Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
December 24, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, DECEMBER 24, 2025
নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার পেছনে বিশ্বের শীর্ষ ধনী মাস্কের উদ্দেশ্য কী?

আন্তর্জাতিক

বিবিসি
23 October, 2024, 11:40 am
Last modified: 23 October, 2024, 11:43 am

Related News

  • মার্কিন নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে ‘ট্রাম্প ক্লাস’ যুদ্ধজাহাজ, নকশায় থাকছেন ট্রাম্প নিজেই
  • টেসলা, আমাজন, এনভিডিয়ার জোর প্রচেষ্টা…হিউম্যানয়েড রোবট কি তবে আসছেই?
  • 'আমেরিকার তেল, জমি ও সম্পদ চুরি করেছে ভেনেজুয়েলা'—ট্রাম্পের দাবির নেপথ্যে যত ইতিহাস
  • যুক্তরাষ্ট্র সফরে ট্রাম্পের কাছে ইরানে হামলার নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করবেন নেতানিয়াহু
  • বিশ্বে প্রথম ৭০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মালিক হলেন ইলন মাস্ক

নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার পেছনে বিশ্বের শীর্ষ ধনী মাস্কের উদ্দেশ্য কী?

৫৩ বছর বয়সী ইলন মাস্ক মার্কিন জনগণের সামনেই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নির্বাচিত করার জন্য তার সময়, অভিজ্ঞতা এবং বিশাল সম্পদ বিনিয়োগ করেছেন। এটি মার্কিন ব্যবসায়ী শ্রেণির মধ্যে বিরল ঘটনা কারণ তারা সাধারণত রাজনীতিতে নেপথ্যে থেকে প্রভাব ফেলতে পছন্দ করেন।
বিবিসি
23 October, 2024, 11:40 am
Last modified: 23 October, 2024, 11:43 am
ছবি: রয়টার্স

জ্যান্ডার মুন্ডি একটি সাধারণ কর্মদিবসের মাঝামাঝি সময় অফিসে থাকা অবস্থায় একটি অবাক করা খবর শুনলেন: প্রযুক্তি জগতের ধনকুবের ইলন মাস্ক পেনসিলভানিয়ার ফোলসাম শহরের একটি স্কুলে বক্তব্য দিচ্ছেন।

"বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মানুষ শহরে কতবার আসে?" মুন্ডি নিজেকে এই প্রশ্ন করছিলেন।

প্রায় ৯ হাজার জনসংখ্যার ছোট ও শান্ত শহর ফোলসাম। এখানে সাধারণত রাজনীতি নিয়ে সরাসরি কথা বলা হয় না এবং রাজনীতি নিয়ে খুব একটা উন্মাদনাও যায় না।

২১ বছর বয়সী মুন্ডি স্বীকার করেন, তিনি নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা করছিলেন না।

কিন্তু মাস্কের বক্তব্য শুনতে জমায়েত হওয়া জনতার উত্তেজনা দেখে তিনি সেই অনুভূতি বদলান এবং স্কুলে প্রবেশ করেন এবং মাস্কের বক্তব্য শুনতে উদগ্রীব হয়ে ওঠেন।

স্কুল থেকে বেরিয়ে মুন্ডি মনে করেন, তিনি এখন কমলা হ্যারিসের বদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দিকে কিছুটা ঝুঁকেছেন।

মুন্ডি বিবিসিকে বলেন, "যখন কেউ আপনাকে বলে, এই নির্বাচন আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে; কেবল আগামী চার বছরের জন্য নয়, বরং পুরো বিশ্বের অবস্থা কী হবে তা ঠিক করবে... সেটা অনেক বড় কথা।" তিনি বলেন, "এটা গুরুত্বপূর্ণ। এটার গুরুত্ব অনেক।"

ইলন মাস্ক পূর্বে নিজেকে প্রযুক্তিবিদ এবং রাজনীতির প্রান্তে থাকা এক অদ্ভুত প্রতিভা হিসেবে পরিচিত করেছিলেন। তিনি এখন পুরোপুরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।

