Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
June 06, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, JUNE 06, 2025
শত্রু ইরানের কাছে কেনো ধর্না দিচ্ছে সৌদি আরব?

আন্তর্জাতিক

এলি লেক, ব্লুমবার্গ ওপিনিয়ন
10 May, 2021, 08:15 pm
Last modified: 11 May, 2021, 02:10 pm

Related News

  • আলোচনা ব্যর্থ না হলে ইরানে হামলা করা হবে না, যুক্তরাষ্ট্রকে আশ্বস্ত করেছে ইসরায়েল
  • মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন
  • রাশিয়ান গ্যাস থেকে মুক্তি চায় ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা হয়তো ভিন্ন
  • যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা: ইউক্রেন যত বলছে, রাশিয়ার তত বিমান ধ্বংস হয়নি
  • দ্রুত ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য অতিরিক্ত ১,০০০ ডলার ফি নেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

শত্রু ইরানের কাছে কেনো ধর্না দিচ্ছে সৌদি আরব?

নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট মিত্র আরব দেশগুলোকে নতুন বন্ধুর সন্ধান আর বিদ্যমান সম্পর্ক যাচাইয়েও উৎসাহিত করেছেন
এলি লেক, ব্লুমবার্গ ওপিনিয়ন
10 May, 2021, 08:15 pm
Last modified: 11 May, 2021, 02:10 pm
ইরানের প্রতি মিত্রতার বার্তা দিচ্ছেন ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। ছবি: লিওন নিল/ গেটি ইমেজেস ইউরোপ

গত মাসের শেষ দিকে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয় দেশটির শাসন ক্ষমতার নেপথ্য নিয়ন্তা, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ভাষণ। সেখানে নিজ রাষ্ট্র ব্যবস্থার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি শান্তির বার্তা দেন তিনি। ইরানের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরির ইচ্ছাও তার আছে, এমন কথাই জানান। 

তর্জন-গর্জনের ধারা থেকে এ যেন অনেকটাই পিছিয়ে আসা। অথচ ইরান সমর্থিত হুথিদের সঙ্গেই ইয়েমেনে এক ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে লিপ্ত সৌদি। একারণে দেশটি তেহরানের ওপর ট্রাম্পের আরোপিত অর্থনৈতিক যুদ্ধকে ঘোর সমর্থন দেয়। 

মাত্র তিন বছর আগেই পশ্চিমা গণমাধ্যমে এমবিএস খ্যাত যুবরাজ বলেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি নাকি হিটলারের চেয়েও নিকৃষ্ট। এই বক্তব্যের পর হঠাৎ করেই তার মতি পরিবর্তনের কারণ কী? নাকি এটি কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগেরই অংশ? 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে 'ব্লাঙ্ক চেক' দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন। আবার তিনি ইরানের সাথে ২০১৫ সালে সম্পাদিত পরমাণু চুক্তিতেও যুক্তরাষ্ট্রকে ফেরাতে চান। চুক্তিতে ফিরলে মার্কিন সরকারকে ইরানের জব্দ করা জাতীয় সম্পদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ফিরিয়ে দিতে হবে, নগদ অর্থ সংকটে থাকা তেহরানকে যা সাহায্যই করবে।  

মার্কিন রাষ্ট্রপতির নয়া বিদেশ নীতির সঙ্গে তাল মেলাতে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক মিত্ররাও এগিয়ে আসছে, সৌদির সমঝোতার চেষ্টাকে সেভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউটের দূরপ্রাচ্য নীতি বিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো এবং ট্রাম্প আমলে পররাষ্ট্র দপ্তরের সহকারী মন্ত্রী ডেভিড শেনক্যার মনে করেন সৌদিরা বাইডেন প্রশাসনের হাবভাব বুঝে নিতে চাইছে। "সৌদি শাসকেরা যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ছাড়া বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকতে চায় না," বলেন তিনি। 

