন বুকিংয়ের মাধ্যমে পণ্য বিতরণ থেকে যে অর্থ সেটেলমেন্ট একাউন্টে জমা হবে, তার বিপরীতে পণ্যের ঘোষিত মূল্যের সব ভাউচার কুরিয়ার প্রতিষ্ঠানের সেন্ট্রাল ডাটা সিস্টেমে দৈনিক ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে হবে, যা সেটেলমেন্ট হিসাবধারী ব্যাংক বা বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে যাচাই করতে পারবে। এতে অসঙ্গতি পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংশ্লিষ্ট কুরিয়ার প্রতিষ্ঠানের সেটেলমেন্ট একাউন্ট স্থগিত বা বন্ধ করে দিতে পারবে। 

খসড়া গাইডলাইনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ডাক বিভাগ কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের ক্যাশ অন ডেলিভারি প্রক্রিয়া পরিদর্শন করতে পারবে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে পারবে। 

এতে আরও বলা হয়েছে, ডেলিভারি স্লিপের বিপরীতে ক্রেতাকে পণ্য সরবরাহ করে নগদ অর্থ গ্রহণের পর বিতরণ করা সকল পণ্যের বিপরীতে পাওয়া অর্থ ব্যাংকের নিজস্ব সেটেলমেন্ট একাউন্টে জমা দেবে ডেলিভারি ম্যান বা কুরিয়ার সার্ভিসের লোকাল অফিস বা এজেন্ট এবং এ সংক্রান্ত সব তথ্য তাদের সিস্টেমে ইনভয়েসের বিপরীতে সংরক্ষণ করবে। স্থানীয় ব্যাংক জমা করা অর্থ সংশ্লিষ্ট কুরিয়ার প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীয় সেটেলমেন্ট একাউন্টে জমা করবে। 

বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, স্থানীয় ব্যাংক শাখা জমা হওয়া অর্থ সংশ্লিষ্ট কুরিয়ার প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীয় সেটেলমেন্ট একাউন্টে জমা করবে। সেখান থেকে নিজের কমিশন রেখে কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান পণ্যের বিক্রেতার অংশ ব্যাংক, এমএফএস বা পিএসপি একাউন্টের মাধ্যমে স্থানান্তর করবে। 

যেসব ই-কমার্স বিক্রেতার ব্যাংক একাউন্ট নেই, তাদের ক্ষেত্রে কুরিয়ার সার্ভিসের সেটেলমেন্ট একাউন্টে জমা হওয়া অর্থ হতে ইনভয়েসের বিপরীতে বিক্রেতার প্রাপ্য মূল্য নগদে পরিশোধ করবে, যা কুরিয়ার প্রতিষ্ঠান বিক্রেতার কাছে পৌঁছে দেবে। তবে নগদ উত্তোলনের পরিমাণ কোনভাবেই যেকোন সময়ের মোট স্থিতির ১০% এর বেশি হতে পারবে না। 

তিনি জানান, বর্তমানে সারাদেশে ৫০০ এরও বেশি কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান থাকলেও সমিতির সদস্য সংখ্যা ১৫০টি। এর মধ্যে ৫০টির ডাক বিভাগের লাইসেন্স রয়েছে। সব মিলিয়ে কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানগুলোর ডেলিভারি ম্যানের সংখ্যা ৫০ হাজারের মতো। 

ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক তমাল বলেন, 'ই-কমার্স ব্যবসা সফলভাবে বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের মূল বাধা ডেলিভারি সিস্টেম। এটি ঠিক করা সম্ভব হলে আমাদের ওপর ক্রেতাদের আস্থা বাড়বে'। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের খসড়া গাইডলাইন সম্পর্কে তিনি বলেন, 'বিষয়টি এখনও আলোচনা পর্যায়ে রয়েছে। আমরা এখনও এই গাইডলাইনের খসড়া পাইনি'।

রাজস্ব আদায় সহজ হবে

ই-কমার্স ক্যাটাগরিতে এখনও ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু শুরু হয়নি। তাই ফেসবুকভিত্তিক পাঁচ লাখ ই-কমার্স ট্রেড লাইসেন্স নিতে হলে তাদের আইটি বা সফটওয়্যার ক্যাটাগরিতে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। এজন্য ফি দিতে হবে ১১০০ থেকে ১৫০০ টাকা। 