৫৩ বছর বয়সী মাস্ক মার্কিন জনগণের সামনেই ট্রাম্পকে নির্বাচিত করার জন্য তার সময়, অভিজ্ঞতা এবং বিশাল সম্পদ বিনিয়োগ করেছেন। এটি মার্কিন ব্যবসায়ী শ্রেণির মধ্যে বিরল ঘটনা কারণ তারা সাধারণত রাজনীতিতে নেপথ্যে থেকে প্রভাব ফেলতে পছন্দ করেন।

মাস্কের এই পন্থা অনেক ঐতিহ্যবাহী সিইওদের থেকে ভিন্ন, যারা সাধারণত মহামূল্যবান ফান্ডরাইজিং ডিনার আয়োজন বা অভিজাত এলাকায় সম্ভাব্য দাতাদের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য পরিচিত।

এটি অনেক পর্যবেক্ষককে মাস্কের এই পরিবর্তিত অবস্থানের পেছনে থাকা উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে বাধ্য করেছে।

মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের রস স্কুল অব বিজনেসের উদ্যোক্তা বিভাগের চেয়ারম্যান এরিক গর্ডন ব্যাখ্যা করেন, সিইওদের ঐতিহ্যগত পদ্ধতি সাধারণত "জনগণের দৃষ্টির বাইরে" থাকে। কিন্তু "মাস্ক এটি জোরেশোরে এবং গর্বের সাথে করেন, ফলে হয়ত নিজেকে বিতর্কের কেন্দ্রে নিয়ে আসেন।"

মাস্কের ট্রাম্প সমর্থক রাজনৈতিক অ্যাকশন কমিটি (আমেরিকা পিএসি) ইতোমধ্যে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১১৯ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করেছে বলে জানিয়েছে অলাভজনক সংস্থা ওপেন সিক্রেটস।

এছাড়াও, মাস্ক নিজেও নির্বাচনী দৌড়ে অন্যতম বৃহত্তম ব্যক্তিগত দাতা হিসেবে আছেন এবং তার অবদান ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট বা রাজ্যগুলোতে ট্রাম্পের পক্ষ থেকে ভোটারদের সংগঠিত করতে এবং মাঠ পর্যায়ে কাজ চালাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বলে জানা গেছে।

মাস্কের ঘনিষ্ঠ সহযোগী স্টিভ ডেভিস, যিনি স্পেসএক্স, এক্স, এবং দ্য বোরিং কোম্পানির মতো মাস্কের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন, তাকে এই প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

মাস্কের নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যক্তিগত বিনিয়োগের বিষয়টি খুব দ্রুতই লক্ষ্য করেছেন জ্যান্ডার মুন্ডি।

তিনি বলেন, "এটি আমার জন্য সত্যিই চমকপ্রদ ছিল। যদি কেউ ভোটারদের প্রভাবিত করতে এত সময় এবং অর্থ ব্যয় করে, তাহলে এটির পেছনে তার অবশ্যই কোনো কারণ রয়েছে।"

কিছু ডেমোক্র্যাট, যেমন পেনসিলভানিয়া রাজ্যের সিনেটর জন ফেটারম্যান নির্বাচনকে সামনে রেখে মাস্কের সম্ভাব্য হুমকি উপেক্ষা না করার জন্য দলকে আহ্বান জানাচ্ছেন।

ফেটারম্যান মনে করেন, মাস্ক এমন একটি জনগণের প্রতি আকৃষ্ট যারা তাকে "সন্দেহাতীতভাবে মেধাবী" মনে করেন, এবং যেখানে ঐতিহ্যগত ডেমোক্র্যাটিক প্রচারণা কার্যকরী ছিল না।

ট্রাম্পকে প্রথম সমর্থন দেওয়ার পর থেকে এবং ১৩ জুলাই পেনসিলভানিয়ার বাটলারে ট্রাম্পের ওপর হওয়া হত্যার চেষ্টার পর মাস্ক প্রচারণার পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। এসব প্রচারণায় তিনি প্রায়ই সতর্ক করে ভোটারদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, শুধু ট্রাম্পই আমেরিকান গণতন্ত্রকে "বাঁচাতে" পারেন।

নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে মাস্ক পেনসিলভানিয়া রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, যেটি ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।