কিন্তু, এটাই একমাত্র ও সন্তোষজনক ব্যাখ্যা নয়। মার্কিন কূটনীতিকদের কেউ কেউ জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে সৌদি তেল স্থাপনায় মারাত্মক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর, ওই বছরের শেষ দিকেই গোপনে ইরানের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে সৌদি। তার আগে ট্রাম্পের কাছে ইরানের হামলার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার অনুরোধ করেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স। তবে ট্রাম্প তাতে সাড়া দেননি। মূলত, তারপরেই ইরান ও সৌদি আরবের একেবারে নিচের সাড়ির কূটনীতিক পর্যায়ে আলোচনা শুরু হয়। 

২০১৯ ও ২০২১ সালের মধ্যে পার্থক্য দুটি- যুক্তরাষ্ট্রে নতুন প্রশাসন এবং সৌদি যুবরাজের প্রকাশ্যে এই কূটনীতি স্বীকার করা। 

আমার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, ২০১৯ সালে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর রিয়াদকে নিজ অবস্থানে অনড় থাকার পরামর্শ দেয়। তারপর, ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হন শীর্ষস্থানীয় ইরানি জেনারেল কাশেম সোলাইমানি। তার কিছুদিন পর মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করে নিজ ক্ষমতা প্রদর্শনী করে যুক্তরাষ্ট্র। 

ট্রাম্পের তুলনায় সৌদি রাজতন্ত্রকে ইরানের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের ব্যাপারে বরং উৎসাহই দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। ডেভিড শেনক্যার আমাকে বলেছেন, ২০০০ এর দশকের শেষদিকে আরব রাজতন্ত্রগুলোর তরফ থেকে সিরিয়ার একনায়ক বাশার আল আসাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর যে কূটনীতি দেখা গিয়েছিল, সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সে কথাই স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। 

২০০৫ সালে লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরিকে হত্যার জন্য সিরিয়াকে দায়ী করা হয়। তারপর ওয়াশিংটনের উৎসাহে মধ্যপ্রাচ্যের রাজতন্ত্রগুলো দেশটির ওপর চাপ প্রয়োগের কৌশল নেয়। ২০০৭ সালে একটি আঞ্চলিক আরব-ইসরায়েলি শান্তি সম্মেলনের আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্র। তারপর সৌদি আরবসহ বেশ কিছু আরব রাষ্ট্র সিরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার নীতি বাদ দিয়ে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করে। শুধুমাত্র ২০১১ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরু হলেই কেবল আবার বিচ্ছিন্নতার নীতিতে ফিরে যায় আরব রাষ্ট্রগুলো।  

তখনকার মতো এখনও মার্কিন রাষ্ট্রপতির পররাষ্ট্র নীতিই মধ্যপ্রাচ্যের আরব মিত্রদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্থাপনের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করছে। কিন্তু, ওই সময়ের সঙ্গে পার্থক্য হলো, যুক্তরাষ্ট্র এখন মধ্যপ্রাচ্যে আগের মতো প্রভাব রাখে না, এই অবস্থায় আরব মিত্ররা তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী 'বন্ধু'কে ছাড়াই নতুন সম্পর্কের নীতি প্রণয়নে ব্যস্ত।

একারণেই, ইসরায়েলের সঙ্গে প্রথম কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত গোপনে ইরানের সঙ্গেও কূটনৈতিক সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। বাইডেন প্রশাসন যদি প্রতিশ্রুতি অনুসারে মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সম্পৃক্ততা এবং দায়ভার কমানো শুরু করেন, তাহলে আরব মিত্ররা অসহায় হয়ে পড়বে। তাদের দরকার হবে নতুন অনেক বন্ধু, আর কম সংখ্যক শত্রুর। 

ভারসাম্য রক্ষাও হবে চ্যালেঞ্জপূর্ণ। ক্ষুরধার কূটনৈতিক দক্ষতার মাধ্যমেই কেবল ইসরায়ালের সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং ইসরায়েল রাষ্ট্রের ধ্বংসের চেষ্টায় লিপ্ত ইরানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সম্পর্ক একইসাথে রক্ষা করতে পারবে আরব আমিরাত।

গত সপ্তাহেই দেওয়া এক বক্তৃতায় ইরানের খামেনি বিশ্বের একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্রকে ধবংসের হুমকি দিয়ে এক ভাষণ দেন। ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া আরব দেশগুলোর প্রতি তিনি নিজের টুইটারে করা পোস্টে বলেন, "ইহুদিবাদী রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনকারী কিছু দুর্বল, দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রের শাসকগোষ্ঠী কী রক্ষা পাবে?"    