তবে এলাকা ও ব্যবসার ধরনভেদে ট্রেড লাইসেন্স ফি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। এর বাইরে ভ্যাট, সাইনবোর্ড ট্যাক্স, ফিজিক্যাল ভিজিট ট্যাক্সসহ প্রায় চার হাজার টাকার মতো খরচ হবে। এতে সরকারের আয় হবে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। এছাড়া, প্রতিবছর ট্রেড লাইসেন্স আবার নবায়ন করতে হবে। 

অন্যদিকে, বিভিন্ন শ্রেণীভেদে কুরিয়ার সার্ভিসের লাইসেন্স ফি ৫০ হাজার টাকা থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া, জামানত হিসেবে ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হয় তিন লাখ থেকে ২.৫ কোটি টাকা পর্যন্ত। এখান থেকেও বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পাবে সরকার। 

এছাড়া, ফেসবুক ভিত্তিক ই-কমার্সগুলো ট্রেড লাইসেন্সের আওতায় আসলে তাদের বিক্রয়মূল্যের ওপর খুব সহজেই ভ্যাট বা টার্নওভার ট্যাক্স আদায় করা সহজ হবে। মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে ই-কমার্স ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ভ্যাট নিবন্ধনের আওতায় আসলে ভ্যাট আদায় সহজ হবে। 

অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুসারে ক্যাশ অন ডেলিভারি থেকে পাওয়া পণ্যমূল্য সেটেলমেন্ট একাউন্টে জমা হওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের কমিশন, বিক্রেতার মুনাফাসহ পণ্যমূল্য স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সরকার চাইলে সহজেই সোর্স ট্যাক্স আদায় করতে পারবে।  

Related Topics

টপ নিউজ

ফেসবুক / ই-কমার্স / ই-ক্যাব

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • বাজারভিত্তিক বিনিময় হার চালুর পর ডলারের দাম ১২২ টাকায় স্থিতিশীল
  • ইউক্যালিপটাস-আকাশমণি গাছ নিষিদ্ধ ঘোষণা
  • ‘গত আট মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে’: মির্জা আব্বাস
  • ডিএমপির নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই কাকরাইলে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
  • শেয়ার কারসাজিতে সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা করল বিএসইসি
  • চাঁদাবাজির অভিযোগে নারায়ণগঞ্জে বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার, ‘পালানোর চেষ্টাকালে’ বিমানবন্দরে আটক

Related News

  • লুট করে নিয়ে বিক্রির জন্য ফেসবুকে বিজ্ঞাপন
  • জামিল আহমেদের পদত্যাগ প্রসঙ্গে ফারুকি বললেন, তাঁর বলা অনেকগুলো কথা পুরো সত্য নয়
  • অতীতেও আ. লীগ ফেসবুকে কর্মসূচি দিয়েছে, আমরা মোকাবিলা করেছি: ডিএমপি কমিশনার
  • শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ চাই না: কারাবন্দী সাবেক মন্ত্রী ফারুক খানের ফেসবুকে স্ট্যাটাস
  • ব্যাংকে শমী কায়সারের সব ধরনের হিসাবের তথ্য জানতে চেয়েছে বিএফআইইউ

Most Read

1
অর্থনীতি

বাজারভিত্তিক বিনিময় হার চালুর পর ডলারের দাম ১২২ টাকায় স্থিতিশীল

2
বাংলাদেশ

ইউক্যালিপটাস-আকাশমণি গাছ নিষিদ্ধ ঘোষণা

3
বাংলাদেশ

‘গত আট মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে’: মির্জা আব্বাস

4
বাংলাদেশ

ডিএমপির নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই কাকরাইলে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

5
বাংলাদেশ

শেয়ার কারসাজিতে সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা করল বিএসইসি

6
বাংলাদেশ

চাঁদাবাজির অভিযোগে নারায়ণগঞ্জে বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার, ‘পালানোর চেষ্টাকালে’ বিমানবন্দরে আটক

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net