ইলন মাস্কের আমেরিকা পিএসি থেকে তৈরি করা পিটিশনে যুক্তরাষ্ট্রের ছয়টি সুইং স্টেট-এর ভোটারদের 'বাক স্বাধীনতা এবং অস্ত্র রাখার অধিকার' সমর্থনে স্বাক্ষর করার আহ্বান জানানো হচ্ছে। ৫ নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগ পর্যন্ত প্রতিদিন সুইং স্টেট-এর স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে ১ জনকে লটারির মাধ্যমে ১ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে।

হ্যারিসবার্গ এবং পিটসবার্গে অনুষ্ঠিত "টাউন হল" অনুষ্ঠানগুলোতে মাস্ক বিজয়ীদের জন্য বিশাল লটারি-আদলের চেক উপস্থাপন করেছেন, যেখানে উল্লসিত জনতা "ইলন" স্লোগান দিয়েছে।

নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগ পর্যন্ত প্রতিদিন সুইং স্টেট-এর পিটিশন স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে ১ জনকে লটারির মাধ্যমে ১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে মাস্কের অ্যামেরিকা পিএসি। ছবি: মাইকেল সোয়ানসেন

সোমবার (২১ অক্টোবর) ফিলাডেলফিয়ায় একটি র‍্যালিতে কংগ্রেসওমেন আলেক্সান্দ্রিয়া ওকাসিও-করটেজ বলেন, মাস্ক "এমন অনেকের সামনে এক মিলিয়ন ডলার ঝুলিয়ে রেখেছেন, যারা জীবনযাপন করতে লড়াই করছেন।"

তিনি আরও যোগ করেন, "ইলন মাস্ক মনে করেন, একজন কর্মজীবীর সামনে টাকা ঝুলিয়ে রাখা নির্বাচনের সময় একটি মজার বিষয়। কারণ মানুষ এবং বিলিয়নেয়াররা এসব কাজ করতে পছন্দ করে।"

তবে কিছু পর্যবেক্ষক মাস্কের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং মনে করেন, মাস্ক এবং তার ব্যবসাগুলো ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে উপকৃত হতে পারে।

এই পর্যবেক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন চার্জওয়ে নামক বৈদ্যুতিক যানবাহন চার্জিং প্ল্যাটফর্মের সিইও ম্যাট টেস্কে।

টেস্কের মতে, মাস্কের রাজনৈতিক পরিবর্তন বৈদ্যুতিক যানবাহন শিল্পের অনেকের জন্য কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে এটি রাজনীতিতে ক্রমবর্ধমান সক্রিয় হওয়ার পর কোনও অস্বাভাবিক বিষয় নয়।

তিনি বলেন, "মাস্কের স্বার্থ মূলত তার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত কিছু বিষয়ের প্রতি কেন্দ্রস্থ, যেখানে নিয়মাবলির দিকে তার উদ্বেগ রয়েছে।" তিনি উল্লেখ করেন, মাস্ক "ক্যালিফোর্নিয়ার কোভিড-১৯ মহামারির সময় কার্যকর করা বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করেছিলেন।"

মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গর্ডন এর সাথে একমত। তিনি বলেন, মাস্ক মনে করেন যে সরকারি নিয়মকানুন তার জন্য বাঁধা এবং এই কারণে তিনি যেসব প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটাতে চান, [যেমন স্বয়ংক্রিয় গাড়ি] সেসব ব্যাহত হচ্ছে।

ট্রাম্প যদি নভেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হন, তবে তিনি মাস্ককে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের "খরচ কমানোর" তত্ত্বাবধান করার প্রস্তাব দিয়েছেন। যদিও তিনি এই নির্দিষ্ট কাজটি না-ও করতে পারেন, তবুও পর্যবেক্ষকরা বিশ্বাস করেন, নির্বাচনের সময় তার সমর্থনের কারণে মাস্ক ট্রাম্পের কাছে গুরুত্ব পান এবং প্রশাসনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়ায় তার একটি শক্তিশালী প্রভাব থাকতে পারে।

মাস্ক বলেছেন, তিনি একটি নতুন বিভাগে নেতৃত্ব দিতে ইচ্ছুক, যা সরকারের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং নিয়মাবলি কমাতে সাহায্য করবে।