আমিরাতের সঙ্গে আব্রাহাম চুক্তিতে ইসরায়েল পরিষ্কার লাভবান হয়েছে। কিন্তু, এই চুক্তির প্রভাব নির্ভর করবে তেল আবিবের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতানো আরব দেশগুলোর ওপর। ইরান তোষণ যে দিনশেষে আরব রাজতন্ত্র বিনাশের কারণ হবে, এই সত্য তারা যতো তাড়াতাড়ি উপলদ্ধি করবে ততোই ভালো। 

  • লেখক: মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ে ব্লুমবার্গের মতামত কলামিস্ট এলি লেক। তিনি মার্কিন দৈনিক 'ডেইলি বিস্ট' এর জ্যেষ্ঠ জাতীয় নিরাপত্তা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন। প্রভাবশালী দৈনিক ওয়াশিংটন টাইমসেও জাতীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা তথ্য বিষয়ক প্রতিনিধি হিসেবে যুক্ত ছিলেন। 

Related Topics

টপ নিউজ

সৌদি আরব / ইরান / ইসরায়েল / যুক্তরাষ্ট্র / মধ্যপ্রাচ্য নীতি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ‘মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন’ থেকে বাতিল হল মুজিব বাহিনী, মুজাহিদ বাহিনীর নাম
  • তিক্ত লড়াইয়ে ট্রাম্প-মাস্ক: দুই ক্ষমতাধরের ‘ব্রোম্যান্স’ এখন অতীত, টালমাটাল ওয়াশিংটন
  • বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার রোধে সহায়তার প্রস্তাব চীনের
  • মাস্ক ‘বদ্ধ উন্মাদ' হয়ে গেছেন: ট্রাম্প; 'আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততে পারতেন না': মাস্ক
  • জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পাননি মোদি, ভারত-কানাডা সম্পর্কের টানাপোড়েনের প্রতিফলন
  • পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্যার ফলে যেভাবে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমধ্যসাগর

Related News

  • আলোচনা ব্যর্থ না হলে ইরানে হামলা করা হবে না, যুক্তরাষ্ট্রকে আশ্বস্ত করেছে ইসরায়েল
  • মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন
  • রাশিয়ান গ্যাস থেকে মুক্তি চায় ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা হয়তো ভিন্ন
  • যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা: ইউক্রেন যত বলছে, রাশিয়ার তত বিমান ধ্বংস হয়নি
  • দ্রুত ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য অতিরিক্ত ১,০০০ ডলার ফি নেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

Most Read

1
বাংলাদেশ

‘মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন’ থেকে বাতিল হল মুজিব বাহিনী, মুজাহিদ বাহিনীর নাম

2
আন্তর্জাতিক

তিক্ত লড়াইয়ে ট্রাম্প-মাস্ক: দুই ক্ষমতাধরের ‘ব্রোম্যান্স’ এখন অতীত, টালমাটাল ওয়াশিংটন

3
বাংলাদেশ

বিদেশি গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার রোধে সহায়তার প্রস্তাব চীনের

4
আন্তর্জাতিক

মাস্ক ‘বদ্ধ উন্মাদ' হয়ে গেছেন: ট্রাম্প; 'আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততে পারতেন না': মাস্ক

5
আন্তর্জাতিক

জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পাননি মোদি, ভারত-কানাডা সম্পর্কের টানাপোড়েনের প্রতিফলন

6
আন্তর্জাতিক

পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্যার ফলে যেভাবে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমধ্যসাগর

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net