Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
June 07, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, JUNE 07, 2025
‘ইউক্রেন-রাশিয়ার আরও কিছুদিন যুদ্ধ করা উচিত’: পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপের পর বললেন ট্রাম্প

আন্তর্জাতিক

ওয়াশিংটন পোস্ট
06 June, 2025, 12:55 pm
Last modified: 06 June, 2025, 12:55 pm

Related News

  • চীনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনার দিনক্ষণ জানালেন ট্রাম্প
  • ট্রাম্প-মাস্ক বিবাদে রাশিয়ার ঠাট্টা, বিদ্রূপ ও চাকরির প্রস্তাব
  • বন্ধু থেকে শত্রু: ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্কের নাটকীয় অবসান
  • ১০ দিনে যেভাবে ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্কের অবনতি ঘটল
  • মাস্কের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের লাল টেসলা বিক্রির সিদ্ধান্ত নিলেন ট্রাম্প

‘ইউক্রেন-রাশিয়ার আরও কিছুদিন যুদ্ধ করা উচিত’: পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপের পর বললেন ট্রাম্প

মের্ৎসের পাশে বসে ট্রাম্প বলেন, “পার্কে দেখবেন দুটি ছোট বাচ্চা মারামারি করছে এবং আপনি তাদের থামাতে পারছেন না। তখন তাদের অনেকটা সময় মারামারি করতে দেওয়া ভালো।”
ওয়াশিংটন পোস্ট
06 June, 2025, 12:55 pm
Last modified: 06 June, 2025, 12:55 pm
বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে জার্মান চ্যান্সেলর মের্ৎসকে অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষা করছেন ট্রাম্প। ছবি: ওয়াশিংটন পোস্ট

ইউক্রেন ও রাশিয়াকে আরও কিছুদিন যুদ্ধ করতে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প যুদ্ধরত দুই দেশকে 'ঝগড়াটে শিশুদের' সঙ্গে তুলনা করেছেন। 

বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন ট্রাম্প এই সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। অথচ এক সময় তিনি দাবি করতেন, তিনি চাইলে একদিনেই এই যুদ্ধ শেষ করে দিতে পারেন।

জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎসের সঙ্গে ওভাল অফিসে এক বৈঠকে ট্রাম্প  মন্তব্য করেন, তা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত যে, তিনি রাশিয়ার ২০২২ সালের পূর্ণমাত্রার ইউক্রেন আক্রমণ থামাতে পারবেন কি না, তা নিয়ে অনিশ্চিত।

এদিকে, রোববার রাশিয়ার বিমানঘাঁটিতে ব্যাপক ড্রোন হামলা চালায় ইউক্রেন। এ হামলায় রাশিয়ার বোমারু বিমান ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এ হামলার জবাবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন।

মের্ৎসের পাশে বসে ট্রাম্প বলেন, "পার্কে দেখবেন দুটি ছোট বাচ্চা মারামারি করছে এবং আপনি তাদের থামাতে পারছেন না। তখন তাদের অনেকটা সময় মারামারি করতে দেওয়া ভালো।"

তিনি আরও জানান, এই কথাটিই তিনি এক ফোনালাপে পুতিনকে বলেছেন।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের এই নির্লিপ্ত অবস্থান জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎসের জন্য একটি ধাক্কা ছিল। বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে তিনি আশা করেছিলেন, হোয়াইট হাউস থেকে ইউক্রেনের প্রতি আরও জোরালো সমর্থনের বার্তা মিলবে।

চ্যান্সেলর হিসেবে কাজ শুরুর প্রথম মাসেই মের্ৎস অঙ্গীকার করেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের লড়াইয়ে জার্মানি আরও সক্রিয় ভূমিকা নেবে এবং প্রতিরক্ষা ব্যয়ে ব্যাপকভাবে বাড়ানোরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

মের্ৎসের অবস্থানের সঙ্গে একমত হওয়ার পরিবর্তে ট্রাম্প বরং রাশিয়ার ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আগের মতোই নির্লিপ্ত ভাষায় কথা বলেই চলেছেন—যেন তিনি শুধুই একজন পর্যবেক্ষক।

বুধবার তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, এটি ছিল একটি 'ভালো আলাপ', কিন্তু 'তাৎক্ষণিক শান্তির দিকে নিয়ে যাওয়ার মতো আলোচনা নয়'। তিনি আরও জানান, প্রেসিডেন্ট পুতিন স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ইউক্রেনের সাম্প্রতিক রুশ বিমানঘাঁটিতে হামলার জবাব তাকে দিতেই হবে।