এই ধারণা থেকে ডেমোক্র্যাটরা এটি নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং তারা বলেছেন, এটি স্বার্থের সংঘাতের সৃষ্টি করতে পারে কারণ কারণ মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স এবং টেসলা সরকারি চুক্তিতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পেয়েছে।

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরের সাবেক উপদেষ্টা লেনি মেনডনকা বলেছেন, "এটি গভীরভাবে বেআইনি ও অবৈধ হতে পারে।"

তিনি মনে করেন, যারা সরকারের সঙ্গে জড়িত তাদের সেই স্বার্থের ওপর কর্তৃত্বে থাকা উচিত নয়।

ফেডারেল ইলেকশন কমিশনের সাবেক আইনজীবী লরেন্স নোবেল মাস্কের নির্বাচনী প্রচারণার আইনি বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন, এই ধরনের প্রচারণা নিরাপদ কাজের পরিবেশ এবং ভোক্তা অধিকার নিয়ে চিন্তিত মার্কিনদের জন্য উদ্বেগজনক।

নোবেল বলেন, "যখন প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাধীনভাবে পরিচালিত হয়, তখন তারা প্রায়ই নিরাপত্তার চেয়ে মুনাফা ও অংশীদারদের অগ্রাধিকার দেয়।"

তিনি সতর্ক করে বলেছেন, মাস্কের মতো একজনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বিপজ্জনক।

"বিপ্লবী" হিসেবে পরিচিত ইলন মাস্ক বুঝতে পেরেছেন, ফলাফল যাই হোক না কেন, মার্কিন সরকারের সঙ্গে তার লাভজনক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।

তবে, তার ব্র্যান্ড ও খ্যাতি এখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে জড়িত এবং তার কার্যক্রম থেকে এটি একদম স্পষ্ট।

Related Topics

টপ নিউজ

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন / ইলন মাস্ক / ডোনাল্ড ট্রাম্প

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: টিবিএস
    আসন সমঝোতা: জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে চার আসন ছেড়ে দিল বিএনপি
  • তারেক রহমান। স্কেচ: টিবিএস
    তারেক রহমানের জন্য এসএসএফ নিরাপত্তা চায় বিএনপি; এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার
  • ছবি: শাশী শেখর
    দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের বিক্ষোভ, ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা; উত্তেজনা
  • ফাইল ছবি/টিবিএস
    দল ব্যবস্থা নিলেও নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা
  • ছবি: সংগৃহীত
    তারেক রহমানের আগমন: ঢাকা বিমানবন্দরে ২৪ ঘণ্টা দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
  • ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ছবি: সংগৃহীত
    ফের ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব, কূটনৈতিক মিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ

Related News

  • মার্কিন নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে ‘ট্রাম্প ক্লাস’ যুদ্ধজাহাজ, নকশায় থাকছেন ট্রাম্প নিজেই
  • টেসলা, আমাজন, এনভিডিয়ার জোর প্রচেষ্টা…হিউম্যানয়েড রোবট কি তবে আসছেই?
  • 'আমেরিকার তেল, জমি ও সম্পদ চুরি করেছে ভেনেজুয়েলা'—ট্রাম্পের দাবির নেপথ্যে যত ইতিহাস
  • যুক্তরাষ্ট্র সফরে ট্রাম্পের কাছে ইরানে হামলার নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করবেন নেতানিয়াহু
  • বিশ্বে প্রথম ৭০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মালিক হলেন ইলন মাস্ক

Most Read

1
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

আসন সমঝোতা: জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে চার আসন ছেড়ে দিল বিএনপি

2
তারেক রহমান। স্কেচ: টিবিএস
বাংলাদেশ

তারেক রহমানের জন্য এসএসএফ নিরাপত্তা চায় বিএনপি; এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার

3
ছবি: শাশী শেখর
আন্তর্জাতিক

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের বিক্ষোভ, ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা; উত্তেজনা

4
ফাইল ছবি/টিবিএস
বাংলাদেশ

দল ব্যবস্থা নিলেও নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা

5
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

তারেক রহমানের আগমন: ঢাকা বিমানবন্দরে ২৪ ঘণ্টা দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

6
ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

ফের ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব, কূটনৈতিক মিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net