ট্রাম্পের এই নির্লিপ্ত ভঙ্গি রাশিয়ায় অনেকেই মস্কোর পাল্টা হামলার অধিকারকে মৌন সমর্থন হিসেবে দেখেছেন। যদিও ট্রাম্প বৃহস্পতিবার দাবি করেন, তিনি পুতিনকে বলেছেন, 'আমার এটা ভালো লাগেনি। আমি বলেছি, "এটা কোরো না। তোমার এটা করা উচিত না। এটা থামাও"।' 

এদিকে ইউক্রেনের প্রতি ট্রাম্পের সমর্থন আদায়ে ইউরোপীয় প্রচেষ্টা আগামী সপ্তাহগুলোতে অব্যাহত থাকবে। প্রথমে কানাডায় গ্রুপ অব সেভেন (জি-৭) নেতাদের এক বৈঠকে, এরপর মাসের শেষে নেদারল্যান্ডসে একটি ন্যাটো সম্মেলনে এই উদ্যোগ চলবে।

তবে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা রাশিয়ার অভ্যন্তরে ইউক্রেনের হামলা নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তাদের মতে, সপ্তাহান্তের ড্রোন হামলাটি বিপজ্জনক রূপ নিতে পারে, কারণ এটি রাশিয়ার সংবেদনশীল পারমাণবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্য করেছিল।

ট্রাম্পের ইউক্রেন-বিষয়ক দূত, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল কিথ কেলোগ মঙ্গলবার ফক্স নিউজকে বলেন, 'আমি বলছি, ঝুঁকির মাত্রা এখন অনেক বেড়ে গেছে।'

তিনি আরও বলেন, 'জাতীয় নিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে সবাইকে এটা বুঝতে হবে: যখন আপনি প্রতিপক্ষের জাতীয় অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থার ওপর আঘাত করেন—যেমন তাদের পারমাণবিক ত্রিমুখী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (নিউক্লিয়ার ট্রায়াড)—তখন আপনার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়, কারণ আপনি জানেন না প্রতিপক্ষ এরপর কী করতে পারে।'

মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন (মাগা) আন্দোলনের প্রভাবশালী মুখ চার্লি কার্ক এক্স-এ সতর্ক করে লিখেছেন, 'বেশিরভাগ মানুষই বিষয়টিতে নজর দিচ্ছে না, কিন্তু আমরা এখন পারমাণবিক যুদ্ধে পৌঁছানোর যতটা কাছে এসেছি, ২০২২ সালে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ততটা কাছাকাছি আর কখনও আসিনি।'

অন্যদিকে, বুধবার ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে জটিল আলোচনায় সহায়তা করার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ধন্যবাদ জানান। রাশিয়ায় ট্রাম্পের এই মন্তব্যকে ক্রেমলিনের প্রতি সমর্থনের ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে।

পুতিনের সাবেক ভাষণলেখক ও রাজনৈতিক পরামর্শক আব্বাস গালিয়ামভ বলেন, 'ঘটনাটি স্পষ্ট একটি লেনদেন, ইউক্রেনের বদলে ইরান। দেখা যাচ্ছে, পুতিন ফোন করে এমন একটি প্রস্তাব দিয়েছেন—মূলত বলেছেন, আমাকে ইউক্রেনে কাজ করতে বাধা দিও না, এর বদলে আমি তোমাদের ইরানের সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করব।'

এদিকে, বৃহস্পতিবার ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, পুতিনের তেহরান সফরের প্রস্তুতি চলছে। একইদিন এক ব্রিফিংয়ে ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ রাশিয়া-ইরানের 'ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্বের' কথা উল্লেখ করেন এবং বলেন, এই সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় সহায়তা ও অবদান রাখার জন্য রাশিয়া প্রস্তুত।

ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপটি আসলে পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে ট্রাম্পের সমর্থন পাওয়ার লড়াইয়ের সর্বশেষ পর্ব, যেখানে দুপক্ষই একে অপরকে শান্তির পথে প্রধান বাধা হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছে।

ক্রেমলিনপন্থী রাজনৈতিক বিশ্লেষক সের্গেই মার্কভ দাবি করেছেন, ট্রাম্প এখন জেলেনস্কিকেই সংঘাত বৃদ্ধির জন্য দায়ী করার দিকে ঝুঁকছেন, অর্থাৎ ট্রাম্প ধীরে ধীরে রাশিয়ার দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে উঠছেন, যে ইউক্রেনই যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত করছে।

সের্গেই মার্কভ টেলিগ্রামে লিখেছেন, 'এ কারণেই তিনি পুতিনকে ফোন করেছিলেন—যাতে বলা যায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের রাশিয়ার পারমাণবিক সক্ষমতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য ও বিশ্বাসঘাতকাত্মক হামলার জন্য দায়ী নয় এবং তিনি পুতিনের সঙ্গে একমত হয়েছেন যে, জেলেনস্কি সংঘাতকে বাড়িয়ে তুলছেন।'

তবে ফোনালাপটি কে শুরু করেছে তা স্পষ্ট নয়।

ক্রেমলিন বৃহস্পতিবার আরও এক ধাপ এগিয়ে এসে ইঙ্গিত দিয়েছে যে, বিমানঘাঁটি হামলা ও বেশ কয়েকটি সেতুতে বোমা বিস্ফোরণের পর তারা হোয়াইট হাউস থেকে কঠোর নিন্দা আশা করছিল।

ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, 'আমরা কমপক্ষে এই সন্ত্রাসী ঘটনার কঠোর নিন্দা শুনতে চেয়েছিলাম।'

বৃহস্পতিবার জেলেনস্কি বলেন, 'এই বছরেই রাশিয়া ইউক্রেনে হাজার হাজার বোমা হামলা চালিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে, প্রতিপক্ষের হামলার ক্ষমতা কমানোর জন্য একটি সামরিক অভিযান চালানো উচিত ছিল।' 

তিনি পশ্চিমাদের ওপর মস্কোর বিরুদ্ধে চাপ বাড়ানোর আহ্বান জানান।

তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, 'দুর্ভাগ্যবশত, পুতিন নীতিমালা ভঙ্গের অনুভূতি পাচ্ছেন। রাশিয়ার ভয়াবহ হামলার পরও তিনি আরও প্রতিক্রিয়ামূলক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। ... প্রতিটি নতুন হামলা ও কূটনৈতিক বিলম্বের সঙ্গে রাশিয়া পুরো বিশ্বের প্রতি অবজ্ঞা প্রকাশ করছে—তাদের প্রতি, যারা এখনও মস্কোর ওপর চাপ বাড়াতে দ্বিধা করছেন।'

রাশিয়ার প্রতিশোধের আকার এবং মাত্রা কী হবে তা এখনও স্পষ্ট নয়—কারণ ইউক্রেনের কাছে তুলনীয় কোনো বোমারু বিমান বাহিনী নেই যাকে যাতে রাশিয়া লক্ষ্যবস্তু বানাতে পারে। পুতিনের জন্য একটি দুশ্চিন্তা হলো প্রতিক্রিয়া হওয়া উচিত কার্যকর এবং শক্তিশালী, কিন্তু একই সঙ্গে এমন কিছু হওয়া উচিত যা তাকে চিরকাল ট্রাম্পের সমর্থন হারাতে বাধ্য করবে না।

কার্নেগি রাশিয়া ইউরেশিয়া সেন্টারের সিনিয়র সহযোগী আলেকজান্ডার বাউনভ বলেন, 'যদি এর জন্য বিশাল পরিমাণ অবকাঠামো ধ্বংস করতে হয়, বিশেষ করে বেসামরিক অবকাঠামো, যেখানে অনেক বেসামরিক প্রাণহানি ঘটে, তবে আমি বলব না যে তা আলোচনাকে সাহায্য করবে বা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে খুশি করবে। আর এটাই পুতিনের জন্য সংকট তৈরি করবে। তাকে এমন কিছু করতে হবে যা কার্যকর কিন্তু তাকে চিরতরে ট্রাম্পকে হারাতে হবে না।'

বাউনভ বলেন, রাশিয়া ট্রাম্পের সদিচ্ছা বজায় রাখতে সতর্কতা অবলম্বন করছে, একই সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়ার ব্যর্থতার জন্য ইউক্রেনের উপর দায় চাপানোর চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, 'তাদের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দরকার, আর ট্রাম্পকে হারাতে চায় না, তাই অন্তত মিথ্যে হলেও তারা ইউক্রেনের সঙ্গে কথোপকথনে নিয়োজিত আছেন বলে ভান করতে বাধ্য।'

'এটাই মূলত এখন আমাদের পরিস্থিতি—তারা সরাসরি ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনায় রয়েছেন বলে ভান করছে।'

ফোনালাপের পর, ট্রাম্প একটি ওয়াশিংটন পোস্টের কলাম শেয়ার করেছেন যা একটি দ্বিদলীয় বিল সম্পর্কে জানাচ্ছে, যেটি তাকে রাশিয়ার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার অনুমতি দেবে এবং সম্ভবত পুতিনকে ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করতে চাপ দেওয়ার সুযোগ দেবে। তবে বৃহস্পতিবার তিনি বললেন, তিনি এখনও বিলটি পড়েননি এবং শুধু বলেন, 'সঠিক সময়ে আমি আমার ইচ্ছা মতো করব।'

পুতিনের সহযোগী ইউরি উশাকভ বুধবার জানান, দুই প্রেসিডেন্ট 'একসঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার জন্য প্রস্তুত' হতে সম্মত হয়েছেন। এটি রাশিয়ার ইউক্রেন যুদ্ধে কোনো ছাড় ছাড়াই কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্গঠনে পুতিনের সাফল্যের একটি নিদর্শন।

বিশ্বজুড়ে ইউক্রেনের অনেক সমর্থক কিয়েভের রাশিয়ান বোমারু বিমান বাহিনীর ওপর হামলাকে প্রশংসা করলেও, ট্রাম্পের অনেক সহযোগী এই অভিযান এবং জেলেনস্কিকে সমালোচনা করেছেন, বলে তারা বলছেন এটি বিশ্বব্যাপী উত্তেজনা বাড়াচ্ছে এবং পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে—একটি হুমকি যা রুশ কর্মকর্তারা সংঘর্ষের সময় বহুবার দিয়েছেন।

ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে রাশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা ফিওনা হিল বলেন, স্নায়ু যুদ্ধের সময় বেড়ে ওঠার কারণে ট্রাম্প এবং তার পূর্বসূরী সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকির প্রতি বিশেষভাবে সংবেদনশীল। এই কারণেই ট্রাম্প পুতিন এবং ইউক্রেনে তার কার্যকলাপের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে বিরোধিতা করতে অনিচ্ছুক।

'এই কারণেই আমরা ইউক্রেনে এত বড় সমস্যার মধ্যে আছি,' তিনি বলেন। 'পুতিনের কাছে স্পষ্ট যে সে সবাইকে তার মতো চালাতে পারছে, পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি দিয়ে খেলা করতে পারছে, কারণ ট্রাম্প এবং বাইডেনের মনে এখনও স্নায়ু যুদ্ধের সেই ভয়াবহ স্মৃতিগুলো জীবন্ত আছে।'

Related Topics

টপ নিউজ

ডোনাল্ড ট্রাম্প / ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ / বাচ্চাদের মতো মারামারি / ওভাল অফিস / পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • চীনের কাছ থেকে এবার স্টেলথ ফাইটার পাচ্ছে পাকিস্তান
  • পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্যার ফলে যেভাবে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমধ্যসাগর
  • নির্বাচন আয়োজনের জন্য আগামী ঈদুল ফিতরের পর এক মাস সময় যথেষ্ট: বদিউল আলম মজুমদার
  • অনিরাময়যোগ্য রোগী যারা, কেমন কাটবে তাদের ঈদ
  • কোভিড-১৯: আবারও জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় মাস্ক পরার পরামর্শ
  • কসাই নিয়ে কাড়াকাড়ি!

Related News

  • চীনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনার দিনক্ষণ জানালেন ট্রাম্প
  • ট্রাম্প-মাস্ক বিবাদে রাশিয়ার ঠাট্টা, বিদ্রূপ ও চাকরির প্রস্তাব
  • বন্ধু থেকে শত্রু: ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্কের নাটকীয় অবসান
  • ১০ দিনে যেভাবে ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্কের অবনতি ঘটল
  • মাস্কের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের লাল টেসলা বিক্রির সিদ্ধান্ত নিলেন ট্রাম্প

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

চীনের কাছ থেকে এবার স্টেলথ ফাইটার পাচ্ছে পাকিস্তান

2
আন্তর্জাতিক

পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্যার ফলে যেভাবে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমধ্যসাগর

3
বাংলাদেশ

নির্বাচন আয়োজনের জন্য আগামী ঈদুল ফিতরের পর এক মাস সময় যথেষ্ট: বদিউল আলম মজুমদার

4
ফিচার

অনিরাময়যোগ্য রোগী যারা, কেমন কাটবে তাদের ঈদ

5
বাংলাদেশ

কোভিড-১৯: আবারও জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় মাস্ক পরার পরামর্শ

6
ফিচার

কসাই নিয়ে কাড়াকাড়ি!

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net